মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জ জেলা দলিল লেখক কার্যালয়ে থেকে দলিল লেখকের লকার ভেঙে গচ্ছিত অর্ধশতাধিক জমির দলিল লুটের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে।
নিরাপত্তাকর্মী মোকসেদ আলী বলেন, ‘রাত সাড়ে ৩টার দিকে ডাকাত দল এসে আমাকে মারধর করে জিম্মি করে রাখে। পরে দলিল লেখকদের গুরুত্বপূর্ণ নথি নিয়ে যায় ডাকাত দল।’
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘ভবনের ভেতরে আমি দরজা বন্ধ অবস্থায় বসে ছিলাম। এ সময় বাইরে লোহার গেটে শব্দ শুনতে পেয়ে বের হই। ততক্ষণে ডাকাতেরা বাইরের তালা ভেঙে আমাকে জাপটে ধরে। তারা (ডাকাত) মুখোশ পরা ছিল এবং হাতে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র ছিল। এ সময় আমার কাছে থাকা একটি মোবাইল ফোন ও টাকাপয়সা নিয়ে নেয়। পরে বারান্দায় থাকা দলিল লেখকদের আলমারি ভেঙে দলিলপত্র নিয়ে চলে যায়। আমাকে ভেতরের কক্ষে আটকে রেখে বাইরে থেকে তালা দিয়ে ডাকাতেরা চলে যায়।’
সংগঠনটির সাবেক সভাপতি এমদাদুল হক বলেন, প্রাথমিকভাবে অর্ধশতাধিক দলিল খোয়া গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গ্রাহকরা দলিল নিতে আসলে আর আসল দলিল পাবে না। পুনরায় সার্টিফাইড কপি অফিস থেকে উত্তোলন করে দিতে হবে। মূল দলিল জমির মালিকের কাছে না থাকায় গ্রাহকরা ভোগান্তির শিকার হবেন। এ ঘটনা সুষ্ঠু তদন্ত এবং বিচার না হলে গ্রাহকরা আর দলিল লেখকদের ভরসা করতে পারবে না বলে জানান তিনি।
দলিল লেখক সমিতির সহসভাপতি বশির আহমেদ বাবু বলেন, ‘লকারে কোনো টাকাপয়সা বা স্বর্ণালংকার ছিল না। গ্রাহকের গুরুত্বপূর্ণ দলিলাদি দিয়ে পরিপূর্ণ ছিল। যারা ডাকাতির মাধ্যমে দলিলগুলো নিয়ে গেছে, তাদের কোনো লাভ হবে না। কিন্তু আমার এবং গ্রাহকদের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেছে। এটা কোনো ডাকাতি না, এটা পরিকল্পিত চক্রান্ত।’
জেলা সাবরেজিস্ট্রার শেখ মোহাম্মদ মছিউল ইসলাম বলেন, এটি একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। পুলিশ ঘটনাটির তদন্ত করছে। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কোনো কিছু হয়ে থাকলে, সে বিষয়ে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আমানুল্লাহ বলেন, ‘অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ঘটনাস্থল থেকে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। তা বিশ্লেষণ করে আমরা জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্তের চেষ্টা করছি।’
মানিকগঞ্জ জেলা দলিল লেখক কার্যালয়ে থেকে দলিল লেখকের লকার ভেঙে গচ্ছিত অর্ধশতাধিক জমির দলিল লুটের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে।
নিরাপত্তাকর্মী মোকসেদ আলী বলেন, ‘রাত সাড়ে ৩টার দিকে ডাকাত দল এসে আমাকে মারধর করে জিম্মি করে রাখে। পরে দলিল লেখকদের গুরুত্বপূর্ণ নথি নিয়ে যায় ডাকাত দল।’
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘ভবনের ভেতরে আমি দরজা বন্ধ অবস্থায় বসে ছিলাম। এ সময় বাইরে লোহার গেটে শব্দ শুনতে পেয়ে বের হই। ততক্ষণে ডাকাতেরা বাইরের তালা ভেঙে আমাকে জাপটে ধরে। তারা (ডাকাত) মুখোশ পরা ছিল এবং হাতে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র ছিল। এ সময় আমার কাছে থাকা একটি মোবাইল ফোন ও টাকাপয়সা নিয়ে নেয়। পরে বারান্দায় থাকা দলিল লেখকদের আলমারি ভেঙে দলিলপত্র নিয়ে চলে যায়। আমাকে ভেতরের কক্ষে আটকে রেখে বাইরে থেকে তালা দিয়ে ডাকাতেরা চলে যায়।’
সংগঠনটির সাবেক সভাপতি এমদাদুল হক বলেন, প্রাথমিকভাবে অর্ধশতাধিক দলিল খোয়া গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গ্রাহকরা দলিল নিতে আসলে আর আসল দলিল পাবে না। পুনরায় সার্টিফাইড কপি অফিস থেকে উত্তোলন করে দিতে হবে। মূল দলিল জমির মালিকের কাছে না থাকায় গ্রাহকরা ভোগান্তির শিকার হবেন। এ ঘটনা সুষ্ঠু তদন্ত এবং বিচার না হলে গ্রাহকরা আর দলিল লেখকদের ভরসা করতে পারবে না বলে জানান তিনি।
দলিল লেখক সমিতির সহসভাপতি বশির আহমেদ বাবু বলেন, ‘লকারে কোনো টাকাপয়সা বা স্বর্ণালংকার ছিল না। গ্রাহকের গুরুত্বপূর্ণ দলিলাদি দিয়ে পরিপূর্ণ ছিল। যারা ডাকাতির মাধ্যমে দলিলগুলো নিয়ে গেছে, তাদের কোনো লাভ হবে না। কিন্তু আমার এবং গ্রাহকদের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেছে। এটা কোনো ডাকাতি না, এটা পরিকল্পিত চক্রান্ত।’
জেলা সাবরেজিস্ট্রার শেখ মোহাম্মদ মছিউল ইসলাম বলেন, এটি একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। পুলিশ ঘটনাটির তদন্ত করছে। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কোনো কিছু হয়ে থাকলে, সে বিষয়ে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আমানুল্লাহ বলেন, ‘অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ঘটনাস্থল থেকে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। তা বিশ্লেষণ করে আমরা জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্তের চেষ্টা করছি।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৫ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৯ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২০ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২৪ মিনিট আগে