নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতার ঘটনায় আহত আরও তিনজন মারা গেছেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁদের মৃত্যু হয়। তিনজনই গুলিবিদ্ধ ছিলেন।
জানা গেছে, তিনজনের মধ্যে একজন জামান মিয়া (১৭)। তিনি নরসিংদীর শেখেরচর এলাকার একটি তৈরি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। ২১ জুলাই দুপুরে অফিসে যাওয়ার পথে তিনি গুলিবিদ্ধ হন। গতকাল ভোর ৬টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
জামান মিয়ার বাড়ি ময়মনসিংহের নান্দাইলের দেউলডাংরা এলাকায়। তিনি ওই গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে। ছয় ভাইবোনের মধ্যে জামান চতুর্থ।
রাজধানীর রায়েরবাগে একটি টেইলার্সে কাজ করতেন জাকির হোসেন (২৯)। ১৯ জুলাই রায়েরবাগ এলাকায় গুলিবিদ্ধ হন তিনি। গত বুধবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। পথচারীরা আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। খবর পেয়ে তাঁর স্বজনেরা হাসপাতালে আসেন।
জাকিরের বাড়ি পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার নলখোলা গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের আ. মান্নানের ছেলে। বিবাহিত জাকিরের একটি মেয়ে রয়েছে।
রামপুরা ডিআইটি রোডে ১৯ জুলাই মাথায় গুলিবিদ্ধ হন সোহেল রানা (২০)। ওই দিনই তাঁকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়। পরে তাঁকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয় বলে জানান রামপুরা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মানিক সাহা।
সোহেলের বাড়ি কিশোরগঞ্জের সদর উপজেলায়। তিনি রাজধানীর রামপুরা এলাকায় থাকতেন। তিনি পেশায় একজন গাড়িচালক।
সহিংসতার ঘটনায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ৮৯টি মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ২টি মরদেহের ময়নাতদন্ত হয়। এ ছাড়া ৮টি মরদেহের পরিচয় না পাওয়ায় গত বুধবার আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতার ঘটনায় আহত আরও তিনজন মারা গেছেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁদের মৃত্যু হয়। তিনজনই গুলিবিদ্ধ ছিলেন।
জানা গেছে, তিনজনের মধ্যে একজন জামান মিয়া (১৭)। তিনি নরসিংদীর শেখেরচর এলাকার একটি তৈরি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। ২১ জুলাই দুপুরে অফিসে যাওয়ার পথে তিনি গুলিবিদ্ধ হন। গতকাল ভোর ৬টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
জামান মিয়ার বাড়ি ময়মনসিংহের নান্দাইলের দেউলডাংরা এলাকায়। তিনি ওই গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে। ছয় ভাইবোনের মধ্যে জামান চতুর্থ।
রাজধানীর রায়েরবাগে একটি টেইলার্সে কাজ করতেন জাকির হোসেন (২৯)। ১৯ জুলাই রায়েরবাগ এলাকায় গুলিবিদ্ধ হন তিনি। গত বুধবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। পথচারীরা আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। খবর পেয়ে তাঁর স্বজনেরা হাসপাতালে আসেন।
জাকিরের বাড়ি পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার নলখোলা গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের আ. মান্নানের ছেলে। বিবাহিত জাকিরের একটি মেয়ে রয়েছে।
রামপুরা ডিআইটি রোডে ১৯ জুলাই মাথায় গুলিবিদ্ধ হন সোহেল রানা (২০)। ওই দিনই তাঁকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়। পরে তাঁকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয় বলে জানান রামপুরা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মানিক সাহা।
সোহেলের বাড়ি কিশোরগঞ্জের সদর উপজেলায়। তিনি রাজধানীর রামপুরা এলাকায় থাকতেন। তিনি পেশায় একজন গাড়িচালক।
সহিংসতার ঘটনায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ৮৯টি মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ২টি মরদেহের ময়নাতদন্ত হয়। এ ছাড়া ৮টি মরদেহের পরিচয় না পাওয়ায় গত বুধবার আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
মধ্যনগর উপজেলার কৃষক লীগের আহ্বায়ক মো. রুহুল আমিন তালুকদার রব রাজনীতি থেকে অবসর নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। গতকাল রোববার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এ ঘোষণা দেন তিনি।
২৩ মিনিট আগেরাজধানীর মগবাজারের দিলু রোড এলাকায় ১০ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) শিশুর নানা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। এ ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩৬ মিনিট আগেফের অস্থির হয়ে উঠেছে মোহাম্মদপুরে আটকে পড়া পাকিস্তানিদের আবাসস্থল জেনেভা ক্যাম্প। মাদকের কারবারের দখল নিয়ে ক্যাম্পের দুটি গ্রুপের মধ্যে টানা পাঁচ দিন ধরে সংঘর্ষ চলছে। একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলির ঘটনায় আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৩৮ মিনিট আগেফরিদপুরে যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে নির্যাতনের পর পেট্রল ঢেলে পুড়িয়ে হত্যার দায়ে স্বামীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তবে এ রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন নিহতের স্বজনেরা। আজ সোমবার দুপুরে ফরিদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন
১ ঘণ্টা আগে