ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে যমুনা নদীতে বাল্কহেড থেকে চাঁদাবাজির সময় হাতেনাতে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে নৌ-পুলিশ। আজ সোমবার তাঁদের চাঁদাবাজি মামলায় আদালতে পাঠিয়েছে দৌলতপুর থানা–পুলিশ।
তাঁরা হলেন লোকমান হোসেনের ছেলে লাভলু হোসেন (২৫), রাহাজ উদ্দিনের ছেলে শরীফ (৩৫), রফিকুল ইসলামের ছেলে রঞ্জু আহমেদ (২৬) ও বাবুল শেখের ছেলে শাকিল আহমেদ (২৮)। তাঁদের সবার বাড়ি উপজেলার চরকালিকাপুর গ্রামে।
এর আগে গতকাল রোববার উপজেলার বাঘুটিয়া বাজারের উজানে যমুনা নদী থেকে তাঁদের আটক করা হয়। পরে তাঁদের নামে ও অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন আক্কাস আলী নামের এক ভুক্তভোগী।
দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ আর আল মামুন তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আক্কাছ আলী নামের একজন তার বাল্কহেডে চাঁদাবাজির অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন। আসামিদের আজ আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সিরাজগঞ্জের যমুনা নদীর ইজারা করা বালুমহাল থেকে মানিকগঞ্জের পদ্মা-যমুনা দিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে নৌপথে প্রতিদিন শত শত বাল্কহেড নিয়ে যান ব্যবসায়ীরা। এসব বালু বহনকারী বাল্কহেড থেকে একটি চক্র প্রতিদনি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করে।
বিশেষ করে, শিবালয়ের আলোকদিয়া চর, পার্শ্ববর্তী দৌলতপুর উপজেলার বাঘুটিয়া, বাচামার, চরকালীকাপুর স্পটগুলোতে যমুনায় নৌকা নিয়ে চক্রটি প্রতিদিন চাঁদা তোলে। এসব চাঁদা না দিলে তাঁদের মারধর করা হয়।
ভুক্তভোগী আক্কাছ আলী মামলায় উল্লেখ করেন, তিনি একজন বালু ব্যবসায়ী। তাঁর বালু বহনের জন্য তিনটি বাল্কহেড পদ্মা-যমুনায় ভাড়ায় চলাচল করে। প্রতিনিয়তই বাল্কহেডে থাকা সুকানি, গ্রিজার ও শ্রমিকদের লাঠিসোঁটা দিয়ে ভয় দেখিয়ে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা চাঁদা নেয় একটি চক্র। ওই চক্রটি গতকাল সিরাজগঞ্জ থেকে বালুবোঝাই করে আসার সময় এমবি নওশিন নামের বাল্কহেডে থাকা সুকানি, গ্রিজম্যানকে মারধর করে চাঁদা দাবি করে। এ সময় পাটুরিয়া নৌ পুলিশ খবর পেয়ে স্পিডবোটে দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে তাঁদের হাতেনাতে আটক করে।
এ বিষয়ে পাটুরিয়া নৌ পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম নজরুল ইসলাম বলেন, দৌলতপুর উপজেলার বাঘুটিয়া এলাকার যমুনা নদীতে বালুভর্তি বাল্কহেড থেকে চাঁদাবাজি করার সময় হাতেনাতে চারজনকে আটক করা হয়েছে। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা, দুটি হাঁসুয়া ও নগদ ৩ হাজার ৫০০ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। চাঁদাবাজদের দৌলতপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে যমুনা নদীতে বাল্কহেড থেকে চাঁদাবাজির সময় হাতেনাতে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে নৌ-পুলিশ। আজ সোমবার তাঁদের চাঁদাবাজি মামলায় আদালতে পাঠিয়েছে দৌলতপুর থানা–পুলিশ।
তাঁরা হলেন লোকমান হোসেনের ছেলে লাভলু হোসেন (২৫), রাহাজ উদ্দিনের ছেলে শরীফ (৩৫), রফিকুল ইসলামের ছেলে রঞ্জু আহমেদ (২৬) ও বাবুল শেখের ছেলে শাকিল আহমেদ (২৮)। তাঁদের সবার বাড়ি উপজেলার চরকালিকাপুর গ্রামে।
এর আগে গতকাল রোববার উপজেলার বাঘুটিয়া বাজারের উজানে যমুনা নদী থেকে তাঁদের আটক করা হয়। পরে তাঁদের নামে ও অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন আক্কাস আলী নামের এক ভুক্তভোগী।
দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ আর আল মামুন তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আক্কাছ আলী নামের একজন তার বাল্কহেডে চাঁদাবাজির অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন। আসামিদের আজ আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সিরাজগঞ্জের যমুনা নদীর ইজারা করা বালুমহাল থেকে মানিকগঞ্জের পদ্মা-যমুনা দিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে নৌপথে প্রতিদিন শত শত বাল্কহেড নিয়ে যান ব্যবসায়ীরা। এসব বালু বহনকারী বাল্কহেড থেকে একটি চক্র প্রতিদনি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করে।
বিশেষ করে, শিবালয়ের আলোকদিয়া চর, পার্শ্ববর্তী দৌলতপুর উপজেলার বাঘুটিয়া, বাচামার, চরকালীকাপুর স্পটগুলোতে যমুনায় নৌকা নিয়ে চক্রটি প্রতিদিন চাঁদা তোলে। এসব চাঁদা না দিলে তাঁদের মারধর করা হয়।
ভুক্তভোগী আক্কাছ আলী মামলায় উল্লেখ করেন, তিনি একজন বালু ব্যবসায়ী। তাঁর বালু বহনের জন্য তিনটি বাল্কহেড পদ্মা-যমুনায় ভাড়ায় চলাচল করে। প্রতিনিয়তই বাল্কহেডে থাকা সুকানি, গ্রিজার ও শ্রমিকদের লাঠিসোঁটা দিয়ে ভয় দেখিয়ে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা চাঁদা নেয় একটি চক্র। ওই চক্রটি গতকাল সিরাজগঞ্জ থেকে বালুবোঝাই করে আসার সময় এমবি নওশিন নামের বাল্কহেডে থাকা সুকানি, গ্রিজম্যানকে মারধর করে চাঁদা দাবি করে। এ সময় পাটুরিয়া নৌ পুলিশ খবর পেয়ে স্পিডবোটে দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে তাঁদের হাতেনাতে আটক করে।
এ বিষয়ে পাটুরিয়া নৌ পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম নজরুল ইসলাম বলেন, দৌলতপুর উপজেলার বাঘুটিয়া এলাকার যমুনা নদীতে বালুভর্তি বাল্কহেড থেকে চাঁদাবাজি করার সময় হাতেনাতে চারজনকে আটক করা হয়েছে। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা, দুটি হাঁসুয়া ও নগদ ৩ হাজার ৫০০ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। চাঁদাবাজদের দৌলতপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৫ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৮ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪১ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে