নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইশরাকের মেয়র হিসেবে শপথের গেজেট নিয়ে আদালতের সিদ্ধান্ত প্রকাশ্যে আসার পর উচ্ছ্বাসের ঢল নামে ইশরাক সমর্থকদের মধ্যে। ‘জিতিল জিতিল, জনতা জিতিল’, ‘এইমাত্র খবর এল, ইশরাক ভাই মেয়র হলো’—এমন নানা স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে দক্ষিণ সিটির নগর ভবন। এমন সময় ইশরাকের নগর ভবনে আগমন সমর্থকদের উচ্ছ্বাস আরও বাড়িয়ে দেয়।
বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণার গেজেটের কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে করা লিভ টু আপিল পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। এ নিয়ে ইশরাক বলেন, ‘প্রধান বিচারপতির উপস্থিতিতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতে বৈধতা দেওয়া হয়েছে এবং এর বিরুদ্ধে যারা আপিল করেছিল সেই আপিলকে খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে আমাকে মেয়র ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশনের যে গেজেট প্রকাশিত করা হয়েছিল, সেই গেজেটকে বহাল রাখা হয়েছে।’
ইশরাক আরও বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের কতিপয় উপদেষ্টা, তারা আমার প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করেছে এবং তারা নির্বাচন কমিশন, বিচারব্যবস্থা ও প্রশাসনের ওপর হস্তক্ষেপ করেছে। আমাকে শপথ গ্রহণ করানোর জন্য যে দায়িত্ব ছিল, সেই দায়িত্বটুকু পালনে এই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হয়েছে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘তাঁরা যদি অবিলম্বে আমার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার পদক্ষেপ না নেন, তাহলে এটাই প্রমাণিত হবে যে বাংলাদেশের আদালত ও আপিল বিভাগের প্রতি অবমাননায় শামিল হচ্ছেন এবং অবমাননা করার মতোই একটি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। অতএব আমি বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সব পর্যায়ে, যাঁরা এটার সঙ্গে সংযুক্ত তাঁদের শেষবারের মতো আহ্বান জানাব, আপনারা অবিলম্বে আমার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের জন্য পদক্ষেপ নিন। অন্যথায় আগামীকাল থেকে ঢাকা নগরবাসীকে সঙ্গে নিয়ে এই আন্দোলনকে আরও বেগবান করা হবে, আরও চূড়ান্ত করা হবে।’
ইশরাক বলেন, একজন মেয়রকে তাঁরা শপথ গ্রহণ করাতে ব্যর্থ হয়েছে। তাহলে ভবিষ্যতে ৩০০ এমপিকে শপথ গ্রহণ করানোর জন্যে তাঁরা কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে পারবে কি না—সেটা নিয়ে জনমনে যথেষ্ট সন্দেহ তৈরি হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে শেষ সুযোগ দেওয়া হচ্ছে, আপনারা আপনাদের নিজেদের সংশোধন করুন এবং আদালতের ন্যায়কে মেনে নিন, জনগণের ন্যায়কে মেনে নিয়ে আপনারা কার্যকর পদক্ষেপ নিন।’
আজ বৃহস্পতিবার বৃষ্টি উপেক্ষা করে সকাল ১১টা থেকে নগর ভবনে ধীরে ধীরে জড়ো হতে থাকেন আন্দোলনকারীরা। সকাল থেকেই ইশরাকের শপথ ও উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের পদত্যাগের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন তাঁরা। আদালতের রায় শোনার পর তাঁদের মধ্যে উন্মাদনা বেড়ে যায়।
ঢাকাবাসী প্ল্যাটফর্মের সমন্বয়কারী মশিউর রহমান বলেন, আদালত আবারও ঘোষণা করলেন ইশরাক হোসেনই মেয়র। এই রায়ে জয় হলো জনতার। পরাজয় হলো আসিফের, মাহফুজের। পরাজয় হলো এনসিপির। এখন আর কোনো টালবাহানা না করে শপথ দেওয়ার দাবি।
উচ্ছ্বসিত জনতা বলেন, আর কোনো বাধা নেই শপথের পথে। যে বাহানা সরকার দিয়েছে, সেটির অবসান ঘটেছে। এখন শপথ না দিয়ে কোনো উপায় নেই সরকারের কাছে।
ইশরাকের মেয়র হিসেবে শপথের গেজেট নিয়ে আদালতের সিদ্ধান্ত প্রকাশ্যে আসার পর উচ্ছ্বাসের ঢল নামে ইশরাক সমর্থকদের মধ্যে। ‘জিতিল জিতিল, জনতা জিতিল’, ‘এইমাত্র খবর এল, ইশরাক ভাই মেয়র হলো’—এমন নানা স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে দক্ষিণ সিটির নগর ভবন। এমন সময় ইশরাকের নগর ভবনে আগমন সমর্থকদের উচ্ছ্বাস আরও বাড়িয়ে দেয়।
বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণার গেজেটের কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে করা লিভ টু আপিল পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। এ নিয়ে ইশরাক বলেন, ‘প্রধান বিচারপতির উপস্থিতিতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতে বৈধতা দেওয়া হয়েছে এবং এর বিরুদ্ধে যারা আপিল করেছিল সেই আপিলকে খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে আমাকে মেয়র ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশনের যে গেজেট প্রকাশিত করা হয়েছিল, সেই গেজেটকে বহাল রাখা হয়েছে।’
ইশরাক আরও বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের কতিপয় উপদেষ্টা, তারা আমার প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করেছে এবং তারা নির্বাচন কমিশন, বিচারব্যবস্থা ও প্রশাসনের ওপর হস্তক্ষেপ করেছে। আমাকে শপথ গ্রহণ করানোর জন্য যে দায়িত্ব ছিল, সেই দায়িত্বটুকু পালনে এই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হয়েছে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘তাঁরা যদি অবিলম্বে আমার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার পদক্ষেপ না নেন, তাহলে এটাই প্রমাণিত হবে যে বাংলাদেশের আদালত ও আপিল বিভাগের প্রতি অবমাননায় শামিল হচ্ছেন এবং অবমাননা করার মতোই একটি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। অতএব আমি বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সব পর্যায়ে, যাঁরা এটার সঙ্গে সংযুক্ত তাঁদের শেষবারের মতো আহ্বান জানাব, আপনারা অবিলম্বে আমার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের জন্য পদক্ষেপ নিন। অন্যথায় আগামীকাল থেকে ঢাকা নগরবাসীকে সঙ্গে নিয়ে এই আন্দোলনকে আরও বেগবান করা হবে, আরও চূড়ান্ত করা হবে।’
ইশরাক বলেন, একজন মেয়রকে তাঁরা শপথ গ্রহণ করাতে ব্যর্থ হয়েছে। তাহলে ভবিষ্যতে ৩০০ এমপিকে শপথ গ্রহণ করানোর জন্যে তাঁরা কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে পারবে কি না—সেটা নিয়ে জনমনে যথেষ্ট সন্দেহ তৈরি হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে শেষ সুযোগ দেওয়া হচ্ছে, আপনারা আপনাদের নিজেদের সংশোধন করুন এবং আদালতের ন্যায়কে মেনে নিন, জনগণের ন্যায়কে মেনে নিয়ে আপনারা কার্যকর পদক্ষেপ নিন।’
আজ বৃহস্পতিবার বৃষ্টি উপেক্ষা করে সকাল ১১টা থেকে নগর ভবনে ধীরে ধীরে জড়ো হতে থাকেন আন্দোলনকারীরা। সকাল থেকেই ইশরাকের শপথ ও উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের পদত্যাগের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন তাঁরা। আদালতের রায় শোনার পর তাঁদের মধ্যে উন্মাদনা বেড়ে যায়।
ঢাকাবাসী প্ল্যাটফর্মের সমন্বয়কারী মশিউর রহমান বলেন, আদালত আবারও ঘোষণা করলেন ইশরাক হোসেনই মেয়র। এই রায়ে জয় হলো জনতার। পরাজয় হলো আসিফের, মাহফুজের। পরাজয় হলো এনসিপির। এখন আর কোনো টালবাহানা না করে শপথ দেওয়ার দাবি।
উচ্ছ্বসিত জনতা বলেন, আর কোনো বাধা নেই শপথের পথে। যে বাহানা সরকার দিয়েছে, সেটির অবসান ঘটেছে। এখন শপথ না দিয়ে কোনো উপায় নেই সরকারের কাছে।
গাইবান্ধার মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে ‘অঙ্কুরেই বিনষ্ট’ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রথম কিস্তিতে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ২টি প্রদর্শনী প্রকল্পে ৭ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ
১ ঘণ্টা আগেনগদ টাকার সঙ্গে ঘুষ হিসেবে ঘুমানোর জন্য খাট নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল হুদা তালুকদারের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া ঘুষ আদায় করতে উপজেলার বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষকদের নিয়ে তৈরি করেছেন সিন্ডিকেট।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের অনুসারীরা ২০ জুন বিকেলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল। তারই জের ধরে ২১ জুন রাতে আবার সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে আব্দুল কুদ্দুসকে (৬০) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার আংশিক নতুন কমিটির অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি। শনিবার (২১ জুন) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান ৫৩ সদস্যের এই আংশিক কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে