কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লায় পানি কমতে থাকায় বিধ্বস্ত বাড়িঘরে ফিরতে শুরু করেছে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ। বাড়িঘর পরিষ্কার করার পাশাপাশি আশ্রয় নেওয়া মানুষগুলো আসবাব নিয়ে নিজের ঘরে ফিরছে। ঘরদোর ঘষামাজা করতে দেখা যায় অনেককে।
গোমতী নদীর বাঁধ ভাঙা অংশে আজ মঙ্গলবার সকালেও পানি বের হতে দেখা যায়। তবে গোমতী নদীর পানিপ্রবাহ স্বাভাবিক রয়েছে। বন্যার পানি যতই কমছে, ততই দেখা দিচ্ছে ক্ষতচিহ্ন। ভেসে উঠছে সড়কগুলো, যার বেশির ভাগই খানাখন্দ হয়ে আছে।
এদিকে বন্যাকবলিত মানুষজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, খাদ্যসংকট ও নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে তারা। তারা জানায়, যেখানে দুই বেলা আহার জোটানোই কষ্টের, সেখানে বাড়িঘর ঠিক করার টাকা মিলবে কোথায়। ফলে আপাতত স্বজন ও খোলা আকাশের নিচেই থাকছে অনেকে। তাদের দাবি, দ্রুত পুনর্বাসনে সরকার যেন তাদের আর্থিক সহায়তা করে।
বন্যায় প্লাবিত কুমিল্লা জেলার দক্ষিণাঞ্চল লাকসাম, মনোহরগঞ্জ, চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় বন্যা পানি কমে পরিস্থিতি আরও উন্নত হয়েছে। জেলা প্রশাসনের হিসাবমতে, জেলায় ১০ লাখ ৭৮ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়েছিল। ৭২৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৭৮ হাজারের বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছিল। যাদের বেশির ভাগ এখন বাড়িঘরে ফিরে যাচ্ছে। বন্যায় ৮ শিশুসহ মৃতের সংখ্যা ১৯।
জেলা প্রশাসন থেকে ৩৯ লাখ টাকা এবং ৮০০ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কুমিল্লা জেলায় ১৬০০ টন চাল ও ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কুমিল্লায় পর্যাপ্ত ত্রাণ এসেছে। বিভিন্ন সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা ত্রাণগুলো দুর্গতদের মাঝে এখনো পৌঁছে দিচ্ছেন।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী আজকের পত্রিকাকে জানান, জেলার সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বুড়িচং উপজেলা। এই উপজেলার প্রায় সড়ক, বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়ে যায়। আমরা তালিকা তৈরি শুরু করেছি। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্তদের অগ্রাধিকার দিয়ে তাদের পুনর্বাসন করা হবে। পর্যায়ক্রমে ক্ষতিগ্রস্ত সবাইকে সহায়তার জন্য সরকার ও বিদেশি দাতা সংস্থাগুলো নিয়ে সভা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
কুমিল্লায় পানি কমতে থাকায় বিধ্বস্ত বাড়িঘরে ফিরতে শুরু করেছে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ। বাড়িঘর পরিষ্কার করার পাশাপাশি আশ্রয় নেওয়া মানুষগুলো আসবাব নিয়ে নিজের ঘরে ফিরছে। ঘরদোর ঘষামাজা করতে দেখা যায় অনেককে।
গোমতী নদীর বাঁধ ভাঙা অংশে আজ মঙ্গলবার সকালেও পানি বের হতে দেখা যায়। তবে গোমতী নদীর পানিপ্রবাহ স্বাভাবিক রয়েছে। বন্যার পানি যতই কমছে, ততই দেখা দিচ্ছে ক্ষতচিহ্ন। ভেসে উঠছে সড়কগুলো, যার বেশির ভাগই খানাখন্দ হয়ে আছে।
এদিকে বন্যাকবলিত মানুষজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, খাদ্যসংকট ও নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে তারা। তারা জানায়, যেখানে দুই বেলা আহার জোটানোই কষ্টের, সেখানে বাড়িঘর ঠিক করার টাকা মিলবে কোথায়। ফলে আপাতত স্বজন ও খোলা আকাশের নিচেই থাকছে অনেকে। তাদের দাবি, দ্রুত পুনর্বাসনে সরকার যেন তাদের আর্থিক সহায়তা করে।
বন্যায় প্লাবিত কুমিল্লা জেলার দক্ষিণাঞ্চল লাকসাম, মনোহরগঞ্জ, চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় বন্যা পানি কমে পরিস্থিতি আরও উন্নত হয়েছে। জেলা প্রশাসনের হিসাবমতে, জেলায় ১০ লাখ ৭৮ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়েছিল। ৭২৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৭৮ হাজারের বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছিল। যাদের বেশির ভাগ এখন বাড়িঘরে ফিরে যাচ্ছে। বন্যায় ৮ শিশুসহ মৃতের সংখ্যা ১৯।
জেলা প্রশাসন থেকে ৩৯ লাখ টাকা এবং ৮০০ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কুমিল্লা জেলায় ১৬০০ টন চাল ও ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কুমিল্লায় পর্যাপ্ত ত্রাণ এসেছে। বিভিন্ন সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা ত্রাণগুলো দুর্গতদের মাঝে এখনো পৌঁছে দিচ্ছেন।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী আজকের পত্রিকাকে জানান, জেলার সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বুড়িচং উপজেলা। এই উপজেলার প্রায় সড়ক, বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়ে যায়। আমরা তালিকা তৈরি শুরু করেছি। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্তদের অগ্রাধিকার দিয়ে তাদের পুনর্বাসন করা হবে। পর্যায়ক্রমে ক্ষতিগ্রস্ত সবাইকে সহায়তার জন্য সরকার ও বিদেশি দাতা সংস্থাগুলো নিয়ে সভা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
ভোর থেকে অন্তত সকাল ১০টা পর্যন্ত সড়কে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চালাতে হয়েছে চালকদের। তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায়ের ভাষায় এটি শীতের আগমনী বার্তা। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফলে আশ্বিনের দিনে হিমালয়ের কন্যা হিসেবে
১৭ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) পোষ্য কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে ‘ভিক্ষা লাগলে ভিক্ষা নে’ স্লোগান দিয়ে উপাচার্যের গাড়িতে কয়েন ছুড়ে মারার ঘটনা ঘটেছে। আজ শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে প্রশাসন ভবন-১-এর সামনে এ ঘটনা ঘটে।
৩২ মিনিট আগেঝিনাইদহে রোপা আমন মৌসুমের শুরুতে ধানের জমিতে দেখা দিয়েছে মাজরা পোকার আক্রমণ। সদ্য রোপণ করা চারাগুলো নষ্ট হওয়ায় দিশেহারা কৃষকেরা। নানা কীটনাশক ব্যবহার করেও নিয়ন্ত্রণে আসছে না এই পোকা। এতে উৎপাদন খরচ যেমন বেড়ে যাচ্ছে, তেমনি ফলন নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। কৃষকদের আশঙ্কা, এভাবে চলতে থাকলে তাঁরা মারাত্মক
৩৫ মিনিট আগেসিলেট বিভাগের দ্বিতীয় দীর্ঘতম ধলাই সেতুর কাছ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে দুজনকে এক বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত ধলাই সেতু এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করে উপজেলা প্রশাসন।
১ ঘণ্টা আগে