কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের পাশে গহিন পাহাড়ে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) সশস্ত্র ট্রেনিং সেন্টারের সন্ধান পেয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। পাহাড়ের এই আস্তানায় অভিযান চালিয়ে র্যাব আরসার কমান্ডারসহ তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় ২২টি আগ্নেয়াস্ত্র, শতাধিক রাউন্ড গুলি, চারটি মাইন ও বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করা হয়েছে। তারা বিভিন্ন সময় রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে নাশকতা ও সন্ত্রাসী হামলা চালায়।
আজ বৃহস্পতিবার ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ২০ নম্বর ক্যাম্পের অদূরে লাল পাহাড় এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।
র্যাবের দাবি, গহিন পাহাড়ে আস্তানা গড়ে আরসার সন্ত্রাসীরা সশস্ত্র ট্রেনিং নেয়। এরপর পার্শ্ববর্তী রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে নাশকতা ও সন্ত্রাসী হামলা চালায়। ক্যাম্পে আবারও বড় ধরনের নাশকতার পরিকল্পনা থেকে আরসা এই ঘাঁটি গড়ে তুলেছিল।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন আরসার গান কমান্ডার মো. ওসমান, ইমাম হোসেন ও নেছার হোসেন। তারা উখিয়ার বিভিন্ন ক্যাম্পের বাসিন্দা।
লে. কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘উখিয়ার ২০ নম্বর বর্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পের অদূরে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরসার একটি আস্তানা গড়ে তোলার খবর পায় র্যাবের গোয়েন্দা টিম। সেখানে বসেই আরসার সন্ত্রাসীরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বড় ধরনের নাশকতা ও সন্ত্রাসী হামলা চালানোর পরিকল্পনা করে আসছে। এর সূত্র ধরেই র্যাবের একাধিক টিম গতকাল বুধবার গভীর রাত থেকে ওই আস্তানার খোঁজে পাহাড়ি এলাকায় অভিযান শুরু করে।’
সাজ্জাদ হোসেন আরও বলেন, ‘আজ বৃহস্পতিবার ভোরে র্যাবের একাধিক টিম লাল পাহাড়ের আরসার আস্তানা নিশ্চিত হয়ে ঘিরে ফেলে এবং তল্লাশি শুরু করে। দুপুর পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে এই আস্তানা থেকে ২২টি আগ্নেয়াস্ত্র, শতাধিক রাউন্ড গুলি, চারটি মাইন ও বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করে। এ সময় মো. ওসমান নামে আরসার এক কমান্ডারসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
র্যাবের অধিনায়ক বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে র্যাবের কাছে আরসার কমান্ডার ওসমান জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে সে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সোর্স হিসেবে কাজ করেছে। পরে ২০১৭ সালে আরসায় যোগ দেন। বেশকিছু দিন ধরে লাল পাহাড়ে আস্তানা গড়ে তুলে। এখানেই তারা তাদের আর্মস গ্রুপের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো বলে জানিয়েছে।
র্যাবের এই অধিনায়ক বলেন, আরসা প্রধান আতাউল্লাহ জুনুনীর নির্দেশে ক্যাম্পে গড়ে তোলে ১২টি সশস্ত্র গ্রুপ। এই গ্রুপগুলো ক্যাম্পে খুনখারাবি ও নাশকতা চালিয়ে আসছে। এ ব্যাপারে উখিয়া থানায় মামলা হয়েছে।
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের পাশে গহিন পাহাড়ে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) সশস্ত্র ট্রেনিং সেন্টারের সন্ধান পেয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। পাহাড়ের এই আস্তানায় অভিযান চালিয়ে র্যাব আরসার কমান্ডারসহ তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় ২২টি আগ্নেয়াস্ত্র, শতাধিক রাউন্ড গুলি, চারটি মাইন ও বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করা হয়েছে। তারা বিভিন্ন সময় রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে নাশকতা ও সন্ত্রাসী হামলা চালায়।
আজ বৃহস্পতিবার ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ২০ নম্বর ক্যাম্পের অদূরে লাল পাহাড় এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।
র্যাবের দাবি, গহিন পাহাড়ে আস্তানা গড়ে আরসার সন্ত্রাসীরা সশস্ত্র ট্রেনিং নেয়। এরপর পার্শ্ববর্তী রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে নাশকতা ও সন্ত্রাসী হামলা চালায়। ক্যাম্পে আবারও বড় ধরনের নাশকতার পরিকল্পনা থেকে আরসা এই ঘাঁটি গড়ে তুলেছিল।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন আরসার গান কমান্ডার মো. ওসমান, ইমাম হোসেন ও নেছার হোসেন। তারা উখিয়ার বিভিন্ন ক্যাম্পের বাসিন্দা।
লে. কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘উখিয়ার ২০ নম্বর বর্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পের অদূরে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরসার একটি আস্তানা গড়ে তোলার খবর পায় র্যাবের গোয়েন্দা টিম। সেখানে বসেই আরসার সন্ত্রাসীরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বড় ধরনের নাশকতা ও সন্ত্রাসী হামলা চালানোর পরিকল্পনা করে আসছে। এর সূত্র ধরেই র্যাবের একাধিক টিম গতকাল বুধবার গভীর রাত থেকে ওই আস্তানার খোঁজে পাহাড়ি এলাকায় অভিযান শুরু করে।’
সাজ্জাদ হোসেন আরও বলেন, ‘আজ বৃহস্পতিবার ভোরে র্যাবের একাধিক টিম লাল পাহাড়ের আরসার আস্তানা নিশ্চিত হয়ে ঘিরে ফেলে এবং তল্লাশি শুরু করে। দুপুর পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে এই আস্তানা থেকে ২২টি আগ্নেয়াস্ত্র, শতাধিক রাউন্ড গুলি, চারটি মাইন ও বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করে। এ সময় মো. ওসমান নামে আরসার এক কমান্ডারসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
র্যাবের অধিনায়ক বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে র্যাবের কাছে আরসার কমান্ডার ওসমান জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে সে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সোর্স হিসেবে কাজ করেছে। পরে ২০১৭ সালে আরসায় যোগ দেন। বেশকিছু দিন ধরে লাল পাহাড়ে আস্তানা গড়ে তুলে। এখানেই তারা তাদের আর্মস গ্রুপের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো বলে জানিয়েছে।
র্যাবের এই অধিনায়ক বলেন, আরসা প্রধান আতাউল্লাহ জুনুনীর নির্দেশে ক্যাম্পে গড়ে তোলে ১২টি সশস্ত্র গ্রুপ। এই গ্রুপগুলো ক্যাম্পে খুনখারাবি ও নাশকতা চালিয়ে আসছে। এ ব্যাপারে উখিয়া থানায় মামলা হয়েছে।
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ পুস্তিগাছা গ্রামের হারুন-অর-রশিদ ও আশরাফুল ইসলাম নামের এই দুই ভাই পাঙাশ মাছের পায়েস, গরুর ভুনা, সজনে পাতার রুটি, এমনকি ইলিশ মাছের রুটির মতো অভিনব সব পদ রান্না করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সবাইকে।
৩৩ মিনিট আগেডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ি থেকে ডিমলার বাবুরহাট পর্যন্ত সাড়ে চার কিলোমিটার সড়কের দুর্দশা চোখে পড়ার মতো। চার বছর আগে এই সড়কের সংস্কার কাজ শুরু হলেও সেটি মাঝপথে বন্ধ হয়ে যায়। রাস্তা খোঁড়া হলেও পরে কাজ আর এগোয়নি। ইটের খোয়া মাটির সঙ্গে মিশে গিয়ে এখন পুরো সড়কজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত।
৪২ মিনিট আগেমানববন্ধনে বক্তারা বলেন, খনি এলাকায় বসবাসকারী মানুষ সবসময় আতঙ্কে থাকেন। রাতে কম্পনের কারণে শান্তিতে ঘুমাতে পারেন না এবং প্রতি মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করেন। তারা আরও বলেন, এই বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করেও কোনো প্রতিকার মিলছে না। যদি খনি কর্তৃপক্ষ তাদের দাবিগুলো বাস্তবায়নে পদক্ষেপ না নেয়...
১ ঘণ্টা আগেবৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতায় নোয়াখালীর ৯টি উপজেলার ২৯টি সড়কের প্রায় ৪০০ কিলোমিটারের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সড়কের কোথাও পিচ ঢালাই উঠে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও আবার খানাখন্দে পানি জমে আছে। এসব পথে যাত্রী ও চালকেরা প্রতিদিন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। এতে দুর্ঘটনাও ঘটছে। চলতি বছরে মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত...
৫ ঘণ্টা আগে