কক্সবাজার প্রতিনিধি
ভ্রমণপিপাসু মানুষের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে থাকে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার। কিন্তু ভ্রমণে এসে বা আসার আগে তথ্য না জানার কারণে নানা হয়রানি ও বিড়ম্বনার শিকার হন তাঁরা। এ নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই। এবার এসবের মুক্তি মিলবে মোবাইল ফোনের একটি অ্যাপে। কক্সবাজার ভ্রমণের গাইড হিসেবে কাজ করবে অ্যাপটি।
এই অ্যাপে পর্যটকেরা কোথায় থাকবেন, কোথায় যাবেন, সৈকতের বাইরে আর কী কী দেখবেন, এ রকম নানা তথ্য জানতে আর বেগ পেতে হবে না। কক্সবাজার ভ্রমণের সব তথ্য নিয়ে মোবাইল ফোন অ্যাপটি চালু করেছে জেলা প্রশাসন। ভ্রমণিকা ট্রাভেল গাইডটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন থেকে গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে ইংরেজিতে ভ্রমণিকা (vromonika) লিখলেই পাওয়া যাবে।
আজ সোমবার কক্সবাজার জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে অ্যাপের উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন এটুআই প্রকল্পের সিইও অতিরিক্ত সচিব মামুনুর রশীদ ভূঁইয়া, পুলিশ সুপার সাইফউদ্দীন শাহীন ও প্রেসক্লাবের সভাপতি মাহবুবর রহমান। উপস্থিত ছিলেন সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, পর্যটন ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টরা।
অ্যাপটিতে কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থান, হোটেল–রিসোর্টের ঠিকানা, আবহাওয়ার পূর্বাভাস, ব্যাংক–এটিএম বুথের তথ্য, টিকিট কাউন্টার, ট্যুরিস্ট বাসের তথ্য, কিটকট চেয়ার, লকার সার্ভিসের তথ্য, জরুরি সেবা ও ঘোষণা দেওয়া রয়েছে। এসব প্রতিটির পাশে যোগাযোগের নম্বর ও ঠিকানা দেওয়া রয়েছে। ফলে সহজেই আগে থেকে সব বুক করে পর্যটকেরা কক্সবাজার ভ্রমণ করতে পারবেন।
এ বিষয়ে কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্টহাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার বলেন, কক্সবাজারে বিশেষ দিন বা ছুটিতে পর্যটকেরা তথ্য না জেনে এসে নানা ভোগান্তিতে পড়েন। ভ্রমণিকা অ্যাপটি ফলো করলে সব দুশ্চিন্তা কাটিয়ে ভ্রমণে আসতে পারবেন পর্যটকেরা।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বলেন, কক্সবাজার ভ্রমণে এসে যাতে পর্যটকেরা হয়রানি কিংবা বিড়ম্বনার শিকার না হন, তার জন্য ভ্রমণিকা অ্যাপটি ট্রাভেল গাইড হিসেবে কাজ করবে। এই গাইড ওয়ান স্টপ সার্ভিস হিসেবে পর্যটকদের প্রয়োজনীয় সব তথ্য দিতে তৈরি করা হয়েছে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, বহুমুখী প্রযুক্তিনির্ভর ভ্রমণিকা মোবাইল অ্যাপটি কক্সবাজারের পর্যটনশিল্পের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এ ছাড়া অ্যাপটিতে পর্যটনসংশ্লিষ্ট আরও অপশন সংযুক্ত করার কথা জানান তিনি।
ভ্রমণপিপাসু মানুষের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে থাকে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার। কিন্তু ভ্রমণে এসে বা আসার আগে তথ্য না জানার কারণে নানা হয়রানি ও বিড়ম্বনার শিকার হন তাঁরা। এ নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই। এবার এসবের মুক্তি মিলবে মোবাইল ফোনের একটি অ্যাপে। কক্সবাজার ভ্রমণের গাইড হিসেবে কাজ করবে অ্যাপটি।
এই অ্যাপে পর্যটকেরা কোথায় থাকবেন, কোথায় যাবেন, সৈকতের বাইরে আর কী কী দেখবেন, এ রকম নানা তথ্য জানতে আর বেগ পেতে হবে না। কক্সবাজার ভ্রমণের সব তথ্য নিয়ে মোবাইল ফোন অ্যাপটি চালু করেছে জেলা প্রশাসন। ভ্রমণিকা ট্রাভেল গাইডটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন থেকে গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে ইংরেজিতে ভ্রমণিকা (vromonika) লিখলেই পাওয়া যাবে।
আজ সোমবার কক্সবাজার জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে অ্যাপের উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন এটুআই প্রকল্পের সিইও অতিরিক্ত সচিব মামুনুর রশীদ ভূঁইয়া, পুলিশ সুপার সাইফউদ্দীন শাহীন ও প্রেসক্লাবের সভাপতি মাহবুবর রহমান। উপস্থিত ছিলেন সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, পর্যটন ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টরা।
অ্যাপটিতে কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থান, হোটেল–রিসোর্টের ঠিকানা, আবহাওয়ার পূর্বাভাস, ব্যাংক–এটিএম বুথের তথ্য, টিকিট কাউন্টার, ট্যুরিস্ট বাসের তথ্য, কিটকট চেয়ার, লকার সার্ভিসের তথ্য, জরুরি সেবা ও ঘোষণা দেওয়া রয়েছে। এসব প্রতিটির পাশে যোগাযোগের নম্বর ও ঠিকানা দেওয়া রয়েছে। ফলে সহজেই আগে থেকে সব বুক করে পর্যটকেরা কক্সবাজার ভ্রমণ করতে পারবেন।
এ বিষয়ে কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্টহাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার বলেন, কক্সবাজারে বিশেষ দিন বা ছুটিতে পর্যটকেরা তথ্য না জেনে এসে নানা ভোগান্তিতে পড়েন। ভ্রমণিকা অ্যাপটি ফলো করলে সব দুশ্চিন্তা কাটিয়ে ভ্রমণে আসতে পারবেন পর্যটকেরা।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বলেন, কক্সবাজার ভ্রমণে এসে যাতে পর্যটকেরা হয়রানি কিংবা বিড়ম্বনার শিকার না হন, তার জন্য ভ্রমণিকা অ্যাপটি ট্রাভেল গাইড হিসেবে কাজ করবে। এই গাইড ওয়ান স্টপ সার্ভিস হিসেবে পর্যটকদের প্রয়োজনীয় সব তথ্য দিতে তৈরি করা হয়েছে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, বহুমুখী প্রযুক্তিনির্ভর ভ্রমণিকা মোবাইল অ্যাপটি কক্সবাজারের পর্যটনশিল্পের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এ ছাড়া অ্যাপটিতে পর্যটনসংশ্লিষ্ট আরও অপশন সংযুক্ত করার কথা জানান তিনি।
ভারতের আসাম থেকে কয়েক শ বছর আগে বাংলাদেশে এসে বসতি গড়ে খাসিয়া উপজাতির মানুষ। বসবাসের জন্য সিলেটের পাহাড়ি এলাকায় বন বিভাগের জমিতে নির্মাণ করে বসতঘর। তাদের পাড়াগুলো পুঞ্জি হিসেবে পরিচিত। মৌলভীবাজার জেলার ৭ উপজেলায় এমন ৬১টি পুঞ্জি রয়েছে খাসিয়াদের।
১১ মিনিট আগে২০০২ সালে বুয়েট শিক্ষার্থী সাবেকুন নাহার সনি হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুশফিক উদ্দিন টগরকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তাঁর কাছ থেকে একটি রিভলবার ও ১৫৬ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরের রোহিতায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানের পুকুর থেকে এক কিশোরীর (১৩) লাশ উদ্ধারের রহস্য উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ। কিশোরীর বাবা মাওলানা আইনুল হক নিজেই মেয়েকে দোকান থেকে রুটি চুরির অপরাধে শ্বাসরোধে হত্যা করে লাশ পুকুরে ফেলে দেন।
১ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে দীর্ঘদিনের দ্বন্দ্বের অবসান ঘটাতে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর। গতকাল বুধবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে ঠিক করা হয়েছে, অতিসত্বর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) বিমানবন্দরের...
১ ঘণ্টা আগে