চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গা সদরের দিননাথপুর গ্রামের মাঠে বিষটোপ দিয়ে সাতটি শেয়াল, একটি গন্ধগোকুল, একটি বেজি ও একটি পোষা কুকুর মারার ঘটনায় এক কৃষকের বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। গতকাল রোববার বিকেলে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় এই জিডি করা হয়।
খুলনা বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের ফরেস্ট গার্ড মো. রাসেল মিয়া এক কৃষকের বিরুদ্ধে এই জিডি করেন।
জেলা বন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাকিব উদ্দীন আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। অভিযুক্ত কৃষকের ভুট্টাখেতে ক্ষয়ক্ষতির কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে বিষটোপে বেশ কয়েকটি বন্য প্রাণীর মৃত্যুর সত্যতা পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।’
দিননাথপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. ইয়ামিন হোসেন বলেন, সদর উপজেলার মাখালডাঙ্গা গ্রামের মো. নবীছদ্দীর ছেলে ফারুকের ভুট্টাখেতে শেয়াল, গন্ধগোকুল, বেজিসহ কয়েকটি বন্য প্রাণী মরে থাকতে দেখে স্থানীয়রা বন বিভাগে জানায়।
থানায় করা সাধারণ ডায়েরিতে বলা হয়, ‘ভুট্টাখেতে হাঁস, মুরগি ও ছাগলের নাড়িভুঁড়ির সঙ্গে মিশিয়ে বিষ প্রয়োগ করে পাঁচ-ছয়টি পাতি শিয়াল, একটি বেজি, একটি গন্ধগোকুল ও একটি গৃহপালিত কুকুর মেরে ফেলা হয়। বোঝা যাচ্ছে তাতে আরও প্রাণীর মৃত্যু হয়েছে। এ ধরনের কর্মকাণ্ডের ফলে পরিবেশের ভারসাম্য বিনষ্ট হচ্ছে। সাধারণ ডায়েরিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খালেদুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। ঘটনা তদন্তের জন্য আদালতের অনুমতির অপেক্ষা করছি। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. মাসুদুর রহমান সরকার বলেন, ‘বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইন ২০১২ অনুযায়ী এভাবে বন্য প্রাণী হত্যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আমরা ঘটনাটি নিয়ে বিস্তারিত তদন্ত করছি। অপরাধ প্রমাণিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন পানকৌড়ির সভাপতি বখতিয়ার হামিদ বলেন, ‘এতগুলো প্রাণী হত্যা করার কোনো যুক্তি নেই। এটি পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র্যের জন্য ভয়াবহ ক্ষতির কারণ হবে। আমরা দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাই।’ তিনি আরও বলেন, গতকালই বন বিভাগের কর্মকর্তা ও পুলিশ ভুট্টাখেত পরিদর্শন করেছেন। তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহসহ প্রাথমিক তদন্ত শুরু করেছেন।
চুয়াডাঙ্গা সদরের দিননাথপুর গ্রামের মাঠে বিষটোপ দিয়ে সাতটি শেয়াল, একটি গন্ধগোকুল, একটি বেজি ও একটি পোষা কুকুর মারার ঘটনায় এক কৃষকের বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। গতকাল রোববার বিকেলে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় এই জিডি করা হয়।
খুলনা বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের ফরেস্ট গার্ড মো. রাসেল মিয়া এক কৃষকের বিরুদ্ধে এই জিডি করেন।
জেলা বন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাকিব উদ্দীন আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। অভিযুক্ত কৃষকের ভুট্টাখেতে ক্ষয়ক্ষতির কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে বিষটোপে বেশ কয়েকটি বন্য প্রাণীর মৃত্যুর সত্যতা পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।’
দিননাথপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. ইয়ামিন হোসেন বলেন, সদর উপজেলার মাখালডাঙ্গা গ্রামের মো. নবীছদ্দীর ছেলে ফারুকের ভুট্টাখেতে শেয়াল, গন্ধগোকুল, বেজিসহ কয়েকটি বন্য প্রাণী মরে থাকতে দেখে স্থানীয়রা বন বিভাগে জানায়।
থানায় করা সাধারণ ডায়েরিতে বলা হয়, ‘ভুট্টাখেতে হাঁস, মুরগি ও ছাগলের নাড়িভুঁড়ির সঙ্গে মিশিয়ে বিষ প্রয়োগ করে পাঁচ-ছয়টি পাতি শিয়াল, একটি বেজি, একটি গন্ধগোকুল ও একটি গৃহপালিত কুকুর মেরে ফেলা হয়। বোঝা যাচ্ছে তাতে আরও প্রাণীর মৃত্যু হয়েছে। এ ধরনের কর্মকাণ্ডের ফলে পরিবেশের ভারসাম্য বিনষ্ট হচ্ছে। সাধারণ ডায়েরিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খালেদুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। ঘটনা তদন্তের জন্য আদালতের অনুমতির অপেক্ষা করছি। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. মাসুদুর রহমান সরকার বলেন, ‘বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইন ২০১২ অনুযায়ী এভাবে বন্য প্রাণী হত্যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আমরা ঘটনাটি নিয়ে বিস্তারিত তদন্ত করছি। অপরাধ প্রমাণিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন পানকৌড়ির সভাপতি বখতিয়ার হামিদ বলেন, ‘এতগুলো প্রাণী হত্যা করার কোনো যুক্তি নেই। এটি পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র্যের জন্য ভয়াবহ ক্ষতির কারণ হবে। আমরা দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাই।’ তিনি আরও বলেন, গতকালই বন বিভাগের কর্মকর্তা ও পুলিশ ভুট্টাখেত পরিদর্শন করেছেন। তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহসহ প্রাথমিক তদন্ত শুরু করেছেন।
গাজীপুর মহানগরীর সদর থানা এলাকায় স্ত্রীর হাত ধরে জয়দেবপুর-শিববাড়ী সড়ক পার হচ্ছিলেন পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) ওসি মো. মোস্তাফিজ হাসান (৫২)। এ সময় বেপরোয়া গতির একটি যাত্রীবাহী বাস তাঁদের চাপা দিলে ওই পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হন। এ ঘটনায় তাঁর স্ত্রী লতিফা জেসমিন গুরুতর আহত হয়েছেন।
৭ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আটজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ শুক্রবার রাত ৮টার দিকে মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের মুন্সীকান্দি ও আনন্দপুর গ্রামের দুই পক্ষের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ীর গোয়ালন্দে ‘ইমাম মেহেদি’ দাবিকারী নুরুল হক ওরফে নুরাল পাগলার বাড়িতে হামলায় আহত মো. রাসেল মোল্লা (২৮) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনার পর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তিনি ওই উপজেলার দেবগ্রাম জতুমিস্ত্রিপাড়ার মো. আজাদ মোল্লার ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ৩৩ বছর পর অনুষ্ঠিত হচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন। এরই মধ্যে প্রর্থীদের প্রচারণায় জমে উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। তবে এবারের নির্বাচনে প্যানেলের চেয়ে প্রার্থীর ভাবমূর্তিতেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগে