চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

‘বর্ণনা করতে গেলে চোখে পানি চলে আসছে। আমি একা, আমাকে ১০–১৫ জন ধরে মারবে, এটা ভাবতে পারিনি। কথা বলার আগেই ধরে ধরে মারা হয়েছে। আমি ভাবিনি, আমি বেঁচে ফিরব। কারণ তাদের হাতে রাম দাসহ অস্ত্র ছিল। পাশ থেকে বলা হচ্ছে, গুলি কর, জবাই কর, মেরে ফেল। সাধারণ ছাত্রদের যে এভাবে মার খেতে হবে কল্পনার বাইরে।’
এভাবেই ঘটনার বর্ণনা দিচ্ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থী হারুন অর রশিদ। প্রায় এক মাস পর এই প্রথম জেলার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার শিকার শিক্ষার্থীরা মুখ খুললেন।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে চুয়াডাঙ্গা শহরের হোটেল সাহিদ প্যালেসে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে লোমহর্ষক হামলা ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের গল্প শোনান এই শিক্ষার্থীরা। এ সময় চুয়াডাঙ্গা জেলার বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনে হামলার শিকার হয়ে আহত, কারাবরণকারী শিক্ষার্থীরা আবেগঘন বক্তব্য দেন। অশ্রুসিক্ত নয়নে কথা বলেন ঢাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হওয়া চুয়াডাঙ্গার সন্তান শাহরিয়ার শুভর বাবা।
আন্দোলনের আহত ছাত্রী অনিমা ইসলাম বলেন, ‘আগস্টের ৪ তারিখে আমি বেঁচে থাকব, এই আশাই ছেড়ে দিয়েছিলাম। ৪ তারিখে আন্দোলন করায় আমাকে যেভাবে খুঁজে বেড়ানো, হুমকি দেওয়া হয়, তাতে এটা না ভেবে উপায় ছিল না। ৪ তারিখে আন্দোলনে ছাত্রলীগ পেছন থেকে হামলা করে। আমি ভাবতেই পারিনি, ওরা পেছন থেকে মারবে। ওই সময় অনেক পরিচিত মুখ আমাদের মারধর করেছে। আমাদের যখন মারধর করা হয়, তখন অনেক বাপ-চাচার বয়সী মানুষ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিলেন। খুব লজ্জা করে তাদের কথা ভেবে। হয়তো ভয়ে কেউ কোনো প্রতিবাদ করেনি।’
তিনি বলেন, ‘একটি বেসরকারি হাসপাতালের লোকজন আমাদের সহযোগিতা করেছিল। তাদেরকেও খুঁজে বেড়ানো হয়েছে। নির্যাতন করা হয়েছে। আমাদের নোংরা ভাষায় হুমকি দেওয়া হয়। আমি কখনো ভাবিনি, আমার জীবনে এ রকম একটি রাত আসবে। হুমকির পর হুমকি। এখনো দেখলে বলে ওই সেই মেয়েটা। আপনাদের বলতে চাই, আপনারা যেখানে অন্যায় দেখবেন, প্রতিবাদ করবেন।’
চুয়াডাঙ্গার আন্দোলনে অন্যতম নেতৃত্বদানকারী হাসনা জাহান খুশবু বলেন, ‘যেখানে দাঁড়াতে গেছি, সেখানেই অ্যাটাক করা হয়েছে। মেয়েদেরও ছাড় দেওয়া হয়নি। স্কুল কলেজের মেয়েদের পশুর মতো মারধর করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গার বর্বরতা সারা দেশকে ছাড়িয়েছে। স্কুল কলেজের মেয়েদের নির্মমভাবে মারধর করা হয়েছে।’
আন্দোলনের অন্যতম সাহসী সহযোদ্ধা আহত সিরাজুম মনিরা বলেন, ‘৪ তারিখে আমরা কোর্ট মোড়ে যখন অবস্থান করছিলাম, তখন বারবার আমাদের বের করে দেওয়া হচ্ছিল। ছাত্রলীগের ছেলেরা তাতেই ক্ষান্ত না। তারা আমাদের মারবে। আমরা লাইফের রিস্ক নিয়ে আন্দোলনে নেমেছিলাম। তাই তাদের ভয়ে চলে যেতে চাইনি। পরিচিত মুখগুলো যখন হামলা করল আমি হতচকিত। সেদিনই প্রথম আমি চোখের সামনে কাউকে কোপানো দেখলাম।’
তিনি বলেন, ‘আমি আজকে ডান হাত দিয়ে মাইক্রোফোন ধরে আছি, আলহামদুলিল্লাহ। আমার হাত এখনো ফুলে আছে। রক্ত জমাট বেঁধে আছে। রড দিয়ে মারা হয়েছে। বাজেভাবে আঘাত লেগেছে। হাড়ের প্রচণ্ড ক্ষতি হয়েছে। তাদের একটাই টার্গেট ছিল, আমাদের মাথায় মেরে শেষ করে দেওয়া। বাসায় গিয়ে ছাত্রলীগের ছেলেরা হুমকি দিয়ে এসছে। সেটা পাশের বাসার লোকজন ভিডিও করছে সন্দেহে, ছাত্রলীগের লোকজন তার বাড়িতেও হামলা করেছে। আমি রাজনীতি বুঝি না, আমি ন্যায়ের পক্ষে। রাত সাড়ে ১১টাও বাড়ি গিয়ে হুমকি দিয়েছে। এখনো তারা হুমকি দিচ্ছে। আমরা এদের বিচার চাই।’
আলমডাঙ্গায় নেতৃত্ব দানকারী আলমডাঙ্গা সরকারি কলেজের ছাত্র আরাফাত হোসেন বলেন, ‘৩ তারিখে মুন্সিগঞ্জে আন্দোলনে নেমে আমাদের তিন জন শিক্ষার্থী বেধড়ক মারধরের শিকার হয়। পরদিন আলমডাঙ্গাতে কর্মসূচি দিলে, ছাত্রলীগের ছেলেরা পুরো আলমডাঙ্গা শহর ঘিরে রাখে। তাদের মধ্যে অনেকের হাতে দেশীয় অস্ত্র ছিল। ছাত্ররা আসতে গেলে প্রত্যেকের ফোন চেক করে। যাদের প্রোফাইল লাল ছিল, তাদেরকে ধরে ধরে মারধর করা হয়। এমন বর্বর আঘাত আগে কখনো সরাসরি দেখিনি। একটুও মায়া দয়া ছিল না। আমার চোখের সামনে দেখা, মারতে মারতে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। তারপরও মারা বন্ধ করা হয়নি। বুকের ওপর উঠে আঘাত করা হয়েছে। একজন পড়ে আছে, তারপরও তাকে আঘাত করা হয়। বর্ণনা করাও আমাদের জন্য কষ্টকর।’
কারাবরণকারী শিক্ষার্থী শাহরিয়ার প্রান্ত বলেন, ‘আমাকে মিথ্যা মামলায় আটক করা হয়েছে। মানসিকভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। নানা রকম ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে।’
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চুয়াডাঙ্গার শিক্ষার্থীদের পক্ষে সাফফাতুল ইসলাম অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন। এ সময় বক্তব্য দেন, গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হওয়া শাহরিয়ার শুভর বাবা আবু সাঈদ। আন্দোলনে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে চোখ হারাতে বসা শিক্ষার্থী আল মেরাজকে জাতীয় পতাকা গায়ে জড়িয়ে দিয়ে সম্মান জানান শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য দেন, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের ছাত্রী সিরাজুম মুনীরা, হাসনা জাহান খুশবু, মহিলা কলেজের অনিমা ইসলাম, ভাঙবাড়িয়া গ্রামের আসাদুজ্জামান, আলমডাঙ্গা সরকারি কলেজের ছাত্র আরাফাত হোসেন, সরোজগঞ্জ তেতুল শেখ কলেজের ছাত্র তানজিল হোসেন, আলমডাঙ্গা এমএস জোহা ডিগ্রি কলেজের হারুন অর রশিদ, বদরগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের ছাত্র তামিম হোসেন, দামুড়হুদার তাসলিম আল মাহমুদ, সরোজগঞ্জের সাব্বির আহমেদ, হাটবোয়ালিয়ার মাহফুজ আনাম, মুন্সিগঞ্জের উৎসবসহ চুয়াডাঙ্গাতে এবং ঢাকায় সরাসরি আন্দোলনে অংশ নিয়ে নানাভাবে আহত হওয়া শিক্ষার্থীরা।
আজকের আয়োজনে শিক্ষার্থীদের আমন্ত্রণে গণমাধ্যমকর্মী, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও আইনজীবীরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় আইনজীবীদের মধ্যে বক্তব্য দেন, চুয়াডাঙ্গা জেলা জজ আদালতের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাড. মারুফ সরোয়ার বাবু ও অ্যাড. মানি খন্দকার। আইনজীবীরা শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বস্ত করেন। বিচারের জন্য মামলা পরিচালনার ক্ষেত্রে বিনা পয়সায় সকল প্রকার সহযোগিতা করার কথা দেন। শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে দ্রুতই মামলা করা হবে বলেও অনুষ্ঠানে জানানো হয়।
গণমাধ্যমকর্মীদের মধ্যে বক্তব্য দেন, চুয়াডাঙ্গা সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক প্রবীণ সাংবাদিক আজাদ মালিতা, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি রাজীব হাসান কচি, চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাড. মানিক আকবর, সিনিয়র সাংবাদিক এম এ মামুন।

‘বর্ণনা করতে গেলে চোখে পানি চলে আসছে। আমি একা, আমাকে ১০–১৫ জন ধরে মারবে, এটা ভাবতে পারিনি। কথা বলার আগেই ধরে ধরে মারা হয়েছে। আমি ভাবিনি, আমি বেঁচে ফিরব। কারণ তাদের হাতে রাম দাসহ অস্ত্র ছিল। পাশ থেকে বলা হচ্ছে, গুলি কর, জবাই কর, মেরে ফেল। সাধারণ ছাত্রদের যে এভাবে মার খেতে হবে কল্পনার বাইরে।’
এভাবেই ঘটনার বর্ণনা দিচ্ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থী হারুন অর রশিদ। প্রায় এক মাস পর এই প্রথম জেলার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার শিকার শিক্ষার্থীরা মুখ খুললেন।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে চুয়াডাঙ্গা শহরের হোটেল সাহিদ প্যালেসে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে লোমহর্ষক হামলা ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের গল্প শোনান এই শিক্ষার্থীরা। এ সময় চুয়াডাঙ্গা জেলার বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনে হামলার শিকার হয়ে আহত, কারাবরণকারী শিক্ষার্থীরা আবেগঘন বক্তব্য দেন। অশ্রুসিক্ত নয়নে কথা বলেন ঢাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হওয়া চুয়াডাঙ্গার সন্তান শাহরিয়ার শুভর বাবা।
আন্দোলনের আহত ছাত্রী অনিমা ইসলাম বলেন, ‘আগস্টের ৪ তারিখে আমি বেঁচে থাকব, এই আশাই ছেড়ে দিয়েছিলাম। ৪ তারিখে আন্দোলন করায় আমাকে যেভাবে খুঁজে বেড়ানো, হুমকি দেওয়া হয়, তাতে এটা না ভেবে উপায় ছিল না। ৪ তারিখে আন্দোলনে ছাত্রলীগ পেছন থেকে হামলা করে। আমি ভাবতেই পারিনি, ওরা পেছন থেকে মারবে। ওই সময় অনেক পরিচিত মুখ আমাদের মারধর করেছে। আমাদের যখন মারধর করা হয়, তখন অনেক বাপ-চাচার বয়সী মানুষ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিলেন। খুব লজ্জা করে তাদের কথা ভেবে। হয়তো ভয়ে কেউ কোনো প্রতিবাদ করেনি।’
তিনি বলেন, ‘একটি বেসরকারি হাসপাতালের লোকজন আমাদের সহযোগিতা করেছিল। তাদেরকেও খুঁজে বেড়ানো হয়েছে। নির্যাতন করা হয়েছে। আমাদের নোংরা ভাষায় হুমকি দেওয়া হয়। আমি কখনো ভাবিনি, আমার জীবনে এ রকম একটি রাত আসবে। হুমকির পর হুমকি। এখনো দেখলে বলে ওই সেই মেয়েটা। আপনাদের বলতে চাই, আপনারা যেখানে অন্যায় দেখবেন, প্রতিবাদ করবেন।’
চুয়াডাঙ্গার আন্দোলনে অন্যতম নেতৃত্বদানকারী হাসনা জাহান খুশবু বলেন, ‘যেখানে দাঁড়াতে গেছি, সেখানেই অ্যাটাক করা হয়েছে। মেয়েদেরও ছাড় দেওয়া হয়নি। স্কুল কলেজের মেয়েদের পশুর মতো মারধর করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গার বর্বরতা সারা দেশকে ছাড়িয়েছে। স্কুল কলেজের মেয়েদের নির্মমভাবে মারধর করা হয়েছে।’
আন্দোলনের অন্যতম সাহসী সহযোদ্ধা আহত সিরাজুম মনিরা বলেন, ‘৪ তারিখে আমরা কোর্ট মোড়ে যখন অবস্থান করছিলাম, তখন বারবার আমাদের বের করে দেওয়া হচ্ছিল। ছাত্রলীগের ছেলেরা তাতেই ক্ষান্ত না। তারা আমাদের মারবে। আমরা লাইফের রিস্ক নিয়ে আন্দোলনে নেমেছিলাম। তাই তাদের ভয়ে চলে যেতে চাইনি। পরিচিত মুখগুলো যখন হামলা করল আমি হতচকিত। সেদিনই প্রথম আমি চোখের সামনে কাউকে কোপানো দেখলাম।’
তিনি বলেন, ‘আমি আজকে ডান হাত দিয়ে মাইক্রোফোন ধরে আছি, আলহামদুলিল্লাহ। আমার হাত এখনো ফুলে আছে। রক্ত জমাট বেঁধে আছে। রড দিয়ে মারা হয়েছে। বাজেভাবে আঘাত লেগেছে। হাড়ের প্রচণ্ড ক্ষতি হয়েছে। তাদের একটাই টার্গেট ছিল, আমাদের মাথায় মেরে শেষ করে দেওয়া। বাসায় গিয়ে ছাত্রলীগের ছেলেরা হুমকি দিয়ে এসছে। সেটা পাশের বাসার লোকজন ভিডিও করছে সন্দেহে, ছাত্রলীগের লোকজন তার বাড়িতেও হামলা করেছে। আমি রাজনীতি বুঝি না, আমি ন্যায়ের পক্ষে। রাত সাড়ে ১১টাও বাড়ি গিয়ে হুমকি দিয়েছে। এখনো তারা হুমকি দিচ্ছে। আমরা এদের বিচার চাই।’
আলমডাঙ্গায় নেতৃত্ব দানকারী আলমডাঙ্গা সরকারি কলেজের ছাত্র আরাফাত হোসেন বলেন, ‘৩ তারিখে মুন্সিগঞ্জে আন্দোলনে নেমে আমাদের তিন জন শিক্ষার্থী বেধড়ক মারধরের শিকার হয়। পরদিন আলমডাঙ্গাতে কর্মসূচি দিলে, ছাত্রলীগের ছেলেরা পুরো আলমডাঙ্গা শহর ঘিরে রাখে। তাদের মধ্যে অনেকের হাতে দেশীয় অস্ত্র ছিল। ছাত্ররা আসতে গেলে প্রত্যেকের ফোন চেক করে। যাদের প্রোফাইল লাল ছিল, তাদেরকে ধরে ধরে মারধর করা হয়। এমন বর্বর আঘাত আগে কখনো সরাসরি দেখিনি। একটুও মায়া দয়া ছিল না। আমার চোখের সামনে দেখা, মারতে মারতে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। তারপরও মারা বন্ধ করা হয়নি। বুকের ওপর উঠে আঘাত করা হয়েছে। একজন পড়ে আছে, তারপরও তাকে আঘাত করা হয়। বর্ণনা করাও আমাদের জন্য কষ্টকর।’
কারাবরণকারী শিক্ষার্থী শাহরিয়ার প্রান্ত বলেন, ‘আমাকে মিথ্যা মামলায় আটক করা হয়েছে। মানসিকভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। নানা রকম ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে।’
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চুয়াডাঙ্গার শিক্ষার্থীদের পক্ষে সাফফাতুল ইসলাম অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন। এ সময় বক্তব্য দেন, গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হওয়া শাহরিয়ার শুভর বাবা আবু সাঈদ। আন্দোলনে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে চোখ হারাতে বসা শিক্ষার্থী আল মেরাজকে জাতীয় পতাকা গায়ে জড়িয়ে দিয়ে সম্মান জানান শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য দেন, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের ছাত্রী সিরাজুম মুনীরা, হাসনা জাহান খুশবু, মহিলা কলেজের অনিমা ইসলাম, ভাঙবাড়িয়া গ্রামের আসাদুজ্জামান, আলমডাঙ্গা সরকারি কলেজের ছাত্র আরাফাত হোসেন, সরোজগঞ্জ তেতুল শেখ কলেজের ছাত্র তানজিল হোসেন, আলমডাঙ্গা এমএস জোহা ডিগ্রি কলেজের হারুন অর রশিদ, বদরগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের ছাত্র তামিম হোসেন, দামুড়হুদার তাসলিম আল মাহমুদ, সরোজগঞ্জের সাব্বির আহমেদ, হাটবোয়ালিয়ার মাহফুজ আনাম, মুন্সিগঞ্জের উৎসবসহ চুয়াডাঙ্গাতে এবং ঢাকায় সরাসরি আন্দোলনে অংশ নিয়ে নানাভাবে আহত হওয়া শিক্ষার্থীরা।
আজকের আয়োজনে শিক্ষার্থীদের আমন্ত্রণে গণমাধ্যমকর্মী, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও আইনজীবীরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় আইনজীবীদের মধ্যে বক্তব্য দেন, চুয়াডাঙ্গা জেলা জজ আদালতের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাড. মারুফ সরোয়ার বাবু ও অ্যাড. মানি খন্দকার। আইনজীবীরা শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বস্ত করেন। বিচারের জন্য মামলা পরিচালনার ক্ষেত্রে বিনা পয়সায় সকল প্রকার সহযোগিতা করার কথা দেন। শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে দ্রুতই মামলা করা হবে বলেও অনুষ্ঠানে জানানো হয়।
গণমাধ্যমকর্মীদের মধ্যে বক্তব্য দেন, চুয়াডাঙ্গা সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক প্রবীণ সাংবাদিক আজাদ মালিতা, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি রাজীব হাসান কচি, চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাড. মানিক আকবর, সিনিয়র সাংবাদিক এম এ মামুন।

নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড়
৫ মিনিট আগে
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
১০ মিনিট আগে
সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম...
১ ঘণ্টা আগে
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে।
২ ঘণ্টা আগেনাটোর প্রতিনিধি

নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড় করায় দুর্বৃত্তরা। তারা শাটারের তালা ভেঙে ও কেটে দোকানে প্রবেশ করে ক্যাশ বাক্স থেকে নগদ ১২ হাজার টাকাসহ প্রায় ১৫০ বস্তা চাল ট্রাকে লোড করে নিয়ে যায়।
ব্যবসায়ী সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘ফজরের নামাজের সময় স্থানীয় এক ব্যক্তি ফোনে জানান, গুদামের শাটার কাটা ও আরেকটি পুরোপুরি খোলা। পরে সেখানে এসে দেখি, দুর্বৃত্তরা স্তূপাকারে রাখা চালের বস্তাগুলো নিয়ে গেছে। স্টক রেজিস্টার থেকে জেনেছি, চালের বস্তা ছিল ১৫০টি।’
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, এই ঘটনায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড় করায় দুর্বৃত্তরা। তারা শাটারের তালা ভেঙে ও কেটে দোকানে প্রবেশ করে ক্যাশ বাক্স থেকে নগদ ১২ হাজার টাকাসহ প্রায় ১৫০ বস্তা চাল ট্রাকে লোড করে নিয়ে যায়।
ব্যবসায়ী সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘ফজরের নামাজের সময় স্থানীয় এক ব্যক্তি ফোনে জানান, গুদামের শাটার কাটা ও আরেকটি পুরোপুরি খোলা। পরে সেখানে এসে দেখি, দুর্বৃত্তরা স্তূপাকারে রাখা চালের বস্তাগুলো নিয়ে গেছে। স্টক রেজিস্টার থেকে জেনেছি, চালের বস্তা ছিল ১৫০টি।’
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, এই ঘটনায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

শিক্ষার্থী হারুন অর রশিদ বলেন, ‘আমি একা, আমাকে ১০–১৫ জন ধরে মারবে, এটা ভাবতে পারিনি। কথা বলার আগেই ধরে ধরে মারা হয়েছে। আমি ভাবিনি, আমি বেঁচে ফিরব। কারণ তাদের হাতে রাম দাসহ অস্ত্র ছিল। পাশ থেকে বলা হচ্ছে, গুলি কর, জবাই কর, মেরে ফেল। সাধারণ ছাত্রদের যে এভাবে মার খেতে হবে কল্পনার বাইরে।’
২১ আগস্ট ২০২৪
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
১০ মিনিট আগে
সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম...
১ ঘণ্টা আগে
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে।
২ ঘণ্টা আগেদেবহাটা ও সাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কালিগঞ্জ প্রধান মহাসড়কে স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়, সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, শহিদুল আলম দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে মানবিক সেবা দিয়ে আসছেন। কিন্তু তাঁকে মনোনয়ন না দিয়ে অন্যকে প্রার্থী করায় দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।
এ সময় তাঁরা শহিদুল আলমকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে স্লোগান দেন এবং কেন্দ্রীয় নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সদস্য শেখ নুরুজ্জামান, নলতা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান, নলতা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কেসমতুল বারি, সাধারণ সম্পাদক মিলন কুমার সরকার, কালিগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক শেখ খায়রুল আলম, সাবেক ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।

সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কালিগঞ্জ প্রধান মহাসড়কে স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়, সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, শহিদুল আলম দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে মানবিক সেবা দিয়ে আসছেন। কিন্তু তাঁকে মনোনয়ন না দিয়ে অন্যকে প্রার্থী করায় দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।
এ সময় তাঁরা শহিদুল আলমকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে স্লোগান দেন এবং কেন্দ্রীয় নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সদস্য শেখ নুরুজ্জামান, নলতা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান, নলতা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কেসমতুল বারি, সাধারণ সম্পাদক মিলন কুমার সরকার, কালিগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক শেখ খায়রুল আলম, সাবেক ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।

শিক্ষার্থী হারুন অর রশিদ বলেন, ‘আমি একা, আমাকে ১০–১৫ জন ধরে মারবে, এটা ভাবতে পারিনি। কথা বলার আগেই ধরে ধরে মারা হয়েছে। আমি ভাবিনি, আমি বেঁচে ফিরব। কারণ তাদের হাতে রাম দাসহ অস্ত্র ছিল। পাশ থেকে বলা হচ্ছে, গুলি কর, জবাই কর, মেরে ফেল। সাধারণ ছাত্রদের যে এভাবে মার খেতে হবে কল্পনার বাইরে।’
২১ আগস্ট ২০২৪
নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড়
৫ মিনিট আগে
সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম...
১ ঘণ্টা আগে
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে।
২ ঘণ্টা আগেজাবি প্রতিনিধি

সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম (২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ) ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
জানা গেছে, গতকাল সোমবার বিকেলে টিউশনি শেষে বাইকে করে ক্যাম্পাসে ফিরছিলেন ইমন। এ সময় তাঁর হেলমেট না থাকায় সাভারের পাকিজা এলাকায় সেনাসদস্যরা তাঁকে আটকান। এ সময় তাঁর সঙ্গে গাড়ির কাগজপত্র ছিল না। এতে তাঁকে প্রায় ২ ঘণ্টা আটকে রাখা হয়। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং তাঁর এক ভাই সেনাবাহিনীতে কর্মরত আছেন বলে জানান সেনাসদস্যদের। একপর্যায়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন এবং তাঁদের পা ধরে মাফ চাইতে বাধ্য করেন।
এই ঘটনার জেরে সোমবার রাত পৌনে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রধান ফটকের সামনে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ করেন। এতে সড়কের উভয় পাশে যানজটের সৃষ্টি হয়। প্রায় আধা ঘণ্টা অবরোধ চলার পর সাভার অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ক্যাম্পাসে এসে সমস্যার সমাধান করতে চাইলে অবরোধ তুলে নেন শিক্ষার্থীরা।
রাত পৌনে ১১টার দিকে সেই সেনা কর্মকর্তাসহ সাভার অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ক্যাম্পাসে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ও জাকসুর মধ্যস্থতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। এ সময় তাঁরা সেনাবাহিনীর সদস্য কর্তৃক সংঘটিত অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন।
আলোচনা শেষে ভুক্তভোগী ইমনের পক্ষ থেকে পাঁচটি দাবি উত্থাপন করেন জাকসুর ভিপি আব্দুর রশিদ জিতু। দাবিগুলো হলো—অভিযুক্ত মেজর এহসান ও ওয়ারেন্ট অফিসার আলীকে ক্ষমা চাইতে হবে; ভুক্তভোগী ইমনের সম্পূর্ণ চিকিৎসার দায়ভার সেনাবাহিনীকে গ্রহণ করতে হবে; ভবিষ্যতে এই ঘটনার জের ধরে ইমন বা তাঁর পরিবার যেন কোনো ধরনের হয়রানির শিকার না হয়, তার নিশ্চয়তা দিতে হবে; দেশের কোনো সাধারণ নাগরিক যেন সেনাবাহিনীর দ্বারা এমন আচরণের শিকার না হন, তার নিশ্চয়তা দিতে হবে; ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ‘কোর্ট অব ইনকোয়ারি’ গঠন করে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচার করতে হবে।
আলোচনায় উপস্থিত সেনাবাহিনীর সাভার স্টেশন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইনতেখাব হায়দার খান শিক্ষার্থীদের পাঁচ দাবি মেনে নেন এবং তার অগ্রগতি সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়কে অবহিত করবেন বলে জানান। পাঁচ দফা দাবির পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্ত দুই সেনা কর্মকর্তা মেজর এহসান ও ওয়ারেন্ট অফিসার আলী তাৎক্ষণিক তাঁদের ভুলের জন্য ক্ষমা চান।
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীর সঙ্গে যা ঘটেছে, সেটা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। ঘটনাটি জানার সঙ্গে সঙ্গে আমরা সাভারে সেনাবাহিনীর দায়িত্বরত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং তাঁদেরকে ক্যাম্পাসে এসে সমস্যাটি সমাধানের অনুরোধ করেছি। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাতে তাঁরা ক্যাম্পাসে আসেন এবং শিক্ষার্থীদের জানানো পাঁচটি দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন।’

সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম (২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ) ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
জানা গেছে, গতকাল সোমবার বিকেলে টিউশনি শেষে বাইকে করে ক্যাম্পাসে ফিরছিলেন ইমন। এ সময় তাঁর হেলমেট না থাকায় সাভারের পাকিজা এলাকায় সেনাসদস্যরা তাঁকে আটকান। এ সময় তাঁর সঙ্গে গাড়ির কাগজপত্র ছিল না। এতে তাঁকে প্রায় ২ ঘণ্টা আটকে রাখা হয়। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং তাঁর এক ভাই সেনাবাহিনীতে কর্মরত আছেন বলে জানান সেনাসদস্যদের। একপর্যায়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন এবং তাঁদের পা ধরে মাফ চাইতে বাধ্য করেন।
এই ঘটনার জেরে সোমবার রাত পৌনে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রধান ফটকের সামনে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ করেন। এতে সড়কের উভয় পাশে যানজটের সৃষ্টি হয়। প্রায় আধা ঘণ্টা অবরোধ চলার পর সাভার অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ক্যাম্পাসে এসে সমস্যার সমাধান করতে চাইলে অবরোধ তুলে নেন শিক্ষার্থীরা।
রাত পৌনে ১১টার দিকে সেই সেনা কর্মকর্তাসহ সাভার অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ক্যাম্পাসে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ও জাকসুর মধ্যস্থতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। এ সময় তাঁরা সেনাবাহিনীর সদস্য কর্তৃক সংঘটিত অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন।
আলোচনা শেষে ভুক্তভোগী ইমনের পক্ষ থেকে পাঁচটি দাবি উত্থাপন করেন জাকসুর ভিপি আব্দুর রশিদ জিতু। দাবিগুলো হলো—অভিযুক্ত মেজর এহসান ও ওয়ারেন্ট অফিসার আলীকে ক্ষমা চাইতে হবে; ভুক্তভোগী ইমনের সম্পূর্ণ চিকিৎসার দায়ভার সেনাবাহিনীকে গ্রহণ করতে হবে; ভবিষ্যতে এই ঘটনার জের ধরে ইমন বা তাঁর পরিবার যেন কোনো ধরনের হয়রানির শিকার না হয়, তার নিশ্চয়তা দিতে হবে; দেশের কোনো সাধারণ নাগরিক যেন সেনাবাহিনীর দ্বারা এমন আচরণের শিকার না হন, তার নিশ্চয়তা দিতে হবে; ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ‘কোর্ট অব ইনকোয়ারি’ গঠন করে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচার করতে হবে।
আলোচনায় উপস্থিত সেনাবাহিনীর সাভার স্টেশন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইনতেখাব হায়দার খান শিক্ষার্থীদের পাঁচ দাবি মেনে নেন এবং তার অগ্রগতি সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়কে অবহিত করবেন বলে জানান। পাঁচ দফা দাবির পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্ত দুই সেনা কর্মকর্তা মেজর এহসান ও ওয়ারেন্ট অফিসার আলী তাৎক্ষণিক তাঁদের ভুলের জন্য ক্ষমা চান।
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীর সঙ্গে যা ঘটেছে, সেটা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। ঘটনাটি জানার সঙ্গে সঙ্গে আমরা সাভারে সেনাবাহিনীর দায়িত্বরত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং তাঁদেরকে ক্যাম্পাসে এসে সমস্যাটি সমাধানের অনুরোধ করেছি। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাতে তাঁরা ক্যাম্পাসে আসেন এবং শিক্ষার্থীদের জানানো পাঁচটি দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন।’

শিক্ষার্থী হারুন অর রশিদ বলেন, ‘আমি একা, আমাকে ১০–১৫ জন ধরে মারবে, এটা ভাবতে পারিনি। কথা বলার আগেই ধরে ধরে মারা হয়েছে। আমি ভাবিনি, আমি বেঁচে ফিরব। কারণ তাদের হাতে রাম দাসহ অস্ত্র ছিল। পাশ থেকে বলা হচ্ছে, গুলি কর, জবাই কর, মেরে ফেল। সাধারণ ছাত্রদের যে এভাবে মার খেতে হবে কল্পনার বাইরে।’
২১ আগস্ট ২০২৪
নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড়
৫ মিনিট আগে
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
১০ মিনিট আগে
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে। নিহত জহুরুল ইসলাম ওই এলাকার শ্বশুরবাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছিলেন। তিনি পেশায় বেকারি সামগ্রী পরিবহনের ভ্যান চালাতেন। বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাত ১১টার দিকে কে বা কারা ফোন করে জহুরুলকে বাড়ি থেকে ডেকে নেয়। এরপর তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। পরদিন ভোরে স্থানীয় বাসিন্দারা ধানখেতে তাঁর লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর বলেন, নিহত ব্যক্তির মাথায় ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। প্রাথমিকভাবে হত্যার কারণ জানা যায়নি। ঘটনাটির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ কাজ করছে।

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে। নিহত জহুরুল ইসলাম ওই এলাকার শ্বশুরবাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছিলেন। তিনি পেশায় বেকারি সামগ্রী পরিবহনের ভ্যান চালাতেন। বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাত ১১টার দিকে কে বা কারা ফোন করে জহুরুলকে বাড়ি থেকে ডেকে নেয়। এরপর তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। পরদিন ভোরে স্থানীয় বাসিন্দারা ধানখেতে তাঁর লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর বলেন, নিহত ব্যক্তির মাথায় ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। প্রাথমিকভাবে হত্যার কারণ জানা যায়নি। ঘটনাটির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ কাজ করছে।

শিক্ষার্থী হারুন অর রশিদ বলেন, ‘আমি একা, আমাকে ১০–১৫ জন ধরে মারবে, এটা ভাবতে পারিনি। কথা বলার আগেই ধরে ধরে মারা হয়েছে। আমি ভাবিনি, আমি বেঁচে ফিরব। কারণ তাদের হাতে রাম দাসহ অস্ত্র ছিল। পাশ থেকে বলা হচ্ছে, গুলি কর, জবাই কর, মেরে ফেল। সাধারণ ছাত্রদের যে এভাবে মার খেতে হবে কল্পনার বাইরে।’
২১ আগস্ট ২০২৪
নাটোর শহরতলির ফুলবাগান এলাকার সেলিম ভূঁইয়া নামের এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৫০ বস্তা চাল লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানায়, সোমবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে ফুলবাগান এলাকার সড়ক ভবন-সংলগ্ন সেলিম ট্রেডার্সের সামনে একটি ট্রাক এনে দাঁড়
৫ মিনিট আগে
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত মো. শহিদুল আলমের সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।
১০ মিনিট আগে
সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম...
১ ঘণ্টা আগে