চবি সংবাদদাতা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য পদ থেকে অব্যাহতি চেয়ে রাষ্ট্রপতি বরাবর চিঠি দিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের। এ ছাড়া চবির রেজিস্ট্রার বরাবরও পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
গতকাল রোববার রাষ্ট্রপতি বরাবর অব্যাহতিপত্র দেন উপাচার্য। আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কে এম নূর আহমদ।
অব্যাহতি পত্রে অধ্যাপক আবু তাহের উল্লেখ করেন, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান পরিস্থিতিতে আমাকে উপাচার্যের দায়িত্ব পালন থেকে অব্যাহতি প্রদান করে আমার মূল বিভাগ (ডিপার্টমেন্ট) চবির ম্যানেজমেন্ট বিভাগে প্রফেসর পদে (গ্রেড-১) যোগদানের অনুমতি প্রদানের জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।’
এ বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কে এম নূর আহমদ বলেন, ‘আচার্য মহোদয় ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে তিনি দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়ে চিঠি দিয়েছেন।’
জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর চবি ছাত্রলীগের হামলা ও হল থেকে শিক্ষার্থীদের বের করে ছাত্রলীগকে আশ্রয় করে দেওয়ার অভিযোগ তুলে সরকার পতনের পর দিন থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনের মুখে পড়ে সব হল প্রভোস্ট ও প্রক্টরিয়াল বডি পদত্যাগ করলেও উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য স্বপদেই ছিলেন। কিন্তু গতকাল রোববার উপাচার্যকে ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীরা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করলে সেদিনই তিনি কর্তৃপক্ষের কাছে অব্যাহতি চান। তবে এখনো পদত্যাগের বিষয়ে মুখ খোলেননি দুই উপ-উপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দে (একাডেমিক) ও অধ্যাপক সেকান্দর চৌধুরী (প্রশাসনিক)।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ২০ মার্চ সাবেক উপাচার্য শিরিণ আখতারের পর অধ্যাপক আবু তাহের উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এর সাত মাসের মাথায় ছাত্রদের আন্দোলনের মুখে অব্যাহতি চাইলেন তিনি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য পদ থেকে অব্যাহতি চেয়ে রাষ্ট্রপতি বরাবর চিঠি দিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের। এ ছাড়া চবির রেজিস্ট্রার বরাবরও পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
গতকাল রোববার রাষ্ট্রপতি বরাবর অব্যাহতিপত্র দেন উপাচার্য। আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কে এম নূর আহমদ।
অব্যাহতি পত্রে অধ্যাপক আবু তাহের উল্লেখ করেন, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান পরিস্থিতিতে আমাকে উপাচার্যের দায়িত্ব পালন থেকে অব্যাহতি প্রদান করে আমার মূল বিভাগ (ডিপার্টমেন্ট) চবির ম্যানেজমেন্ট বিভাগে প্রফেসর পদে (গ্রেড-১) যোগদানের অনুমতি প্রদানের জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।’
এ বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কে এম নূর আহমদ বলেন, ‘আচার্য মহোদয় ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে তিনি দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়ে চিঠি দিয়েছেন।’
জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর চবি ছাত্রলীগের হামলা ও হল থেকে শিক্ষার্থীদের বের করে ছাত্রলীগকে আশ্রয় করে দেওয়ার অভিযোগ তুলে সরকার পতনের পর দিন থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনের মুখে পড়ে সব হল প্রভোস্ট ও প্রক্টরিয়াল বডি পদত্যাগ করলেও উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য স্বপদেই ছিলেন। কিন্তু গতকাল রোববার উপাচার্যকে ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীরা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করলে সেদিনই তিনি কর্তৃপক্ষের কাছে অব্যাহতি চান। তবে এখনো পদত্যাগের বিষয়ে মুখ খোলেননি দুই উপ-উপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দে (একাডেমিক) ও অধ্যাপক সেকান্দর চৌধুরী (প্রশাসনিক)।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ২০ মার্চ সাবেক উপাচার্য শিরিণ আখতারের পর অধ্যাপক আবু তাহের উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এর সাত মাসের মাথায় ছাত্রদের আন্দোলনের মুখে অব্যাহতি চাইলেন তিনি।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে