নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
সীতাকুণ্ডের বিএম কন্টেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনায় আহত মো. মাসুদ রানা নামে আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার ভোর রাত পৌনে ৪টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত জেলা পুলিশের এএসআই আলাউদ্দিন তালুকদার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘বিস্ফোরণের ঘটনায় গুরুতর আহত মাসুদ রানা হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন। বুধবার রাত ৩টা ৪০ মিনিটের সময় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তাঁর মরদেহ চমেক হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।’
এ নিয়ে বিএম কন্টেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনায় সরকারি হিসেব অনুযায়ী ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে দুর্ঘটনার তৃতীয় দিন মঙ্গলবার ঘটনাস্থল থেকে দুজনের দেহাবশেষ উদ্ধার করেছিল ফায়ার সার্ভিস।
মাসুদ রানা জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ি উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামের খলিলুর রহমানের ছেলে। তিনি বিএম কন্টেইনার ডিপোতে আরএসটি (ক্রেন) অপারেটর হিসেবে কাজ করতেন।
এদিকে দুর্ঘটনার পর চারদিন পার হতে চললেও এখন পর্যন্ত আগুন নির্বাপণ করা সম্ভব হয়নি। এখনো থেমে থেমে বিভিন্ন কন্টেইনারে আগুন জ্বলছে। আগুন নির্বাপণে ফায়ার সার্ভিস, সেনাবাহিনীর সদস্যরা কাজ করছেন।
ঘটনাস্থলে থাকা ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক ফারুক হোসেন শিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগুন এখনো পুরোপুরি নির্বাপণ করা সম্ভব হয়নি। কিছু কিছু কন্টেইনারে এখনো থেমে থেমে আগুন জ্বলছে।’
উল্লেখ্য, গত শনিবার রাত সাড়ে ৯টায় উপজেলার কাশেম জুট মিল গেট এলাকায় অবস্থিত বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুন লাগে। খবর পেয়ে কুমিরা ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আগুন নেভাতে যান। এ সময়ই সেখানে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়।
সীতাকুণ্ডের বিএম কন্টেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনায় আহত মো. মাসুদ রানা নামে আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার ভোর রাত পৌনে ৪টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত জেলা পুলিশের এএসআই আলাউদ্দিন তালুকদার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘বিস্ফোরণের ঘটনায় গুরুতর আহত মাসুদ রানা হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন। বুধবার রাত ৩টা ৪০ মিনিটের সময় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তাঁর মরদেহ চমেক হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।’
এ নিয়ে বিএম কন্টেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনায় সরকারি হিসেব অনুযায়ী ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে দুর্ঘটনার তৃতীয় দিন মঙ্গলবার ঘটনাস্থল থেকে দুজনের দেহাবশেষ উদ্ধার করেছিল ফায়ার সার্ভিস।
মাসুদ রানা জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ি উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামের খলিলুর রহমানের ছেলে। তিনি বিএম কন্টেইনার ডিপোতে আরএসটি (ক্রেন) অপারেটর হিসেবে কাজ করতেন।
এদিকে দুর্ঘটনার পর চারদিন পার হতে চললেও এখন পর্যন্ত আগুন নির্বাপণ করা সম্ভব হয়নি। এখনো থেমে থেমে বিভিন্ন কন্টেইনারে আগুন জ্বলছে। আগুন নির্বাপণে ফায়ার সার্ভিস, সেনাবাহিনীর সদস্যরা কাজ করছেন।
ঘটনাস্থলে থাকা ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক ফারুক হোসেন শিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগুন এখনো পুরোপুরি নির্বাপণ করা সম্ভব হয়নি। কিছু কিছু কন্টেইনারে এখনো থেমে থেমে আগুন জ্বলছে।’
উল্লেখ্য, গত শনিবার রাত সাড়ে ৯টায় উপজেলার কাশেম জুট মিল গেট এলাকায় অবস্থিত বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুন লাগে। খবর পেয়ে কুমিরা ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আগুন নেভাতে যান। এ সময়ই সেখানে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে