কাপ্তাই ( রাঙামাটি) প্রতিনিধি
কাপ্তাই হ্রদ, লুসাইকন্যা কর্ণফুলী নদী আর সীতা পাহাড়-রাম পাহাড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘিরে আছে রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলা। এখানে রয়েছে বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্র। এবার ঈদুল ফিতরের লম্বা ছুটিতে সেখানে পর্যটকদের বরণ করতে নেওয়া হয়েছে নানা প্রস্তুতি। পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা আশা করছেন, কাপ্তাইয়ে হাজারো পর্যটকের আগমন ঘটবে।
বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্র ঘুরে গতকাল বৃহস্পতিবার দেখা গেছে, ঈদকে সামনে রেখে নতুন রূপে সাজানো হচ্ছে কেন্দ্রগুলো। জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র শিলছড়ি নিসর্গ রিভার ভ্যালি অ্যান্ড পড হাউসে গিয়ে দেখা যায়, এখানে নতুন করে সাজানো হচ্ছে নিসর্গ রেস্টুরেন্ট। কেন্দ্রটির ম্যানেজার মাসুদ তালুকদারের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘ঈদের দিন থেকে টানা ৯ দিনের জন্য আমাদের নয়টি পড হাউস ও ছয়টি প্রিমিয়ার পড হাউস বুকিং হয়ে গেছে। পর্যটকদের চাহিদা মাথায় রেখে আমরা আরও দুটি রুম ইতিমধ্যে তৈরি করেছি। এ ছাড়া আমাদের রেস্টুরেন্টে একসঙ্গে তিন শতাধিক লোক খেতে পারবেন।’
ওয়াগ্গা ৪১ বিজিবি পরিচালিত প্যানোরোমা জুম রেস্তোরাঁয় গিয়ে দেখা যায়, এটিও নান্দনিকরূপে সাজানো হচ্ছে। সেখানকার ইনচার্জ জানান, তাঁরা আশা করছেন, এ বছর ঈদের লম্বা ছুটিতে কাপ্তাইয়ে রেকর্ড পরিমাণ পর্যটক আসবেন।
শিলছড়ি বনশ্রী পর্যটনকেন্দ্রের চেয়ারম্যান রুবায়েত আক্তার বলেন, ‘কাপ্তাইয়ের প্রতিটি পরতে পরতে সৌন্দর্য লুকিয়ে রয়েছে। এ বছর ঈদের ছুটিতে কাপ্তাইয়ে হাজারো পর্যটকের আগমন ঘটবে। এখানকার জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র লেকভিউ আইল্যান্ড, লেকশোর পর্যটন স্পট, লেক প্যারাডাইস, কাপ্তাই রিভার ভিউসহ বিভিন্ন কেন্দ্র পর্যটকদের বরণে নানা প্রস্তুতি হাতে নিয়েছে।’
নিরাপত্তার বিষয়ে কথা হলে কাপ্তাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে কাপ্তাইয়ে হাজারো পর্যটকের আগমন ঘটবে। পর্যটকেরা যাতে নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারেন, সে জন্য থানা-পুলিশের টহল দল সব সময় মাঠে কাজ করবে।’
কাপ্তাই হ্রদ, লুসাইকন্যা কর্ণফুলী নদী আর সীতা পাহাড়-রাম পাহাড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘিরে আছে রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলা। এখানে রয়েছে বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্র। এবার ঈদুল ফিতরের লম্বা ছুটিতে সেখানে পর্যটকদের বরণ করতে নেওয়া হয়েছে নানা প্রস্তুতি। পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা আশা করছেন, কাপ্তাইয়ে হাজারো পর্যটকের আগমন ঘটবে।
বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্র ঘুরে গতকাল বৃহস্পতিবার দেখা গেছে, ঈদকে সামনে রেখে নতুন রূপে সাজানো হচ্ছে কেন্দ্রগুলো। জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র শিলছড়ি নিসর্গ রিভার ভ্যালি অ্যান্ড পড হাউসে গিয়ে দেখা যায়, এখানে নতুন করে সাজানো হচ্ছে নিসর্গ রেস্টুরেন্ট। কেন্দ্রটির ম্যানেজার মাসুদ তালুকদারের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘ঈদের দিন থেকে টানা ৯ দিনের জন্য আমাদের নয়টি পড হাউস ও ছয়টি প্রিমিয়ার পড হাউস বুকিং হয়ে গেছে। পর্যটকদের চাহিদা মাথায় রেখে আমরা আরও দুটি রুম ইতিমধ্যে তৈরি করেছি। এ ছাড়া আমাদের রেস্টুরেন্টে একসঙ্গে তিন শতাধিক লোক খেতে পারবেন।’
ওয়াগ্গা ৪১ বিজিবি পরিচালিত প্যানোরোমা জুম রেস্তোরাঁয় গিয়ে দেখা যায়, এটিও নান্দনিকরূপে সাজানো হচ্ছে। সেখানকার ইনচার্জ জানান, তাঁরা আশা করছেন, এ বছর ঈদের লম্বা ছুটিতে কাপ্তাইয়ে রেকর্ড পরিমাণ পর্যটক আসবেন।
শিলছড়ি বনশ্রী পর্যটনকেন্দ্রের চেয়ারম্যান রুবায়েত আক্তার বলেন, ‘কাপ্তাইয়ের প্রতিটি পরতে পরতে সৌন্দর্য লুকিয়ে রয়েছে। এ বছর ঈদের ছুটিতে কাপ্তাইয়ে হাজারো পর্যটকের আগমন ঘটবে। এখানকার জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র লেকভিউ আইল্যান্ড, লেকশোর পর্যটন স্পট, লেক প্যারাডাইস, কাপ্তাই রিভার ভিউসহ বিভিন্ন কেন্দ্র পর্যটকদের বরণে নানা প্রস্তুতি হাতে নিয়েছে।’
নিরাপত্তার বিষয়ে কথা হলে কাপ্তাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে কাপ্তাইয়ে হাজারো পর্যটকের আগমন ঘটবে। পর্যটকেরা যাতে নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারেন, সে জন্য থানা-পুলিশের টহল দল সব সময় মাঠে কাজ করবে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৫ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১৬ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২০ মিনিট আগে