নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব ভবনে চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের (সিইউজে) সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরীসহ সাংবাদিক নেতাদের ছবি ব্যবহার করে ব্যানার টানানোর ঘটনায় ক্ষোভ, গভীর নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সিইউজে। সেই সঙ্গে দ্রুত ব্যানার অপসারণ করে দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। গতকাল বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান সিইউজের নির্বাহী কমিটির নেতারা।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘চট্টগ্রামের সাংবাদিকদের উদ্ভূত সমস্যার সমাধানে মূল বিষয়কে এড়িয়ে সাংবাদিকদের নাম ও ছবি ব্যবহার করে খোদ প্রেসক্লাব ভবনেই ব্যানার টানানো অশালীন, অমানবিক ও ন্যায়বিচার পরিপন্থী।’
এতে আরও বলা হয়, ‘অতি সম্প্রতি চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ফরিদা খানমের কাছে চট্টগ্রামের ৯৯ শতাংশ পেশাজীবী সাংবাদিকের স্বার্থে চট্টগ্রামের সবচেয়ে বৃহৎ ও প্রাচীন সংগঠন সিইউজের কার্যালয় তালামুক্ত করে স্বাভাবিক কার্যক্রম নিশ্চিতের দাবিতে একটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। সৌহার্দ্যপূর্ণ, ফলপ্রসূ আলোচনায় স্মারকলিপি গ্রহণ করে জেলা প্রশাসক উদ্ভূত পরিস্থিতি নিরসনে দ্রুত উদ্যোগ গ্রহণে আশ্বাস দিয়েছেন।
‘এর পর থেকেই একটি মহল, বিশেষ করে সিইউজে নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে সামাজিক মাধ্যমে নানা অপপ্রচার শুরু করেছে। স্মারকলিপিটি প্রদানের দুদিনের মাথায় প্রথমে সিইউজে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের ছবি ও নাম উল্লেখ করে এবং পরে ব্যানার পাল্টিয়ে শুধু সভাপতির নাম ও ছবি উল্লেখ করে পরপর দুটি আপত্তিকর ব্যানার সাঁটানো হয়।’
গণমাধ্যম, সাংবাদিক এবং সাংবাদিকদের অধিকারের স্বার্থে তাঁদের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করে সিইউজে।
বিবৃতিদাতারা হলেন সিইউজের সিনিয়র সহসভাপতি স ম ইব্রাহিম, সহসভাপতি সাইদুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক ওমর ফারুক, অর্থ সম্পাদক সোহেল সরোয়ার, সাংগঠনিক সম্পাদক সুবল বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম, নির্বাহী সদস্য আহসান হাবিবুল আলম।
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব ভবনে চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের (সিইউজে) সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরীসহ সাংবাদিক নেতাদের ছবি ব্যবহার করে ব্যানার টানানোর ঘটনায় ক্ষোভ, গভীর নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সিইউজে। সেই সঙ্গে দ্রুত ব্যানার অপসারণ করে দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। গতকাল বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান সিইউজের নির্বাহী কমিটির নেতারা।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘চট্টগ্রামের সাংবাদিকদের উদ্ভূত সমস্যার সমাধানে মূল বিষয়কে এড়িয়ে সাংবাদিকদের নাম ও ছবি ব্যবহার করে খোদ প্রেসক্লাব ভবনেই ব্যানার টানানো অশালীন, অমানবিক ও ন্যায়বিচার পরিপন্থী।’
এতে আরও বলা হয়, ‘অতি সম্প্রতি চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ফরিদা খানমের কাছে চট্টগ্রামের ৯৯ শতাংশ পেশাজীবী সাংবাদিকের স্বার্থে চট্টগ্রামের সবচেয়ে বৃহৎ ও প্রাচীন সংগঠন সিইউজের কার্যালয় তালামুক্ত করে স্বাভাবিক কার্যক্রম নিশ্চিতের দাবিতে একটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। সৌহার্দ্যপূর্ণ, ফলপ্রসূ আলোচনায় স্মারকলিপি গ্রহণ করে জেলা প্রশাসক উদ্ভূত পরিস্থিতি নিরসনে দ্রুত উদ্যোগ গ্রহণে আশ্বাস দিয়েছেন।
‘এর পর থেকেই একটি মহল, বিশেষ করে সিইউজে নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে সামাজিক মাধ্যমে নানা অপপ্রচার শুরু করেছে। স্মারকলিপিটি প্রদানের দুদিনের মাথায় প্রথমে সিইউজে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের ছবি ও নাম উল্লেখ করে এবং পরে ব্যানার পাল্টিয়ে শুধু সভাপতির নাম ও ছবি উল্লেখ করে পরপর দুটি আপত্তিকর ব্যানার সাঁটানো হয়।’
গণমাধ্যম, সাংবাদিক এবং সাংবাদিকদের অধিকারের স্বার্থে তাঁদের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করে সিইউজে।
বিবৃতিদাতারা হলেন সিইউজের সিনিয়র সহসভাপতি স ম ইব্রাহিম, সহসভাপতি সাইদুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক ওমর ফারুক, অর্থ সম্পাদক সোহেল সরোয়ার, সাংগঠনিক সম্পাদক সুবল বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম, নির্বাহী সদস্য আহসান হাবিবুল আলম।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
৪ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে