চবি সংবাদদাতা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে প্রশাসনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতমূলক আচরণের অভিযোগ তুলে প্রক্টর ও রেজিস্ট্রারের অব্যাহতি চেয়ে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে শাখা ছাত্রদল। এদিকে নির্বাচনী কমিটিতে না থেকেও অব্যাহতির বিষয়ে ছাত্রদলের এমন বক্তব্য মানহানিকর দাবি করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
আজ সোমবার দুপুরে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দেন শাখা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা।
এতে উল্লেখ করা হয়, চাকসু নিয়ে প্রশাসন কালক্ষেপণ করছে। গঠনতন্ত্রে এমফিল, পিএইচডি প্রোগ্রাম না রাখা এবং দপ্তর সম্পাদক ও সহদপ্তর সম্পাদক পদ ছেলে-মেয়ে উভয়ের জন্য উন্মুক্ত করার দাবি জানায় সংগঠনটি।
স্মারকলিপিতে আরও উল্লেখ করা হয়, প্রক্টর ও রেজিস্ট্রারের কর্মকাণ্ডে দলীয় পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ পরিলক্ষিত হচ্ছে, যা অত্যন্ত হতাশাজনক। বর্তমান প্রশাসন দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে প্রক্টর একটি ছাত্রসংগঠনকে বিশেষ সুবিধা প্রদান করে অন্যদের সঙ্গে বিমাতাসুলভ আচরণ করছেন। তাই ছাত্রদল মনে করে, শিক্ষার্থীদের কাছে প্রশাসনের বিশ্বাসযোগ্যতা ও আস্থা ফিরিয়ে আনার স্বার্থে এবং সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে প্রক্টর ও রেজিস্ট্রারকে নির্বাচনী কার্যক্রমের সব দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া প্রয়োজন।
নির্বাচনের কোনো কার্যক্রমে যুক্ত না থেকেও অব্যাহতির বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘তারা কাল্পনিকভাবে একটা বিবৃতি দিয়েছে, যেটা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। একজন মানুষ যদি কমিটিতে থাকে, তাহলে তাঁর অব্যাহতির প্রশ্ন উঠতে পারে। আমি যেখানে কমিটিতেই নেই, সেখানে অব্যাহতির বিষয় কীভাবে আসবে?’
মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম আরও বলেন, ‘রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি চাকসু নিয়ে কাজ করা আমার পক্ষে সম্ভব না। তাই কোনো দায়িত্ব নিইনি। তারা যেটা করেছে, এতে আমার মানহানি হয়েছে। আমি আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেব।’
এ বিষয়ে ছাত্রদলের সভাপতি আলাউদ্দীন মহসিন বলেন, ‘আসলে আমরা জানি, ছাত্র সংসদ নির্বাচনে রেজিস্ট্রার প্রধান থাকেন। সেই ধারণা থেকে আমরা তাঁর অব্যাহতি চেয়েছি। তিনি যদি না থাকেন, তাহলে প্রক্টর স্যার তো আছেন। তিনিও পক্ষপাতমূলক আচরণ করছেন। আপনারা এ বিষয়টি তুলে ধরেন।’
উল্লেখ্য, ১৯৬৬ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর প্রথম চাকসু নির্বাচন হয় ১৯৭০ সালে। প্রতি শিক্ষাবর্ষে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত মাত্র ছয়বার নির্বাচনের আয়োজন করতে পেরেছে প্রশাসন। সর্বশেষ নির্বাচন হয় ১৯৯০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে প্রশাসনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতমূলক আচরণের অভিযোগ তুলে প্রক্টর ও রেজিস্ট্রারের অব্যাহতি চেয়ে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে শাখা ছাত্রদল। এদিকে নির্বাচনী কমিটিতে না থেকেও অব্যাহতির বিষয়ে ছাত্রদলের এমন বক্তব্য মানহানিকর দাবি করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
আজ সোমবার দুপুরে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দেন শাখা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা।
এতে উল্লেখ করা হয়, চাকসু নিয়ে প্রশাসন কালক্ষেপণ করছে। গঠনতন্ত্রে এমফিল, পিএইচডি প্রোগ্রাম না রাখা এবং দপ্তর সম্পাদক ও সহদপ্তর সম্পাদক পদ ছেলে-মেয়ে উভয়ের জন্য উন্মুক্ত করার দাবি জানায় সংগঠনটি।
স্মারকলিপিতে আরও উল্লেখ করা হয়, প্রক্টর ও রেজিস্ট্রারের কর্মকাণ্ডে দলীয় পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ পরিলক্ষিত হচ্ছে, যা অত্যন্ত হতাশাজনক। বর্তমান প্রশাসন দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে প্রক্টর একটি ছাত্রসংগঠনকে বিশেষ সুবিধা প্রদান করে অন্যদের সঙ্গে বিমাতাসুলভ আচরণ করছেন। তাই ছাত্রদল মনে করে, শিক্ষার্থীদের কাছে প্রশাসনের বিশ্বাসযোগ্যতা ও আস্থা ফিরিয়ে আনার স্বার্থে এবং সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে প্রক্টর ও রেজিস্ট্রারকে নির্বাচনী কার্যক্রমের সব দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া প্রয়োজন।
নির্বাচনের কোনো কার্যক্রমে যুক্ত না থেকেও অব্যাহতির বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘তারা কাল্পনিকভাবে একটা বিবৃতি দিয়েছে, যেটা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। একজন মানুষ যদি কমিটিতে থাকে, তাহলে তাঁর অব্যাহতির প্রশ্ন উঠতে পারে। আমি যেখানে কমিটিতেই নেই, সেখানে অব্যাহতির বিষয় কীভাবে আসবে?’
মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম আরও বলেন, ‘রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি চাকসু নিয়ে কাজ করা আমার পক্ষে সম্ভব না। তাই কোনো দায়িত্ব নিইনি। তারা যেটা করেছে, এতে আমার মানহানি হয়েছে। আমি আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেব।’
এ বিষয়ে ছাত্রদলের সভাপতি আলাউদ্দীন মহসিন বলেন, ‘আসলে আমরা জানি, ছাত্র সংসদ নির্বাচনে রেজিস্ট্রার প্রধান থাকেন। সেই ধারণা থেকে আমরা তাঁর অব্যাহতি চেয়েছি। তিনি যদি না থাকেন, তাহলে প্রক্টর স্যার তো আছেন। তিনিও পক্ষপাতমূলক আচরণ করছেন। আপনারা এ বিষয়টি তুলে ধরেন।’
উল্লেখ্য, ১৯৬৬ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর প্রথম চাকসু নির্বাচন হয় ১৯৭০ সালে। প্রতি শিক্ষাবর্ষে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত মাত্র ছয়বার নির্বাচনের আয়োজন করতে পেরেছে প্রশাসন। সর্বশেষ নির্বাচন হয় ১৯৯০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি।
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান ও শ্রীনগর উপজেলায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ছয়টি ফুটওভার ব্রিজ বা পদচারী-সেতু সন্ধ্যা নামলেই অন্ধকারে ডুবে যায়। রাতে যাতায়াতের জন্য সেতুগুলোতে নেই কোনো বাতির ব্যবস্থা। ফলে আঁধারের মধ্যেই সেখান দিয়ে এক্সপ্রেসওয়ের এক পাশ থেকে অপর পাশে যেতে হচ্ছে পথচারীদের।
৭ মিনিট আগেভাঙন রোধে করা হয়েছিল নদী খনন; কিন্তু সেটাই এখন নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার নাউতারা নদীর তীরের মানুষের জন্য অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। খননের পর নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে উপজেলার তিনটি ইউনিয়নের মানুষের বসতভিটা, কৃষিজমি, বাঁধ, সড়ক ও সরকারি অবকাঠামো।
১৩ মিনিট আগেঅত্যন্ত ব্যয়বহুল ও সুরক্ষিত ‘চট্টগ্রাম হতে ঢাকা পর্যন্ত পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবহন প্রকল্পে’র (সিডিপিএল) কুমিল্লা ডিপোর দুটি ট্যাংকে পানি ঢুকে পড়েছে। এতে আলোড়ন সৃষ্টি হয় জ্বালানি খাতে।
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের কালকিনিতে যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় নসিমনচালক শাহাদাৎ হোসেন সরদার (৪০) মারা গেছেন। আজ সোমবার (২৫ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার কুন্ডুবাড়ি এলাকায় ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগে