চাটখিল (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসকের সংকট চলছে। এতে সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন স্থানীয়রা। উপজেলার ৯ ইউনিয়ন ও চাটখিল পৌরসভায় প্রায় সাড়ে ৩ লাখ জনসাধারণের চিকিৎসায় একমাত্র সম্বল ৫০ শয্যাবিশিষ্ট সরকারি এই হাসপাতাল। হাসপাতালটিতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের ১০টি পদ থাকলেও ৭টিই খালি পড়ে আছে দীর্ঘদিন ধরে।
আজ শনিবার দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নারী-পুরুষ ও শিশু ওয়ার্ডে ৩০-৩৫ জন চিকিৎসাধীন রয়েছে। ভর্তি রোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, জরুরি বিভাগের চিকিৎসকই তাদের চিকিৎসাসেবা প্রদান করছেন। কোনো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক না থাকায় সঠিক ও যথাসময়ে চিকিৎসা পাচ্ছেন না তাঁরা। আবার বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই রোগী নিয়ে হাসপাতালে এলে চিকিৎসক না থাকায় জরুরি বিভাগ থেকে রোগী ভর্তি না করে জেলা সদরে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এতে জনসাধারণের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়।
শুধু চিকিৎসকের সংকটই নয়, হাসপাতালটির সংস্কারকাজ দীর্ঘদিন থেকে করা হয়নি। ফলে টয়লেট, মেঝে ও দেয়ালের রং উঠে গেছে। অধিকাংশ টয়লেট ব্যবহারের অনুপযোগী। এ ছাড়া হাসপাতাল এলাকায় সিসি ক্যামেরা ও প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা না থাকায় রোগী ও রোগীর স্বজনদের সঙ্গে কয়েকটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে।
চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা খন্দকার পোশাক আহাদ জানান, হাসপাতালটিতে কোনো স্টোর রুম নেই। ফলে প্রয়োজনীয় ওষুধ হাসপাতালের বারান্দায় রাখতে হয়। এতে বৃষ্টির পানিতে অনেক ওষুধ নষ্ট হয়ে যায়। এ ছাড়া হাসপাতালটির বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের ১০টি পদ থাকলেও মেডিসিন, রানটি, কার্ডিওলজি, চর্ম, চক্ষু সার্জারি ও অ্যানেসথেসিয়ার ৭টি পদই খালি পড়ে আছে দীর্ঘদিন ধরে। কেবল শিশু, গাইনি, অর্থোপেডিক বিভাগের তিনজন চিকিৎসক দিয়ে হাসপাতালটি পরিচালিত হয়ে আসছে। চিকিৎসকের অভাবে স্থানীয়দের প্রয়োজনীয় সেবা প্রদান করা যাচ্ছে না।
তিনি আরও জানান, হাসপাতালে ল্যাব ও প্যাথলজিতে আধুনিক মানসম্মত কোনো ডিজিটাল যন্ত্রপাতি না থাকায় সঠিক রোগ নির্ণয় করাও সম্ভব হচ্ছে না। বিরাজমান সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য সিভিল সার্জনসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বরাবর অবহিত করা হলেও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নোয়াখালী জেলার সিভিল সার্জন ইফতেখার মাসুম বলেন, ‘চাটখিল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক সংকটের বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে চিঠি লিখেছি, দ্রুত বিভিন্ন বিভাগের চিকিৎসক নিয়োগ পেয়ে যাবেন।’
নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসকের সংকট চলছে। এতে সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন স্থানীয়রা। উপজেলার ৯ ইউনিয়ন ও চাটখিল পৌরসভায় প্রায় সাড়ে ৩ লাখ জনসাধারণের চিকিৎসায় একমাত্র সম্বল ৫০ শয্যাবিশিষ্ট সরকারি এই হাসপাতাল। হাসপাতালটিতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের ১০টি পদ থাকলেও ৭টিই খালি পড়ে আছে দীর্ঘদিন ধরে।
আজ শনিবার দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নারী-পুরুষ ও শিশু ওয়ার্ডে ৩০-৩৫ জন চিকিৎসাধীন রয়েছে। ভর্তি রোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, জরুরি বিভাগের চিকিৎসকই তাদের চিকিৎসাসেবা প্রদান করছেন। কোনো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক না থাকায় সঠিক ও যথাসময়ে চিকিৎসা পাচ্ছেন না তাঁরা। আবার বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই রোগী নিয়ে হাসপাতালে এলে চিকিৎসক না থাকায় জরুরি বিভাগ থেকে রোগী ভর্তি না করে জেলা সদরে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এতে জনসাধারণের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়।
শুধু চিকিৎসকের সংকটই নয়, হাসপাতালটির সংস্কারকাজ দীর্ঘদিন থেকে করা হয়নি। ফলে টয়লেট, মেঝে ও দেয়ালের রং উঠে গেছে। অধিকাংশ টয়লেট ব্যবহারের অনুপযোগী। এ ছাড়া হাসপাতাল এলাকায় সিসি ক্যামেরা ও প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা না থাকায় রোগী ও রোগীর স্বজনদের সঙ্গে কয়েকটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে।
চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা খন্দকার পোশাক আহাদ জানান, হাসপাতালটিতে কোনো স্টোর রুম নেই। ফলে প্রয়োজনীয় ওষুধ হাসপাতালের বারান্দায় রাখতে হয়। এতে বৃষ্টির পানিতে অনেক ওষুধ নষ্ট হয়ে যায়। এ ছাড়া হাসপাতালটির বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের ১০টি পদ থাকলেও মেডিসিন, রানটি, কার্ডিওলজি, চর্ম, চক্ষু সার্জারি ও অ্যানেসথেসিয়ার ৭টি পদই খালি পড়ে আছে দীর্ঘদিন ধরে। কেবল শিশু, গাইনি, অর্থোপেডিক বিভাগের তিনজন চিকিৎসক দিয়ে হাসপাতালটি পরিচালিত হয়ে আসছে। চিকিৎসকের অভাবে স্থানীয়দের প্রয়োজনীয় সেবা প্রদান করা যাচ্ছে না।
তিনি আরও জানান, হাসপাতালে ল্যাব ও প্যাথলজিতে আধুনিক মানসম্মত কোনো ডিজিটাল যন্ত্রপাতি না থাকায় সঠিক রোগ নির্ণয় করাও সম্ভব হচ্ছে না। বিরাজমান সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য সিভিল সার্জনসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বরাবর অবহিত করা হলেও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নোয়াখালী জেলার সিভিল সার্জন ইফতেখার মাসুম বলেন, ‘চাটখিল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক সংকটের বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে চিঠি লিখেছি, দ্রুত বিভিন্ন বিভাগের চিকিৎসক নিয়োগ পেয়ে যাবেন।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২৪ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
১ ঘণ্টা আগে