পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের পটিয়ার হাবিলাস দ্বীপ ইউনিয়নের উত্তর হুলাইন গ্রামের শফিক চেয়ারম্যানের বাড়ির ১৪টি বসতঘর আগুনে পুড়ে গেছে। গতকাল সোমবার রাত ১২টার দিকে স্থানীয় আবু বক্করের রান্নাঘরের গ্যাসের চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যে আগুন আশপাশের টিনশেড সেমিপাকা ঘরে ছড়িয়ে পড়ে বলে ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়।
ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির মালিকেরা হলেন মাহমুদুল হক, আবু বক্কর, আবদুল খালেক, আবুল মনসুর, আবদুস সাত্তার, হারুন, মুছা, জমির হোসেন, ইলিয়াস, আলমগীর, শাহজাহান, আয়েশা খাতুন ও আবদুল মালেক। ক্ষতিগ্রস্তরা বর্তমানে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও আগুন নেভাতে আসা মোহাম্মদ হাসান ও মুমিনুল ইসলাম সুমন জানান, উত্তর হুলাইন গ্রামের শফিক চেয়ারম্যানের বাড়ির আবু বক্করের ঘরে রাতে মেহমান আসে। রাতে তাদের খাওয়াদাওয়া শেষে বিদায় দিয়ে আবু বক্করের স্ত্রী গ্যাসের চুলায় তরকারি গরম দেওয়ার জন্য যান। অসাবধানতাবসত গ্যাস লাইনের পাইপে আগুন লাগে। এ সময় বিকট শব্দে আগুন লেগে মুহূর্তের মধ্যে তা আশপাশের বাড়ি ঘরে ছড়িয়ে পড়ে।
এ সময় বাড়ি-ঘরের লোকজন যে অবস্থায় ছিল সে অবস্থায় প্রাণে বাঁচতে দৌড়ে বাইরে চলে আসে। আগুনের ভয়াবহতা এত বেশি ছিল যে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। আগুন লেগে বাড়িগুলো দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে। এলাকাবাসী এসে আগুন নেভানোর প্রাথমিক কাজ শুরু করে। খবর পেয়ে পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের একটা ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে এলাকাবাসীর সঙ্গে আগুন নেভানোর কাজে যোগ দেয়। পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনেন। কিন্তু ততক্ষণে জ্বল-পুড়ে সব শেষ হয়ে যায়।
ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির মালিক আবদুর মালেক ও আলমগীর বলেন, ‘আগুনে নগদ টাকা-পয়সা, গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি, স্বর্ণালংকার, মূল্যবান কাগজপত্রসহ সবকিছু পুড়ে গেছে আমাদের। আমরা খোলা আকাশের নিচে আছি।’
পটিয়া ফায়ার স্টেশনের স্টেশন অফিসার সাঈদুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট দেড় ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে বসতঘরগুলো টিনশেড আর ঘনবসতিপূর্ণ হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এ ঘটনা ঘটে। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা যায়নি এখনো। এ ব্যাপারে কাজ চলছে।
পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আতিকুল মামুন বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের সরকারিভাবে সম্ভব সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ টাকা, খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের লোকজনের মধ্যে। এ ছাড়া জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহায়তা করা হবে।
চট্টগ্রামের পটিয়ার হাবিলাস দ্বীপ ইউনিয়নের উত্তর হুলাইন গ্রামের শফিক চেয়ারম্যানের বাড়ির ১৪টি বসতঘর আগুনে পুড়ে গেছে। গতকাল সোমবার রাত ১২টার দিকে স্থানীয় আবু বক্করের রান্নাঘরের গ্যাসের চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যে আগুন আশপাশের টিনশেড সেমিপাকা ঘরে ছড়িয়ে পড়ে বলে ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়।
ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির মালিকেরা হলেন মাহমুদুল হক, আবু বক্কর, আবদুল খালেক, আবুল মনসুর, আবদুস সাত্তার, হারুন, মুছা, জমির হোসেন, ইলিয়াস, আলমগীর, শাহজাহান, আয়েশা খাতুন ও আবদুল মালেক। ক্ষতিগ্রস্তরা বর্তমানে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও আগুন নেভাতে আসা মোহাম্মদ হাসান ও মুমিনুল ইসলাম সুমন জানান, উত্তর হুলাইন গ্রামের শফিক চেয়ারম্যানের বাড়ির আবু বক্করের ঘরে রাতে মেহমান আসে। রাতে তাদের খাওয়াদাওয়া শেষে বিদায় দিয়ে আবু বক্করের স্ত্রী গ্যাসের চুলায় তরকারি গরম দেওয়ার জন্য যান। অসাবধানতাবসত গ্যাস লাইনের পাইপে আগুন লাগে। এ সময় বিকট শব্দে আগুন লেগে মুহূর্তের মধ্যে তা আশপাশের বাড়ি ঘরে ছড়িয়ে পড়ে।
এ সময় বাড়ি-ঘরের লোকজন যে অবস্থায় ছিল সে অবস্থায় প্রাণে বাঁচতে দৌড়ে বাইরে চলে আসে। আগুনের ভয়াবহতা এত বেশি ছিল যে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। আগুন লেগে বাড়িগুলো দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে। এলাকাবাসী এসে আগুন নেভানোর প্রাথমিক কাজ শুরু করে। খবর পেয়ে পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের একটা ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে এলাকাবাসীর সঙ্গে আগুন নেভানোর কাজে যোগ দেয়। পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনেন। কিন্তু ততক্ষণে জ্বল-পুড়ে সব শেষ হয়ে যায়।
ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির মালিক আবদুর মালেক ও আলমগীর বলেন, ‘আগুনে নগদ টাকা-পয়সা, গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি, স্বর্ণালংকার, মূল্যবান কাগজপত্রসহ সবকিছু পুড়ে গেছে আমাদের। আমরা খোলা আকাশের নিচে আছি।’
পটিয়া ফায়ার স্টেশনের স্টেশন অফিসার সাঈদুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট দেড় ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে বসতঘরগুলো টিনশেড আর ঘনবসতিপূর্ণ হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এ ঘটনা ঘটে। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা যায়নি এখনো। এ ব্যাপারে কাজ চলছে।
পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আতিকুল মামুন বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের সরকারিভাবে সম্ভব সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ টাকা, খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের লোকজনের মধ্যে। এ ছাড়া জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহায়তা করা হবে।
আনিছুর রহমানের পাসপোর্ট স্ক্যান করার পর ইমিগ্রেশন ডেটাবেইসে তাঁর বিরুদ্ধে রংপুর মহানগরের কোতোয়ালি থানায় একটি মামলার তথ্য পাওয়া যায়। পরে তাঁকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়।
৫ মিনিট আগেরাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে ছুরিকাঘাতে রকি (৩১) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কামরাঙ্গীরচরের মাতবর বাজার বেড়িবাঁধ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৩২ মিনিট আগেচাষিরা সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করেন না। তবে বাগান কিনে নেওয়া কিছু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক প্রয়োগ করছেন, এতে আমের স্বাদ ও গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
১ ঘণ্টা আগে