প্রতিনিধি, আনোয়ারা (চট্টগ্রাম)
দীর্ঘ ৬৫ দিন মাছ ধরা বন্ধ থাকার পর গত ২৪ জুলাই সাগরে নেমেছিলেন জেলেরা। কিন্তু পরপর দুই তিথিতে (জো) আশানুরূপ ইলিশ না পেয়ে হতাশ জেলেদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছে তৃতীয় জো। চলমান পূর্ণিমা তিথিতে জেলেদের জালে মাছ ধরা পড়ছে বেশি এবং আকারেও আগের চেয়ে বড়। ফলে আনোয়ারার সমুদ্রোপকূলে এখন ইলিশ ধরায় ব্যস্ত ২ হাজারের বেশি মৎস্যজীবী।
সরেজমিন রায়পুর ইউনিয়নের সবচেয়ে বড় ইলিশঘাটে গিয়ে দেখা যায়, জেলে ও মাছ প্রক্রিয়াজাতে জড়িত ব্যাক্তিরা ইলিশ সংরক্ষণে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এক এক জায়গায় স্তূপ করে রাখা হয়েছে ইলিশ। সেগুলো সারিবদ্ধভাবে গুছিয়ে সংরক্ষণ করছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে স্থানীয়রা বলেন, আনোয়ারা উপজেলার উপকূলীয় রায়পুর, বারশত, জুঁইদণ্ডী, বরুমচড়াসহ ১১ ইউনিয়নে ৩ হাজার ৬০০ নিবন্ধিত মৎস্যজীবী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ২ হাজারের বেশি মৎস্যজীবী সাগরে ইলিশ ধরে থাকেন। উপকূলের ঘাটগুলোর মধ্যে পারকি, পড়ুয়াপড়া, গলাকাটা, উঠানমাঝি, ফকিরহাট (ঘাটকূল), খুইল্যা মিয়া ইলিশঘাট হিসেবে পরিচিত হলেও সবচেয়ে বড় ইলিশঘাট হচ্ছে রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা উঠানমাঝির ঘাট। এ ঘাটে এখন চলছে ইলিশ উৎসব।
উঠানমাঝি ঘাটের মৎস্যজীবী মো. লোকমান বলেন, `গত দুই তিথিতে খুব কম মাছ ধরা পড়েছে। আর যেটুকু মাছ ধরা পড়েছে তা আকারে ছোট ছিল। তাই প্রত্যাশিত মাছ ধরা না পড়ায় মৎস্যজীবীদের চোখে-মুখে হতাশার শেষ ছিল না। কিন্তু চলতি পূর্ণিমার তিথিতে মাছ ধরার তৃতীয় জোতে গত কয়েক দিন ধরে মোটামুটি আকারে বড় ও আগের চেয়ে বেশি মাছ ধরা পড়ছে। তাই মহান আল্লাহর কাছে শোকরিয়া আদায় করছি, যাতে আগামী জোতে ভালো মাছ ধরতে পারি।'
স্থানীয় আড়তদার ছালে আহমদ বলেন, এক থেকে দেড় কেজি বা তার বড় সাইজের মাছগুলো ৪০ থেকে ৫০ হাজার এবং এর থেকে ছোট সাইজের মাছগুলো ১৭ থেকে ১৪ আর ৯ হাজার টাকা পর্যন্ত মণ বিক্রি হচ্ছে।
ছালে আহমদ আরও বলেন, চট্টগ্রাম ছাড়াও অধিকাংশ মাছ ঢাকার কেরানীগঞ্জে বিক্রি হচ্ছে। তা ছাড়া সকাল-বিকেল ঘাটে হাঁকডাকে নিলামে মাছ বিক্রি হয়। এ ছাড়া স্থানীয় মাছের ক্রেতারাও তাঁদের চাহিদামতো মাছ কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।
আনোয়ারা উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. রাশিদুল হক বলেন, আনোয়ারায় ৩ হাজার ৫৮৯ জন নিবন্ধিত মৎস্যজীবী রয়েছে। তাঁদের মধ্যে ২ হাজারের বেশি মৎস্যজীবী সাগরে ইলিশ মাছ ধরে থাকেন। গত ২৪ জুলাই থেকে সাগরে ইলিশ ধরা শুরু হয়। গত ১৫ দিনে প্রত্যাশিত ইলিশ ধরা না পড়লেও চলতি সপ্তাহে আগের চেয়ে বেশি মাছ ধরা পড়ছে। আশা করছি সামনের দিনগুলোতে আরও বেশি মাছ ধরা পড়বে।
দীর্ঘ ৬৫ দিন মাছ ধরা বন্ধ থাকার পর গত ২৪ জুলাই সাগরে নেমেছিলেন জেলেরা। কিন্তু পরপর দুই তিথিতে (জো) আশানুরূপ ইলিশ না পেয়ে হতাশ জেলেদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছে তৃতীয় জো। চলমান পূর্ণিমা তিথিতে জেলেদের জালে মাছ ধরা পড়ছে বেশি এবং আকারেও আগের চেয়ে বড়। ফলে আনোয়ারার সমুদ্রোপকূলে এখন ইলিশ ধরায় ব্যস্ত ২ হাজারের বেশি মৎস্যজীবী।
সরেজমিন রায়পুর ইউনিয়নের সবচেয়ে বড় ইলিশঘাটে গিয়ে দেখা যায়, জেলে ও মাছ প্রক্রিয়াজাতে জড়িত ব্যাক্তিরা ইলিশ সংরক্ষণে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এক এক জায়গায় স্তূপ করে রাখা হয়েছে ইলিশ। সেগুলো সারিবদ্ধভাবে গুছিয়ে সংরক্ষণ করছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে স্থানীয়রা বলেন, আনোয়ারা উপজেলার উপকূলীয় রায়পুর, বারশত, জুঁইদণ্ডী, বরুমচড়াসহ ১১ ইউনিয়নে ৩ হাজার ৬০০ নিবন্ধিত মৎস্যজীবী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ২ হাজারের বেশি মৎস্যজীবী সাগরে ইলিশ ধরে থাকেন। উপকূলের ঘাটগুলোর মধ্যে পারকি, পড়ুয়াপড়া, গলাকাটা, উঠানমাঝি, ফকিরহাট (ঘাটকূল), খুইল্যা মিয়া ইলিশঘাট হিসেবে পরিচিত হলেও সবচেয়ে বড় ইলিশঘাট হচ্ছে রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা উঠানমাঝির ঘাট। এ ঘাটে এখন চলছে ইলিশ উৎসব।
উঠানমাঝি ঘাটের মৎস্যজীবী মো. লোকমান বলেন, `গত দুই তিথিতে খুব কম মাছ ধরা পড়েছে। আর যেটুকু মাছ ধরা পড়েছে তা আকারে ছোট ছিল। তাই প্রত্যাশিত মাছ ধরা না পড়ায় মৎস্যজীবীদের চোখে-মুখে হতাশার শেষ ছিল না। কিন্তু চলতি পূর্ণিমার তিথিতে মাছ ধরার তৃতীয় জোতে গত কয়েক দিন ধরে মোটামুটি আকারে বড় ও আগের চেয়ে বেশি মাছ ধরা পড়ছে। তাই মহান আল্লাহর কাছে শোকরিয়া আদায় করছি, যাতে আগামী জোতে ভালো মাছ ধরতে পারি।'
স্থানীয় আড়তদার ছালে আহমদ বলেন, এক থেকে দেড় কেজি বা তার বড় সাইজের মাছগুলো ৪০ থেকে ৫০ হাজার এবং এর থেকে ছোট সাইজের মাছগুলো ১৭ থেকে ১৪ আর ৯ হাজার টাকা পর্যন্ত মণ বিক্রি হচ্ছে।
ছালে আহমদ আরও বলেন, চট্টগ্রাম ছাড়াও অধিকাংশ মাছ ঢাকার কেরানীগঞ্জে বিক্রি হচ্ছে। তা ছাড়া সকাল-বিকেল ঘাটে হাঁকডাকে নিলামে মাছ বিক্রি হয়। এ ছাড়া স্থানীয় মাছের ক্রেতারাও তাঁদের চাহিদামতো মাছ কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।
আনোয়ারা উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. রাশিদুল হক বলেন, আনোয়ারায় ৩ হাজার ৫৮৯ জন নিবন্ধিত মৎস্যজীবী রয়েছে। তাঁদের মধ্যে ২ হাজারের বেশি মৎস্যজীবী সাগরে ইলিশ মাছ ধরে থাকেন। গত ২৪ জুলাই থেকে সাগরে ইলিশ ধরা শুরু হয়। গত ১৫ দিনে প্রত্যাশিত ইলিশ ধরা না পড়লেও চলতি সপ্তাহে আগের চেয়ে বেশি মাছ ধরা পড়ছে। আশা করছি সামনের দিনগুলোতে আরও বেশি মাছ ধরা পড়বে।
চাষিরা সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করেন না। তবে বাগান কিনে নেওয়া কিছু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক প্রয়োগ করছেন, এতে আমের স্বাদ ও গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে।
৪ মিনিট আগেফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
২৫ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
৩৫ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
৩৮ মিনিট আগে