নোয়াখালী প্রতিনিধি
দলীয় প্রধানের আদেশ অমান্য করে নিজের ছেলেকে উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী করায় নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর সংসদ সদস্যপদ স্থগিতের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে জেলা আওয়ামী লীগ।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সহিদ উদ্দিন এস্কান্দার কচি মিলনায়তনে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের ব্যানারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী খায়রুল আনম সেলিম, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শিহাব উদ্দিন শাহিন, সাধারণ সম্পাদক সহিদ উল্যাহ খান সোহেল, সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বাহার উদ্দিন খেলন, সাধারণ সম্পাদক হানিফ চৌধুরীসহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, এমপি একরামুল করিম চৌধুরীর বাড়ি কবিরহাট উপজেলায়। তিনি নিজ ছেলের জাতীয় পরিচয়পত্র ট্রান্সফার করে সুবর্ণচরে নিয়ে উপজেলা পরিষদের প্রার্থী করেছেন। তাও আবার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, প্রবীণ নেতা খায়রুল আনম সেলিমের বিরুদ্ধে। প্রতীক পাওয়ার আগ থেকে ভোটের মাঠে নেমে এমপি একরাম আওয়ামী লীগের নেতাদের হুমকি দিচ্ছেন, বিষোদ্গার করছেন। ভোট না দিলে উন্নয়ন করবেন না বলে সাধারণ মানুষকে শাসাচ্ছেন।
জেলা সাধারণ সম্পাদক ও নোয়াখালী পৌর মেয়র সহিদ উল্যাহ খান সোহেলকে তাঁর অফিস থেকে বের হতে দেবেন না বলেও হুমকি দিচ্ছেন, যা রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত। একজন আইনপ্রণেতা হয়ে তিনি আইনবহির্ভূত কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন।
সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এইচ এম খায়রুল আনাম চৌধুরী বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় একরাম চৌধুরী নোয়াখালী পৌরসভার মেয়রের কক্ষে আমাকে নেতা-কর্মীদের সামনে চরমভাবে অপমান করে। একপর্যায়ে তেড়ে আসে এবং আমাকে দেখে নেবে বলে হুমকি দেয়। আমি নাকি বহুত সুখে আছি, সেটাও সে আমাকে ভরে দেবে। এ অবস্থায় আমি দারুণভাবে শারীরিক ও মানসিক বিপর্যস্ত হয়ে পড়ি। সে জন্য আমি চিকিৎসাজনিত কারণে কিছুদিন ঢাকায় অবস্থান নিতে বাধ্য হই। কিন্তু মোবাইল ফোনে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখি, যেন সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে নৌকাকে বিজয়ী করতে সক্ষম হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘এমপি আমার বিরুদ্ধে তার ছেলে সাবাব চৌধুরীকে কবিরহাট থেকে এনে সুবর্ণচরের ভোটার করে, আমার বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে উপজেলা চেয়ারম্যান পেদ প্রার্থী করেছে। এটা আমাকে ও জেলা আওয়ামী লীগকে অপমান করার জন্য। সে মনে করে, দল তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবে না, কারণ সে এমপি।’
চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী খায়রুল আনাম বলেন, ‘এমপি তাঁর অঢেল টাকা, পেশিশক্তি, সন্ত্রাসী বাহিনী, অবৈধ অস্ত্র এবং ক্ষমতার প্রভাব খাঁটিয়ে তার ছেলেকে জয়ী করতে উঠেপড়ে লেগেছে। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও কুৎসা রটাচ্ছে। আমাকে যা-তা ভাষায় গালাগালি করছে, যা রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত। আমি তার এমন কর্মকাণ্ডের জন্য প্রধানমন্ত্রী কাছে অনুরোধ করব, যেন তিনি অতি দ্রুত একরামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।’
দলীয় প্রধানের আদেশ অমান্য করে নিজের ছেলেকে উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী করায় নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর সংসদ সদস্যপদ স্থগিতের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে জেলা আওয়ামী লীগ।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সহিদ উদ্দিন এস্কান্দার কচি মিলনায়তনে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের ব্যানারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী খায়রুল আনম সেলিম, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শিহাব উদ্দিন শাহিন, সাধারণ সম্পাদক সহিদ উল্যাহ খান সোহেল, সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বাহার উদ্দিন খেলন, সাধারণ সম্পাদক হানিফ চৌধুরীসহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, এমপি একরামুল করিম চৌধুরীর বাড়ি কবিরহাট উপজেলায়। তিনি নিজ ছেলের জাতীয় পরিচয়পত্র ট্রান্সফার করে সুবর্ণচরে নিয়ে উপজেলা পরিষদের প্রার্থী করেছেন। তাও আবার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, প্রবীণ নেতা খায়রুল আনম সেলিমের বিরুদ্ধে। প্রতীক পাওয়ার আগ থেকে ভোটের মাঠে নেমে এমপি একরাম আওয়ামী লীগের নেতাদের হুমকি দিচ্ছেন, বিষোদ্গার করছেন। ভোট না দিলে উন্নয়ন করবেন না বলে সাধারণ মানুষকে শাসাচ্ছেন।
জেলা সাধারণ সম্পাদক ও নোয়াখালী পৌর মেয়র সহিদ উল্যাহ খান সোহেলকে তাঁর অফিস থেকে বের হতে দেবেন না বলেও হুমকি দিচ্ছেন, যা রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত। একজন আইনপ্রণেতা হয়ে তিনি আইনবহির্ভূত কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন।
সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এইচ এম খায়রুল আনাম চৌধুরী বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় একরাম চৌধুরী নোয়াখালী পৌরসভার মেয়রের কক্ষে আমাকে নেতা-কর্মীদের সামনে চরমভাবে অপমান করে। একপর্যায়ে তেড়ে আসে এবং আমাকে দেখে নেবে বলে হুমকি দেয়। আমি নাকি বহুত সুখে আছি, সেটাও সে আমাকে ভরে দেবে। এ অবস্থায় আমি দারুণভাবে শারীরিক ও মানসিক বিপর্যস্ত হয়ে পড়ি। সে জন্য আমি চিকিৎসাজনিত কারণে কিছুদিন ঢাকায় অবস্থান নিতে বাধ্য হই। কিন্তু মোবাইল ফোনে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখি, যেন সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে নৌকাকে বিজয়ী করতে সক্ষম হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘এমপি আমার বিরুদ্ধে তার ছেলে সাবাব চৌধুরীকে কবিরহাট থেকে এনে সুবর্ণচরের ভোটার করে, আমার বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে উপজেলা চেয়ারম্যান পেদ প্রার্থী করেছে। এটা আমাকে ও জেলা আওয়ামী লীগকে অপমান করার জন্য। সে মনে করে, দল তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবে না, কারণ সে এমপি।’
চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী খায়রুল আনাম বলেন, ‘এমপি তাঁর অঢেল টাকা, পেশিশক্তি, সন্ত্রাসী বাহিনী, অবৈধ অস্ত্র এবং ক্ষমতার প্রভাব খাঁটিয়ে তার ছেলেকে জয়ী করতে উঠেপড়ে লেগেছে। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও কুৎসা রটাচ্ছে। আমাকে যা-তা ভাষায় গালাগালি করছে, যা রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত। আমি তার এমন কর্মকাণ্ডের জন্য প্রধানমন্ত্রী কাছে অনুরোধ করব, যেন তিনি অতি দ্রুত একরামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।’
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
৩ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে