ফেনী প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় রিমাল প্রবল শক্তি নিয়ে উপকূল অতিক্রম করছে। উপকূলীয় জেলা ফেনীতে এর প্রভাবে রাত থেকেই তীব্র ঝড়ে হওয়া ও বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। এতে জেলার বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুতের লাইনে গাছ উপড়ে পড়ায় বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রয়েছে। রাস্তার ওপর গাছ পড়ে স্বাভাবিক যোগাযোগ ব্যবস্থাও ব্যহত হচ্ছে।
জানা গেছে, গতকাল রাত থেকেই উপজেলাগুলোয় বিদ্যুৎ ছিল আশা যাওয়ার মাঝে। জেলা শহরে মধ্যরাত পর্যন্ত বিদ্যুৎ সংযোগ স্বাভাবিক থাকলেও তারপর থেকে বেশির ভাগ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ঝোড়ো হাওয়ায় বিদ্যুতের লাইনে গাছপালা উপড়ে পড়ায় এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
পরশুরামের গুথুমা গ্রামের বাসিন্দা আবুল কালাম বলেন, ‘বৃষ্টির সঙ্গে প্রচণ্ড বাতাসের কারণে কিছু গাছপালা উপড়ে পড়েছে। বিদ্যুৎ সংযোগও বিচ্ছিন্ন রয়েছে।’
সোনাগাজীর চরচান্দিয়া এলাকার বাসিন্দা আবদুর রহমান ফারহান বলেন, ‘মধ্যরাত থেকে বাতাসের গতিবেগ বেড়েছে। এখন পর্যন্ত আমরা নিরাপদে আছি। জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা বেশি থাকলেও লোকালয়ে প্রবেশ করেনি।’
ফেনী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার হাওলাদার মো. ফজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাত থেকেই ঝড়ো হাওয়ায় বিদ্যুতের সংযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সকাল ৮টা থেকে পুরোপুরি সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে আসলে সংযোগ সচল করতে কাজ শুরু হবে। বর্তমানে জেলায় পল্লী বিদ্যুতের ৪ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।’
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ফেনীর নির্বাহী প্রকৌশলী আ. স. ম. রেজাউন নবী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তীব্র ঝড়ো হাওয়ায় বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভোর ৫টা থেকে ৩০ হাজারের অধিক গ্রাহক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। বৃষ্টি বন্ধ হলে লাইন মেরামতে কাজ শুরু হবে।’
ফেনী আবহাওয়া দপ্তরের উচ্চ পর্যবেক্ষক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, সকাল ৭টা থেকে ১০টা পর্যন্ত ২৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এখনো ১২ থেকে ১৪ কিলোমিটার বেগে বাতাস বইছে। আজও সারা দিন বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানান এ কর্মকর্তা।
ঘূর্ণিঝড় রিমাল প্রবল শক্তি নিয়ে উপকূল অতিক্রম করছে। উপকূলীয় জেলা ফেনীতে এর প্রভাবে রাত থেকেই তীব্র ঝড়ে হওয়া ও বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। এতে জেলার বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুতের লাইনে গাছ উপড়ে পড়ায় বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রয়েছে। রাস্তার ওপর গাছ পড়ে স্বাভাবিক যোগাযোগ ব্যবস্থাও ব্যহত হচ্ছে।
জানা গেছে, গতকাল রাত থেকেই উপজেলাগুলোয় বিদ্যুৎ ছিল আশা যাওয়ার মাঝে। জেলা শহরে মধ্যরাত পর্যন্ত বিদ্যুৎ সংযোগ স্বাভাবিক থাকলেও তারপর থেকে বেশির ভাগ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ঝোড়ো হাওয়ায় বিদ্যুতের লাইনে গাছপালা উপড়ে পড়ায় এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
পরশুরামের গুথুমা গ্রামের বাসিন্দা আবুল কালাম বলেন, ‘বৃষ্টির সঙ্গে প্রচণ্ড বাতাসের কারণে কিছু গাছপালা উপড়ে পড়েছে। বিদ্যুৎ সংযোগও বিচ্ছিন্ন রয়েছে।’
সোনাগাজীর চরচান্দিয়া এলাকার বাসিন্দা আবদুর রহমান ফারহান বলেন, ‘মধ্যরাত থেকে বাতাসের গতিবেগ বেড়েছে। এখন পর্যন্ত আমরা নিরাপদে আছি। জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা বেশি থাকলেও লোকালয়ে প্রবেশ করেনি।’
ফেনী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার হাওলাদার মো. ফজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাত থেকেই ঝড়ো হাওয়ায় বিদ্যুতের সংযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সকাল ৮টা থেকে পুরোপুরি সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে আসলে সংযোগ সচল করতে কাজ শুরু হবে। বর্তমানে জেলায় পল্লী বিদ্যুতের ৪ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।’
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ফেনীর নির্বাহী প্রকৌশলী আ. স. ম. রেজাউন নবী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তীব্র ঝড়ো হাওয়ায় বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভোর ৫টা থেকে ৩০ হাজারের অধিক গ্রাহক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। বৃষ্টি বন্ধ হলে লাইন মেরামতে কাজ শুরু হবে।’
ফেনী আবহাওয়া দপ্তরের উচ্চ পর্যবেক্ষক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, সকাল ৭টা থেকে ১০টা পর্যন্ত ২৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এখনো ১২ থেকে ১৪ কিলোমিটার বেগে বাতাস বইছে। আজও সারা দিন বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানান এ কর্মকর্তা।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১১ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ ঘণ্টা আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে