রাঙামাটি প্রতিনিধি
পার্বত্য চট্টগ্রামের নারী নেত্রী কল্পনা চাকমা অপহরণ হন ১৯৯৬ সালের ১১ জুন রাতে। রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার লাল্যাঘোনা গ্রামে নিজ বাড়ি থেকে তাকে অপহরণ করা হয়। পরদিন কল্পনার বড় ভাই কালিন্দী কুমার চাকমা বাদী হয়ে বাঘাইছড়ি থানায় এ ঘটনায় একটি মামলা করেন। থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদউল্ল্যা নিজেই মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন। এর পর অন্তত ৩৯ জন তদন্ত কর্মকর্তা বদল হন।
২০১০ সালে পুলিশ মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিলে বাদী কল্পনা চাকমার বড় ভাই কালিন্দী চাকমা সিআইডির প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে আদালতে নারাজি আবেদন দেন। পরে ২০১৬ সালে আদালত রাঙামাটির পুলিশ সুপার সৈয়দ তারিকুল হাসানকে এ মামলার তদন্তভার দেন। তিনি দুই বছর পর ২০১৮ সালে কারও বিরুদ্ধে কোনো সাক্ষ্যপ্রমাণ না পাওয়ায় আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। এ প্রতিবেদনেও নারাজি দেন কল্পনার ভাই কালিনী কুমার চাকমা।
পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদনে বাদী কালিন্দ কুমার চাকমার নারাজি আবেদনের ওপর শুনানি আজ রোববার রাঙামাটির চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অনুষ্ঠিত হয়।
সকালে রাঙামাটির ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট স্বর্ণকমল সেনের আদালতে এই শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। আদালত তদন্তকারী পুলিশ ও বাদীর বক্তব্য শুনে আদেশের জন্য রেখে দেন। যেকোনো সময় আদেশ দিতে পারেন আদালত। বাদী এ মামলায় অধিকতর তদন্তের জন্য আদালতের কাছে প্রার্থনা করে এ মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি দাবি করেন।
বাদী পক্ষের আইনজীবী হিসেবে অ্যাডভোকেট রাজীব চাকমা ও অ্যাডভোকেট জুয়েল দেওয়ান আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
জুয়েল দেওয়ান বলেন, সর্বশেষ যে তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে সেটা আদালতের নির্দেশ মতে তদন্ত করা হয়নি। কল্পনা চাকমার মামলায় যাদের নাম বাদী উল্লেখ করেছেন তাদের নিবিড় জিজ্ঞাসাবাদের আদালত আদেশ দিলেও তদন্তকারী কর্মকর্তা সেভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করেননি। তাদের কাছ থেকে লিখিত বক্তব্য নিয়েছেন। সেগুলো তদন্ত প্রতিবেদনে দেওয়া হয়েছে। ফলে ঘটনার মূল তথ্য উঠে আসেনি প্রতিবেদনে। শুনানি চলাকালীন মামলার বাদী কালিন্দী কুমার চাকমা আদলতের এজলাসে উপস্থিত ছিলেন।
কল্পনা চাকমা পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক সংগঠন হিল উইমেন্স ফেডারেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। ১৯৯৬ সালের ১১ জুন রাতে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার লাল্যাঘোনা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে অপহৃত হন তিনি।
পার্বত্য চট্টগ্রামের নারী নেত্রী কল্পনা চাকমা অপহরণ হন ১৯৯৬ সালের ১১ জুন রাতে। রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার লাল্যাঘোনা গ্রামে নিজ বাড়ি থেকে তাকে অপহরণ করা হয়। পরদিন কল্পনার বড় ভাই কালিন্দী কুমার চাকমা বাদী হয়ে বাঘাইছড়ি থানায় এ ঘটনায় একটি মামলা করেন। থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদউল্ল্যা নিজেই মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন। এর পর অন্তত ৩৯ জন তদন্ত কর্মকর্তা বদল হন।
২০১০ সালে পুলিশ মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিলে বাদী কল্পনা চাকমার বড় ভাই কালিন্দী চাকমা সিআইডির প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে আদালতে নারাজি আবেদন দেন। পরে ২০১৬ সালে আদালত রাঙামাটির পুলিশ সুপার সৈয়দ তারিকুল হাসানকে এ মামলার তদন্তভার দেন। তিনি দুই বছর পর ২০১৮ সালে কারও বিরুদ্ধে কোনো সাক্ষ্যপ্রমাণ না পাওয়ায় আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। এ প্রতিবেদনেও নারাজি দেন কল্পনার ভাই কালিনী কুমার চাকমা।
পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদনে বাদী কালিন্দ কুমার চাকমার নারাজি আবেদনের ওপর শুনানি আজ রোববার রাঙামাটির চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অনুষ্ঠিত হয়।
সকালে রাঙামাটির ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট স্বর্ণকমল সেনের আদালতে এই শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। আদালত তদন্তকারী পুলিশ ও বাদীর বক্তব্য শুনে আদেশের জন্য রেখে দেন। যেকোনো সময় আদেশ দিতে পারেন আদালত। বাদী এ মামলায় অধিকতর তদন্তের জন্য আদালতের কাছে প্রার্থনা করে এ মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি দাবি করেন।
বাদী পক্ষের আইনজীবী হিসেবে অ্যাডভোকেট রাজীব চাকমা ও অ্যাডভোকেট জুয়েল দেওয়ান আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
জুয়েল দেওয়ান বলেন, সর্বশেষ যে তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে সেটা আদালতের নির্দেশ মতে তদন্ত করা হয়নি। কল্পনা চাকমার মামলায় যাদের নাম বাদী উল্লেখ করেছেন তাদের নিবিড় জিজ্ঞাসাবাদের আদালত আদেশ দিলেও তদন্তকারী কর্মকর্তা সেভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করেননি। তাদের কাছ থেকে লিখিত বক্তব্য নিয়েছেন। সেগুলো তদন্ত প্রতিবেদনে দেওয়া হয়েছে। ফলে ঘটনার মূল তথ্য উঠে আসেনি প্রতিবেদনে। শুনানি চলাকালীন মামলার বাদী কালিন্দী কুমার চাকমা আদলতের এজলাসে উপস্থিত ছিলেন।
কল্পনা চাকমা পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক সংগঠন হিল উইমেন্স ফেডারেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। ১৯৯৬ সালের ১১ জুন রাতে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার লাল্যাঘোনা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে অপহৃত হন তিনি।
নাটোর-বগুড়া মহাসড়কে সিংড়ার শেরকোল এলাকায় ধানের ট্রাক থেকে চাঁদাবাজির সময় বিএনপি নেতাসহ তিনজনকে আটক করেছেন সেনাবাহিনী সদস্যরা। আটককৃতরা হলেন শেরকোল ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক পলাশ আহমেদ ও জয়নাল আবেদীনের অনুসারী মিলন হোসেন। আটকের পর তাদেরকে...
৩৮ মিনিট আগেনোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীর হাউজিং এলাকা থেকে মিরাজ হোসেন শান্ত নামে এক যুবলীগ নেতাকে অবরুদ্ধ করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয়রা। মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে হাউজিং সরকারি আবাসিক এলাকার সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
৮ ঘণ্টা আগে