সুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে একটি খাল থেকে হালিমা বেগম (৪৮) নামের এক নারীর হাত–পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার চরজব্বার ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের চরপানা উল্ল্যাহ গ্রাম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ বলছে, লাশের শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এছাড়া তাঁর বাম চোখ থেঁতলানো ছিল।
নিহত হালিমা লক্ষ্মীপুর জেলার মৃত আব্দুল লতিফের মেয়ে ও জসিম উদ্দিনের স্ত্রী। ১০ বছর ধরে হালিমা ও জসিম আলাদা থাকেন। এই দম্পতির পাঁচ ছেলে সন্তান রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হালিমা তাঁর বসত ঘরে একাই বাস করতেন। তবে ছোট ছেলে বয়ান (২৫) প্রায় আসা যাওয়া করতেন। গতকাল বুধবার বড় ছেলে শরীফের স্ত্রীর দায়ের করা নারী নির্যাতনের মামলায় আদালতে হাজিরা দিয়ে হালিমা বিকেলে বাড়ি ফিরে আসেন। পরে এক প্রতিবেশীর বাড়িতে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত আড্ডা দেন। এর মধ্যে হালিমা মোবাইল ফোনে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির কল পেয়ে সেখান থেকে চলে যান। আজ সকালে তাঁর বসত ঘরের অদূরে এক খালে তাঁর হাত পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
হালিমার বড় ছেলে শরীফ বলেন, ‘আমি এ বাড়িতে থাকি না। মায়ের মৃত্যুর খবর শুনে আসছি। গতকাল আমার স্ত্রীর দায়ের করা মামলায় আমিসহ মা আদালতে হাজিরা দিয়েছি। হাজিরা দিয়ে আমি জেলা শহরে অবস্থান করি। মা বাড়ি চলে আসেন।’
পুলিশ জানায়, স্থানীয়রা খালে লাশ দেখতে পেয়ে থানায় খবর দিলে হাত পা বাঁধা অবস্থায় হালিমার লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশের শরীরে বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন রয়েছে এবং বাম চোখ থেঁতলানো ছিল। এ ঘটনায় পিবিআই ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোতাছিম বিল্লাহ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
চরজব্বর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জয়নাল আবেদিন জানান, এটি একটি হত্যাকাণ্ড। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে।
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে একটি খাল থেকে হালিমা বেগম (৪৮) নামের এক নারীর হাত–পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার চরজব্বার ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের চরপানা উল্ল্যাহ গ্রাম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ বলছে, লাশের শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এছাড়া তাঁর বাম চোখ থেঁতলানো ছিল।
নিহত হালিমা লক্ষ্মীপুর জেলার মৃত আব্দুল লতিফের মেয়ে ও জসিম উদ্দিনের স্ত্রী। ১০ বছর ধরে হালিমা ও জসিম আলাদা থাকেন। এই দম্পতির পাঁচ ছেলে সন্তান রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হালিমা তাঁর বসত ঘরে একাই বাস করতেন। তবে ছোট ছেলে বয়ান (২৫) প্রায় আসা যাওয়া করতেন। গতকাল বুধবার বড় ছেলে শরীফের স্ত্রীর দায়ের করা নারী নির্যাতনের মামলায় আদালতে হাজিরা দিয়ে হালিমা বিকেলে বাড়ি ফিরে আসেন। পরে এক প্রতিবেশীর বাড়িতে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত আড্ডা দেন। এর মধ্যে হালিমা মোবাইল ফোনে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির কল পেয়ে সেখান থেকে চলে যান। আজ সকালে তাঁর বসত ঘরের অদূরে এক খালে তাঁর হাত পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
হালিমার বড় ছেলে শরীফ বলেন, ‘আমি এ বাড়িতে থাকি না। মায়ের মৃত্যুর খবর শুনে আসছি। গতকাল আমার স্ত্রীর দায়ের করা মামলায় আমিসহ মা আদালতে হাজিরা দিয়েছি। হাজিরা দিয়ে আমি জেলা শহরে অবস্থান করি। মা বাড়ি চলে আসেন।’
পুলিশ জানায়, স্থানীয়রা খালে লাশ দেখতে পেয়ে থানায় খবর দিলে হাত পা বাঁধা অবস্থায় হালিমার লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশের শরীরে বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন রয়েছে এবং বাম চোখ থেঁতলানো ছিল। এ ঘটনায় পিবিআই ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোতাছিম বিল্লাহ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
চরজব্বর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জয়নাল আবেদিন জানান, এটি একটি হত্যাকাণ্ড। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে