কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আখের চাষ। ঝুঁকি কম, তুলনামূলকভাবে লাভ বেশি হওয়ায় অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি আখ চাষে ঝুঁকছেন কৃষকেরা। উত্তরাঞ্চলসহ বিভিন্ন জেলা আখ চাষের জন্য উপযুক্ত এলাকা হিসেবে পরিচিত হলেও বর্তমানে সীমান্তবর্তী এই উপজেলায়ও আখের চাষ বাড়ছে।
উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে, এ বছর উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে প্রায় ১৫ হেক্টর জমিতে আখের চাষ হয়েছে। অন্যান্য ফসলের চেয়ে আখ চাষে তুলনামূলকভাবে খরচও কম লাগে।
কৃষকেরা জানান, ভালো মানের আখ জমি থেকেই ৩০ থেকে ৪০ টাকা পিস দরে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন পাইকারেরা। একবার আখ লাগালে তিন বছর ফলন পাওয়া যায়। গোঁড়া থেকে আখ কেটে নিলে অবশিষ্টাংশ থেকে আবার জন্মায়। তা ছাড়া বিক্রির সময় কেটে রাখা আখগাছের আগা থেকেও চারা উৎপাদন করা যায়। প্রতি বিঘা জমিতে বছরে দেড় থেকে দুই লাখ টাকা লাভ পাচ্ছেন তাঁরা।
বেশ কয়েক বছর জমিতে আখ চাষ করে সফলতার মুখ দেখছেন উপজেলার বিনাউটি ইউনিয়নের সৈয়দাবাদ গ্রামের কৃষক রুফন মিয়া। এ বছরও তিনি ৬০ শতাংশ জমিতে আখ চাষ করেছেন। তিনি বলেন, ‘গত বছরও ৬০ শতাংশ জমিতে আখ চাষ করেছিলাম। ৬০ শতাংশ জমিতে পরিচর্যা ও অন্যান্য খরচ মিলিয়ে ব্যয় হয়েছে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আর আখ বিক্রি করেছি প্রায় চার লাখ টাকার। এতে আয় হয়েছে প্রায় তিন লাখ টাকা। আমার এই আয় ও সফলতা দেখে এলাকার অনেক কৃষক আখ চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। শুধু তাই নয়, পার্শ্ববর্তী বাদৈর গ্রামের কৃষক কবির আহাম্মদ এ বছর দুই বিঘা জমিতে আখ চাষ করেছেন। ফলন ভালো হওয়ায় তিনি আশা করছেন, আখ বিক্রি করে কয়েক লাখ টাকা আয় হবে।’
উপজেলার মেহারী ইউনিয়নের শিমরাইল গ্রামের ইউনুছ মিয়া জানান, তিনি এ বছর ৪০ শতাংশ জমিতে আখ চাষ করেছেন। আশা করছেন খরচ বাদে তাঁর দুই লাখ টাকার বেশি লাভ হবে। গত বছরও তাঁর দুই লাখ টাকা লাভ হয়েছিল।
কুটি ইউনিয়নের কুটি গ্রামের কৃষক আবদুস সালাম বলেন, ‘আমি দুই বিঘা জমিতে প্রায় তিন বছর ধরে আখ চাষ করছি। প্রতিবছরই আমার প্রায় তিন লাখ টাকার মতো লাভ হচ্ছে। আমাকে দেখে আরও দুজন নতুন কৃষক এবার পৃথক পৃথকভাবে প্রায় তিন বিঘা জমিতে আখ চাষ করেছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজেরা বেগম বলেন, উপজেলায় অন্যান্য ফল ও ফসলের পাশাপাশি দিনে দিনে আখের চাষ বাড়ছে। লাভজনক ফসল হওয়ায় উদ্বুদ্ধ হয়ে অনেকেই আখ চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। এ বছর উপজেলায় ১৫ হেক্টর জমিতে আখের চাষ করা হয়েছে। ফলনও ভালো হচ্ছে। অনেক কৃষক আগামী বছর আখ চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আখের চাষ। ঝুঁকি কম, তুলনামূলকভাবে লাভ বেশি হওয়ায় অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি আখ চাষে ঝুঁকছেন কৃষকেরা। উত্তরাঞ্চলসহ বিভিন্ন জেলা আখ চাষের জন্য উপযুক্ত এলাকা হিসেবে পরিচিত হলেও বর্তমানে সীমান্তবর্তী এই উপজেলায়ও আখের চাষ বাড়ছে।
উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে, এ বছর উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে প্রায় ১৫ হেক্টর জমিতে আখের চাষ হয়েছে। অন্যান্য ফসলের চেয়ে আখ চাষে তুলনামূলকভাবে খরচও কম লাগে।
কৃষকেরা জানান, ভালো মানের আখ জমি থেকেই ৩০ থেকে ৪০ টাকা পিস দরে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন পাইকারেরা। একবার আখ লাগালে তিন বছর ফলন পাওয়া যায়। গোঁড়া থেকে আখ কেটে নিলে অবশিষ্টাংশ থেকে আবার জন্মায়। তা ছাড়া বিক্রির সময় কেটে রাখা আখগাছের আগা থেকেও চারা উৎপাদন করা যায়। প্রতি বিঘা জমিতে বছরে দেড় থেকে দুই লাখ টাকা লাভ পাচ্ছেন তাঁরা।
বেশ কয়েক বছর জমিতে আখ চাষ করে সফলতার মুখ দেখছেন উপজেলার বিনাউটি ইউনিয়নের সৈয়দাবাদ গ্রামের কৃষক রুফন মিয়া। এ বছরও তিনি ৬০ শতাংশ জমিতে আখ চাষ করেছেন। তিনি বলেন, ‘গত বছরও ৬০ শতাংশ জমিতে আখ চাষ করেছিলাম। ৬০ শতাংশ জমিতে পরিচর্যা ও অন্যান্য খরচ মিলিয়ে ব্যয় হয়েছে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আর আখ বিক্রি করেছি প্রায় চার লাখ টাকার। এতে আয় হয়েছে প্রায় তিন লাখ টাকা। আমার এই আয় ও সফলতা দেখে এলাকার অনেক কৃষক আখ চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। শুধু তাই নয়, পার্শ্ববর্তী বাদৈর গ্রামের কৃষক কবির আহাম্মদ এ বছর দুই বিঘা জমিতে আখ চাষ করেছেন। ফলন ভালো হওয়ায় তিনি আশা করছেন, আখ বিক্রি করে কয়েক লাখ টাকা আয় হবে।’
উপজেলার মেহারী ইউনিয়নের শিমরাইল গ্রামের ইউনুছ মিয়া জানান, তিনি এ বছর ৪০ শতাংশ জমিতে আখ চাষ করেছেন। আশা করছেন খরচ বাদে তাঁর দুই লাখ টাকার বেশি লাভ হবে। গত বছরও তাঁর দুই লাখ টাকা লাভ হয়েছিল।
কুটি ইউনিয়নের কুটি গ্রামের কৃষক আবদুস সালাম বলেন, ‘আমি দুই বিঘা জমিতে প্রায় তিন বছর ধরে আখ চাষ করছি। প্রতিবছরই আমার প্রায় তিন লাখ টাকার মতো লাভ হচ্ছে। আমাকে দেখে আরও দুজন নতুন কৃষক এবার পৃথক পৃথকভাবে প্রায় তিন বিঘা জমিতে আখ চাষ করেছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজেরা বেগম বলেন, উপজেলায় অন্যান্য ফল ও ফসলের পাশাপাশি দিনে দিনে আখের চাষ বাড়ছে। লাভজনক ফসল হওয়ায় উদ্বুদ্ধ হয়ে অনেকেই আখ চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। এ বছর উপজেলায় ১৫ হেক্টর জমিতে আখের চাষ করা হয়েছে। ফলনও ভালো হচ্ছে। অনেক কৃষক আগামী বছর আখ চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
১০ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে