নানিয়ারচর (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
দুর্বল সংযোগ উপকরণ ব্যবহার করে বিদ্যুৎ সরবরাহের ফলে প্রায়শই বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে রাঙামাটির নানিয়ারচরের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। ফলে ভোগান্তিতে হাজারো বিদ্যুৎ ব্যবহারকারী। বিচ্ছিন্ন ও দুর্বল বিদ্যুৎ সরবরাহ দিয়েও মাস শেষে বড় অঙ্কের বিল দিচ্ছে বিদ্যুৎ বিভাগ এমনটাই অভিযোগ স্থানীয়দের।
বুধবার বিকেলে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, উপজেলার বুড়িঘাট ইউনিয়নের ইসলামপুর এলাকায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে শতাধিক পরিবার। ১৩০টি বৈদ্যুতিক মিটার রয়েছে এই এলাকায়। দুর্বল বৈদ্যুতিক উপকরণ ও মেয়াদোত্তীর্ণ ট্রান্সফরমার দিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহের ফলে কদিন পর পর দুর্ভোগে পড়েন এলাকাবাসী।
নুর নবী নামে স্থানীয় এক ব্যক্তি জানান, চার দিন যাবৎ বিদ্যুৎ নেই এলাকায়। পাহাড়ি এই এলাকায় পানীয় জলের ব্যবস্থা করতে পারছি না। ইঞ্জিন চালিত মোটর ব্যবহার করে ৫ / ৬টি পরিবার পানি পেলেও বাকি পরিবারগুলো পানি আনতে যেতে খাঁড়া পাহাড়ের নিচে।
জসিম নামে এক ব্যবসায়ী জানায়, বিদ্যুৎ না থাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য করা দুরূহ হয়ে পড়ছে। ফ্রিজের কাঁচামাল ও মাছ মাংস পচে যাচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ফার্মাসিস্ট জানায়, রোগীদের কাছে টিটি ভ্যাক্স ও সাপোজিটরি জাতীয় ওষুধ গুলো বিক্রি করতে পারছি না। এতে উপজেলা সদরে গিয়ে এসব ওষুধ আনতে অনেক সময় অপচয় হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্থানীয় ইউপি সদস্য নুরুল ইসলাম জানায়, এলাকার ৫৫টি মিটার ব্যবহারকারী আজ ১০ / ১২ দিন যাবৎ মোবাইলে চার্জ ও হালকা আলো ছাড়া বিদ্যুতের বাড়তি কোনো সেবা পাচ্ছি না। বেশ কয়েকবার বলেও আজও সুফল মেলেনি বলেও জানান এই জনপ্রতিনিধি।
মহালছড়ি বিদ্যুৎ বিভাগের (ভারপ্রাপ্ত) আবাসিক প্রকৌশলী আজগর আলীকে বেশ কয়েকবার ফোন করে পাওয়া না যাওয়ায় অবশেষে বিদ্যুৎ বিভাগের লাইনম্যান মো. মামুনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ইদানীং কয়েকটা এলাকায় বজ্রপাতের ফলে বেশ কয়েকটা ট্রান্সফরমার নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ। আমরা দ্রুততম সময়ে এই সমস্যা সমাধানে চেষ্টা করছি।’
দুর্বল সংযোগ উপকরণ ব্যবহার করে বিদ্যুৎ সরবরাহের ফলে প্রায়শই বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে রাঙামাটির নানিয়ারচরের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। ফলে ভোগান্তিতে হাজারো বিদ্যুৎ ব্যবহারকারী। বিচ্ছিন্ন ও দুর্বল বিদ্যুৎ সরবরাহ দিয়েও মাস শেষে বড় অঙ্কের বিল দিচ্ছে বিদ্যুৎ বিভাগ এমনটাই অভিযোগ স্থানীয়দের।
বুধবার বিকেলে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, উপজেলার বুড়িঘাট ইউনিয়নের ইসলামপুর এলাকায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে শতাধিক পরিবার। ১৩০টি বৈদ্যুতিক মিটার রয়েছে এই এলাকায়। দুর্বল বৈদ্যুতিক উপকরণ ও মেয়াদোত্তীর্ণ ট্রান্সফরমার দিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহের ফলে কদিন পর পর দুর্ভোগে পড়েন এলাকাবাসী।
নুর নবী নামে স্থানীয় এক ব্যক্তি জানান, চার দিন যাবৎ বিদ্যুৎ নেই এলাকায়। পাহাড়ি এই এলাকায় পানীয় জলের ব্যবস্থা করতে পারছি না। ইঞ্জিন চালিত মোটর ব্যবহার করে ৫ / ৬টি পরিবার পানি পেলেও বাকি পরিবারগুলো পানি আনতে যেতে খাঁড়া পাহাড়ের নিচে।
জসিম নামে এক ব্যবসায়ী জানায়, বিদ্যুৎ না থাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য করা দুরূহ হয়ে পড়ছে। ফ্রিজের কাঁচামাল ও মাছ মাংস পচে যাচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ফার্মাসিস্ট জানায়, রোগীদের কাছে টিটি ভ্যাক্স ও সাপোজিটরি জাতীয় ওষুধ গুলো বিক্রি করতে পারছি না। এতে উপজেলা সদরে গিয়ে এসব ওষুধ আনতে অনেক সময় অপচয় হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্থানীয় ইউপি সদস্য নুরুল ইসলাম জানায়, এলাকার ৫৫টি মিটার ব্যবহারকারী আজ ১০ / ১২ দিন যাবৎ মোবাইলে চার্জ ও হালকা আলো ছাড়া বিদ্যুতের বাড়তি কোনো সেবা পাচ্ছি না। বেশ কয়েকবার বলেও আজও সুফল মেলেনি বলেও জানান এই জনপ্রতিনিধি।
মহালছড়ি বিদ্যুৎ বিভাগের (ভারপ্রাপ্ত) আবাসিক প্রকৌশলী আজগর আলীকে বেশ কয়েকবার ফোন করে পাওয়া না যাওয়ায় অবশেষে বিদ্যুৎ বিভাগের লাইনম্যান মো. মামুনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ইদানীং কয়েকটা এলাকায় বজ্রপাতের ফলে বেশ কয়েকটা ট্রান্সফরমার নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ। আমরা দ্রুততম সময়ে এই সমস্যা সমাধানে চেষ্টা করছি।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৩৫ মিনিট আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪১ মিনিট আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১ ঘণ্টা আগে