চবি প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে জ্বর, সর্দিসহ করোনাভাইরাসের নানা উপসর্গে ভুগছেন শিক্ষার্থীরা। গত এক সপ্তাহে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে সর্দি-জ্বর নিয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন শতাধিক রোগী। আর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন প্রায় ৪০ জন শিক্ষক-শিক্ষার্থী। অবশ্য তাদের কারোরই তেমন কোনো উপসর্গ নেই।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনার নমুনা সংগ্রহের কোনো বুথ না থাকায় শিক্ষার্থীদের অনীহার কারণে আক্রান্তের প্রকৃত সংখ্যা জানা যাচ্ছে না। তা ছাড়া ক্যাম্পাসে করোনা আক্রান্ত ও করোনা উপসর্গের রোগী বাড়লেও স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে উদাসীনতা দেখা যাচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মোহাম্মদ আবু তৈয়ব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন প্রতিটা ঘরে ঘরে জ্বর সর্দির রোগী। ক্যাম্পাসেও হলে হলে শিক্ষার্থীরা জ্বর-সর্দিতে ভুগছেন। গত এক সপ্তাহে আমি শতাধিক জ্বর-সর্দির রোগীকে চিকিৎসা দিয়েছি। বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন বলে ফোনে জানাচ্ছেন। যদিও তাঁদের তেমন কোনো উপসর্গ নেই।’
ডা. আবু তৈয়ব আরও বলেন, ‘করোনার সংক্রমণ বাড়তে থাকায় সবাইকে সার্বক্ষণিক মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। বেশি বেশি ভিটামিন সি জাতীয় ও পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে, যাতে করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনা ও করোনা উপসর্গের রোগী বাড়লেও স্বাস্থ্যবিধি মানতে চাচ্ছেন না কেউ। সরেজমিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গা ঘুরে দেখা যায়, দলবদ্ধভাবে বসে আড্ডা দিচ্ছেন শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা। ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ হলেও দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছেন বহিরাগতরা। অধিকাংশের মুখেই মাস্ক নেই। মাস্ক না পরার কারণ জানতে চাইলে নানা অজুহাত দেখাচ্ছেন তাঁরা। কেউ বলছেন, তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে মাস্ক আনা হয়নি, আবার কেউ বলেন, মাস্ক পরতে বিরক্ত লাগে।
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জ্বর সর্দিতে আক্রান্ত হলেও অনেকে মেডিকেল সেন্টারে না গিয়ে নিজেদের মতো ওষুধ সেবন করছেন। বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে জ্বর-সর্দি নিয়ে গেলে যথাযথ চিকিৎসা না দিয়ে করোনা পরীক্ষা করতে বলা হয় বলে অনেকের অভিযোগ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে করোনার নমুনা সংগ্রহের বুথ না থাকার কারণে অনেকে বাইরে গিয়ে করোনার নমুনা দিতে অনীহা প্রকাশ করছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রীতিলতা হলের এক আবাসিক শিক্ষার্থী বলেন, ‘গত সপ্তাহে আমি মাথাব্যথা ও জ্বর নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে যাই। কিন্তু ডাক্তার রোগের কোনো বিবরণ না শুনেই করোনা পরীক্ষা করতে বলেন। আর কয়েকটা প্যারাসিটামল লিখে দেন। ক্যাম্পাসের ডাক্তারদের আন্তরিকতার যথেষ্ট অভাব রয়েছে।’
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. শহীদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্যাম্পাসে করোনা সংক্রমণ রোধে আমরা বহিরাগত নিষিদ্ধ করেছি। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে সচেতন করতে একটু পর পর টহল দিচ্ছি। এটা আমাদের একার পক্ষে সম্ভব না। সবাইকে সচেতন হতে হবে।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে জ্বর, সর্দিসহ করোনাভাইরাসের নানা উপসর্গে ভুগছেন শিক্ষার্থীরা। গত এক সপ্তাহে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে সর্দি-জ্বর নিয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন শতাধিক রোগী। আর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন প্রায় ৪০ জন শিক্ষক-শিক্ষার্থী। অবশ্য তাদের কারোরই তেমন কোনো উপসর্গ নেই।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনার নমুনা সংগ্রহের কোনো বুথ না থাকায় শিক্ষার্থীদের অনীহার কারণে আক্রান্তের প্রকৃত সংখ্যা জানা যাচ্ছে না। তা ছাড়া ক্যাম্পাসে করোনা আক্রান্ত ও করোনা উপসর্গের রোগী বাড়লেও স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে উদাসীনতা দেখা যাচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মোহাম্মদ আবু তৈয়ব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন প্রতিটা ঘরে ঘরে জ্বর সর্দির রোগী। ক্যাম্পাসেও হলে হলে শিক্ষার্থীরা জ্বর-সর্দিতে ভুগছেন। গত এক সপ্তাহে আমি শতাধিক জ্বর-সর্দির রোগীকে চিকিৎসা দিয়েছি। বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন বলে ফোনে জানাচ্ছেন। যদিও তাঁদের তেমন কোনো উপসর্গ নেই।’
ডা. আবু তৈয়ব আরও বলেন, ‘করোনার সংক্রমণ বাড়তে থাকায় সবাইকে সার্বক্ষণিক মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। বেশি বেশি ভিটামিন সি জাতীয় ও পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে, যাতে করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনা ও করোনা উপসর্গের রোগী বাড়লেও স্বাস্থ্যবিধি মানতে চাচ্ছেন না কেউ। সরেজমিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গা ঘুরে দেখা যায়, দলবদ্ধভাবে বসে আড্ডা দিচ্ছেন শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা। ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ হলেও দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছেন বহিরাগতরা। অধিকাংশের মুখেই মাস্ক নেই। মাস্ক না পরার কারণ জানতে চাইলে নানা অজুহাত দেখাচ্ছেন তাঁরা। কেউ বলছেন, তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে মাস্ক আনা হয়নি, আবার কেউ বলেন, মাস্ক পরতে বিরক্ত লাগে।
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জ্বর সর্দিতে আক্রান্ত হলেও অনেকে মেডিকেল সেন্টারে না গিয়ে নিজেদের মতো ওষুধ সেবন করছেন। বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে জ্বর-সর্দি নিয়ে গেলে যথাযথ চিকিৎসা না দিয়ে করোনা পরীক্ষা করতে বলা হয় বলে অনেকের অভিযোগ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে করোনার নমুনা সংগ্রহের বুথ না থাকার কারণে অনেকে বাইরে গিয়ে করোনার নমুনা দিতে অনীহা প্রকাশ করছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রীতিলতা হলের এক আবাসিক শিক্ষার্থী বলেন, ‘গত সপ্তাহে আমি মাথাব্যথা ও জ্বর নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে যাই। কিন্তু ডাক্তার রোগের কোনো বিবরণ না শুনেই করোনা পরীক্ষা করতে বলেন। আর কয়েকটা প্যারাসিটামল লিখে দেন। ক্যাম্পাসের ডাক্তারদের আন্তরিকতার যথেষ্ট অভাব রয়েছে।’
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. শহীদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্যাম্পাসে করোনা সংক্রমণ রোধে আমরা বহিরাগত নিষিদ্ধ করেছি। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে সচেতন করতে একটু পর পর টহল দিচ্ছি। এটা আমাদের একার পক্ষে সম্ভব না। সবাইকে সচেতন হতে হবে।’
সড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৬ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
৯ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
১০ ঘণ্টা আগে