নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ঘূর্ণিঝড় মোখার পরিপ্রেক্ষিতে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিভাগে ইমারজেন্সি সেল গঠন করেছে রেলওয়ে। এই সেলের সদস্যরা স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে ২৪ ঘণ্টা যোগাযোগ রাখবেন। কোথাও কোনো সমস্যা দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখবেন তাঁরা।
সেল গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করে রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) সরদার সাহাদাত আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আপাতত সারা দেশে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক থাকবে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে তিন বিভাগে তিনটি ইমারজেন্সি সেল সার্বক্ষণিক কার্যক্রম চালাবে। তারা পর্যবেক্ষণ করে কোনো রুটে সমস্যার আশঙ্কা থাকলে ওই রুটে অপারেশন বন্ধ রাখবে।’
আবহাওয়া কার্যালয়ের তথ্যমতে, আগামীকাল রোববার ভোরের দিকে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় মোখা। সাম্প্রতিক সময়ের ঘূর্ণিঝড়ের চেয়ে এর প্রভাব বেশি থাকার আশঙ্কা রয়েছে। এই কারণে ইতিমধ্যে সব বিমানবন্দরে বিমান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। বন্দরের অপারেশন কার্যক্রমও বন্ধ।
চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে আট নম্বর মহা বিপৎসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। আর মোংলা সমুদ্রবন্দরকে চার নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
কক্সবাজার এবং এর কাছাকাছি দ্বীপ ও চরে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে। উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা এবং এর কাছের দ্বীপ ও চরগুলো আট নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে বলে আবহাওয়া কার্যালয় জানায়।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘রোববার ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানলেও চট্টগ্রাম থেকে সব ট্রেন ঠিক সময়ে ছেড়ে যাবে। তবে আমাদের কন্ট্রোল রুম সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখবে। চালকদেরও সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।’
ঘূর্ণিঝড় মোখার পরিপ্রেক্ষিতে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিভাগে ইমারজেন্সি সেল গঠন করেছে রেলওয়ে। এই সেলের সদস্যরা স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে ২৪ ঘণ্টা যোগাযোগ রাখবেন। কোথাও কোনো সমস্যা দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখবেন তাঁরা।
সেল গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করে রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) সরদার সাহাদাত আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আপাতত সারা দেশে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক থাকবে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে তিন বিভাগে তিনটি ইমারজেন্সি সেল সার্বক্ষণিক কার্যক্রম চালাবে। তারা পর্যবেক্ষণ করে কোনো রুটে সমস্যার আশঙ্কা থাকলে ওই রুটে অপারেশন বন্ধ রাখবে।’
আবহাওয়া কার্যালয়ের তথ্যমতে, আগামীকাল রোববার ভোরের দিকে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় মোখা। সাম্প্রতিক সময়ের ঘূর্ণিঝড়ের চেয়ে এর প্রভাব বেশি থাকার আশঙ্কা রয়েছে। এই কারণে ইতিমধ্যে সব বিমানবন্দরে বিমান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। বন্দরের অপারেশন কার্যক্রমও বন্ধ।
চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে আট নম্বর মহা বিপৎসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। আর মোংলা সমুদ্রবন্দরকে চার নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
কক্সবাজার এবং এর কাছাকাছি দ্বীপ ও চরে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে। উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা এবং এর কাছের দ্বীপ ও চরগুলো আট নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে বলে আবহাওয়া কার্যালয় জানায়।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘রোববার ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানলেও চট্টগ্রাম থেকে সব ট্রেন ঠিক সময়ে ছেড়ে যাবে। তবে আমাদের কন্ট্রোল রুম সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখবে। চালকদেরও সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে