নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তনে চরম অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন এতে অংশ নেওয়া ১২৬ জন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী। সমাবর্তনস্থলে পর্যাপ্ত পানি ও ফ্যানের অভাব, নিম্নমানের খাবার, অপ্রতুল পরিবহনব্যবস্থা, সামগ্রিক ব্যবস্থাপনায় ত্রুটি এবং সার্টিফিকেট প্রাপ্তিতে ভোগান্তিসহ নানা অভিযোগ তুলে ধরেছেন তাঁরা। এসব অভিযোগ এনে তাঁরা সমাবর্তনের খরচ জনসমক্ষে প্রকাশের দাবি জানান।
আজ রোববার বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে শিক্ষার্থীরা এসব অভিযোগের কথা জানান। তাঁরা বলেন, দীর্ঘ ১০ বছর পর অনুষ্ঠিত সমাবর্তন নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিল, প্রশাসনের অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের কারণে তা হতাশায় রূপ নিয়েছে। এর আগে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারি।
বিবৃতিতে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, সমাবর্তন প্যান্ডেল এবং এর আশপাশে পর্যাপ্ত পানির ব্যবস্থা ছিল না। প্রচণ্ড গরমে ফ্যানের অপ্রতুলতাও ছিল চোখে পড়ার মতো। নিম্নমানের খাবার সরবরাহের কারণে অনেক শিক্ষার্থী খেতে পারেননি এবং বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার দোকানপাট বন্ধ থাকায় অভিভাবক ও স্বজনদের খাবার এবং পানির জন্য চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে।
এ ছাড়া মূল অনুষ্ঠানস্থলের বাইরে থাকা অভিভাবক ও অতিথিদের বসার পর্যাপ্ত জায়গা ছিল না। বয়স্ক অভিভাবকেরা প্রচণ্ড গরমে পিচঢালা রাস্তা ও টিলার ওপর বসতে বাধ্য হয়েছেন বলেও অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা।
পরিবহনব্যবস্থাকে সবচেয়ে ভোগান্তির কারণ হিসেবে উল্লেখ করে শিক্ষার্থীরা জানান, সমাবর্তন শেষে বাড়ি ফেরার পথে এবং ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতে তাঁদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। শাটল ট্রেনের শিডিউল না বাড়ানো এবং বিকল্প ব্যবস্থার অভাব নিয়েও তাঁরা প্রশ্ন তুলেছেন।
সমাবর্তনের বাজেট নিয়েও অসংগতি রয়েছে বলে অভিযোগ করে শিক্ষার্থীরা ব্যয়ের বিস্তারিত হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশের দাবি জানান। সার্টিফিকেট প্রদানেও জটিলতা ছিল এবং অনেক শিক্ষার্থী বিভাগ থেকে মূল সার্টিফিকেট পাননি বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ১০ বছর পর এমন একটি আয়োজনে এ ধরনের বিশৃঙ্খলা ও অব্যবস্থাপনা লজ্জাজনক। তাঁরা আশা করেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁদের যৌক্তিক অভিযোগগুলোর বিষয়ে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেবে এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া অসম্মানজনক আচরণ ও ভোগান্তির জন্য দুঃখপ্রকাশ করবে। নিয়মিত বিরতিতে সমাবর্তন আয়োজনের বিষয়েও তাঁরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। সব মিলিয়ে সমাবর্তন-সংক্রান্ত অব্যবস্থাপনা নিয়ে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে সুনির্দিষ্ট ৭টি প্রশ্নের জবাব চেয়েছেন।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তনে চরম অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন এতে অংশ নেওয়া ১২৬ জন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী। সমাবর্তনস্থলে পর্যাপ্ত পানি ও ফ্যানের অভাব, নিম্নমানের খাবার, অপ্রতুল পরিবহনব্যবস্থা, সামগ্রিক ব্যবস্থাপনায় ত্রুটি এবং সার্টিফিকেট প্রাপ্তিতে ভোগান্তিসহ নানা অভিযোগ তুলে ধরেছেন তাঁরা। এসব অভিযোগ এনে তাঁরা সমাবর্তনের খরচ জনসমক্ষে প্রকাশের দাবি জানান।
আজ রোববার বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে শিক্ষার্থীরা এসব অভিযোগের কথা জানান। তাঁরা বলেন, দীর্ঘ ১০ বছর পর অনুষ্ঠিত সমাবর্তন নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিল, প্রশাসনের অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের কারণে তা হতাশায় রূপ নিয়েছে। এর আগে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারি।
বিবৃতিতে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, সমাবর্তন প্যান্ডেল এবং এর আশপাশে পর্যাপ্ত পানির ব্যবস্থা ছিল না। প্রচণ্ড গরমে ফ্যানের অপ্রতুলতাও ছিল চোখে পড়ার মতো। নিম্নমানের খাবার সরবরাহের কারণে অনেক শিক্ষার্থী খেতে পারেননি এবং বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার দোকানপাট বন্ধ থাকায় অভিভাবক ও স্বজনদের খাবার এবং পানির জন্য চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে।
এ ছাড়া মূল অনুষ্ঠানস্থলের বাইরে থাকা অভিভাবক ও অতিথিদের বসার পর্যাপ্ত জায়গা ছিল না। বয়স্ক অভিভাবকেরা প্রচণ্ড গরমে পিচঢালা রাস্তা ও টিলার ওপর বসতে বাধ্য হয়েছেন বলেও অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা।
পরিবহনব্যবস্থাকে সবচেয়ে ভোগান্তির কারণ হিসেবে উল্লেখ করে শিক্ষার্থীরা জানান, সমাবর্তন শেষে বাড়ি ফেরার পথে এবং ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতে তাঁদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। শাটল ট্রেনের শিডিউল না বাড়ানো এবং বিকল্প ব্যবস্থার অভাব নিয়েও তাঁরা প্রশ্ন তুলেছেন।
সমাবর্তনের বাজেট নিয়েও অসংগতি রয়েছে বলে অভিযোগ করে শিক্ষার্থীরা ব্যয়ের বিস্তারিত হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশের দাবি জানান। সার্টিফিকেট প্রদানেও জটিলতা ছিল এবং অনেক শিক্ষার্থী বিভাগ থেকে মূল সার্টিফিকেট পাননি বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ১০ বছর পর এমন একটি আয়োজনে এ ধরনের বিশৃঙ্খলা ও অব্যবস্থাপনা লজ্জাজনক। তাঁরা আশা করেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁদের যৌক্তিক অভিযোগগুলোর বিষয়ে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেবে এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া অসম্মানজনক আচরণ ও ভোগান্তির জন্য দুঃখপ্রকাশ করবে। নিয়মিত বিরতিতে সমাবর্তন আয়োজনের বিষয়েও তাঁরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। সব মিলিয়ে সমাবর্তন-সংক্রান্ত অব্যবস্থাপনা নিয়ে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে সুনির্দিষ্ট ৭টি প্রশ্নের জবাব চেয়েছেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তনে চরম অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন এতে অংশ নেওয়া ১২৬ জন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী। সমাবর্তনস্থলে পর্যাপ্ত পানি ও ফ্যানের অভাব, নিম্নমানের খাবার, অপ্রতুল পরিবহনব্যবস্থা, সামগ্রিক ব্যবস্থাপনায় ত্রুটি এবং সার্টিফিকেট প্রাপ্তিতে ভোগান্তিসহ নানা অভিযোগ তুলে ধরেছেন তাঁরা। এসব অভিযোগ এনে তাঁরা সমাবর্তনের খরচ জনসমক্ষে প্রকাশের দাবি জানান।
আজ রোববার বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে শিক্ষার্থীরা এসব অভিযোগের কথা জানান। তাঁরা বলেন, দীর্ঘ ১০ বছর পর অনুষ্ঠিত সমাবর্তন নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিল, প্রশাসনের অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের কারণে তা হতাশায় রূপ নিয়েছে। এর আগে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারি।
বিবৃতিতে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, সমাবর্তন প্যান্ডেল এবং এর আশপাশে পর্যাপ্ত পানির ব্যবস্থা ছিল না। প্রচণ্ড গরমে ফ্যানের অপ্রতুলতাও ছিল চোখে পড়ার মতো। নিম্নমানের খাবার সরবরাহের কারণে অনেক শিক্ষার্থী খেতে পারেননি এবং বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার দোকানপাট বন্ধ থাকায় অভিভাবক ও স্বজনদের খাবার এবং পানির জন্য চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে।
এ ছাড়া মূল অনুষ্ঠানস্থলের বাইরে থাকা অভিভাবক ও অতিথিদের বসার পর্যাপ্ত জায়গা ছিল না। বয়স্ক অভিভাবকেরা প্রচণ্ড গরমে পিচঢালা রাস্তা ও টিলার ওপর বসতে বাধ্য হয়েছেন বলেও অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা।
পরিবহনব্যবস্থাকে সবচেয়ে ভোগান্তির কারণ হিসেবে উল্লেখ করে শিক্ষার্থীরা জানান, সমাবর্তন শেষে বাড়ি ফেরার পথে এবং ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতে তাঁদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। শাটল ট্রেনের শিডিউল না বাড়ানো এবং বিকল্প ব্যবস্থার অভাব নিয়েও তাঁরা প্রশ্ন তুলেছেন।
সমাবর্তনের বাজেট নিয়েও অসংগতি রয়েছে বলে অভিযোগ করে শিক্ষার্থীরা ব্যয়ের বিস্তারিত হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশের দাবি জানান। সার্টিফিকেট প্রদানেও জটিলতা ছিল এবং অনেক শিক্ষার্থী বিভাগ থেকে মূল সার্টিফিকেট পাননি বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ১০ বছর পর এমন একটি আয়োজনে এ ধরনের বিশৃঙ্খলা ও অব্যবস্থাপনা লজ্জাজনক। তাঁরা আশা করেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁদের যৌক্তিক অভিযোগগুলোর বিষয়ে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেবে এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া অসম্মানজনক আচরণ ও ভোগান্তির জন্য দুঃখপ্রকাশ করবে। নিয়মিত বিরতিতে সমাবর্তন আয়োজনের বিষয়েও তাঁরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। সব মিলিয়ে সমাবর্তন-সংক্রান্ত অব্যবস্থাপনা নিয়ে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে সুনির্দিষ্ট ৭টি প্রশ্নের জবাব চেয়েছেন।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তনে চরম অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন এতে অংশ নেওয়া ১২৬ জন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী। সমাবর্তনস্থলে পর্যাপ্ত পানি ও ফ্যানের অভাব, নিম্নমানের খাবার, অপ্রতুল পরিবহনব্যবস্থা, সামগ্রিক ব্যবস্থাপনায় ত্রুটি এবং সার্টিফিকেট প্রাপ্তিতে ভোগান্তিসহ নানা অভিযোগ তুলে ধরেছেন তাঁরা। এসব অভিযোগ এনে তাঁরা সমাবর্তনের খরচ জনসমক্ষে প্রকাশের দাবি জানান।
আজ রোববার বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে শিক্ষার্থীরা এসব অভিযোগের কথা জানান। তাঁরা বলেন, দীর্ঘ ১০ বছর পর অনুষ্ঠিত সমাবর্তন নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিল, প্রশাসনের অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের কারণে তা হতাশায় রূপ নিয়েছে। এর আগে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারি।
বিবৃতিতে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, সমাবর্তন প্যান্ডেল এবং এর আশপাশে পর্যাপ্ত পানির ব্যবস্থা ছিল না। প্রচণ্ড গরমে ফ্যানের অপ্রতুলতাও ছিল চোখে পড়ার মতো। নিম্নমানের খাবার সরবরাহের কারণে অনেক শিক্ষার্থী খেতে পারেননি এবং বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার দোকানপাট বন্ধ থাকায় অভিভাবক ও স্বজনদের খাবার এবং পানির জন্য চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে।
এ ছাড়া মূল অনুষ্ঠানস্থলের বাইরে থাকা অভিভাবক ও অতিথিদের বসার পর্যাপ্ত জায়গা ছিল না। বয়স্ক অভিভাবকেরা প্রচণ্ড গরমে পিচঢালা রাস্তা ও টিলার ওপর বসতে বাধ্য হয়েছেন বলেও অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা।
পরিবহনব্যবস্থাকে সবচেয়ে ভোগান্তির কারণ হিসেবে উল্লেখ করে শিক্ষার্থীরা জানান, সমাবর্তন শেষে বাড়ি ফেরার পথে এবং ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতে তাঁদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। শাটল ট্রেনের শিডিউল না বাড়ানো এবং বিকল্প ব্যবস্থার অভাব নিয়েও তাঁরা প্রশ্ন তুলেছেন।
সমাবর্তনের বাজেট নিয়েও অসংগতি রয়েছে বলে অভিযোগ করে শিক্ষার্থীরা ব্যয়ের বিস্তারিত হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশের দাবি জানান। সার্টিফিকেট প্রদানেও জটিলতা ছিল এবং অনেক শিক্ষার্থী বিভাগ থেকে মূল সার্টিফিকেট পাননি বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ১০ বছর পর এমন একটি আয়োজনে এ ধরনের বিশৃঙ্খলা ও অব্যবস্থাপনা লজ্জাজনক। তাঁরা আশা করেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁদের যৌক্তিক অভিযোগগুলোর বিষয়ে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেবে এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া অসম্মানজনক আচরণ ও ভোগান্তির জন্য দুঃখপ্রকাশ করবে। নিয়মিত বিরতিতে সমাবর্তন আয়োজনের বিষয়েও তাঁরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। সব মিলিয়ে সমাবর্তন-সংক্রান্ত অব্যবস্থাপনা নিয়ে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে সুনির্দিষ্ট ৭টি প্রশ্নের জবাব চেয়েছেন।

সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
১২ মিনিট আগে
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
২২ মিনিট আগে
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের
২৮ মিনিট আগে
জামায়াত নেতারা আসায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের অনুষ্ঠান থেকে বেরিয়ে গেলেন মুক্তিযোদ্ধারা। আজ রোববার উপজেলার অডিটরিয়ামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগেগাইবান্ধা, প্রতিনিধি

সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
সবুজ মিয়া পলাশবাড়ী উপজেলার মহদীপুর ইউনিয়নের আমলাগাছি (ছোট ভবনপুর) গ্রামের মৃত হাবিদুল ইসলামের ও ছকিনা বেগমের ছেলে।

মহদীপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও স্থানীয় বাসিন্দা ফিরোজ আকন্দ জানান, প্রায় সাত-আট বছর আগে সবুজ মিয়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে লন্ড্রি কর্মচারী হিসেবে যোগদান করেন। এক ভাই ও এক বোনের মধ্যে সবুজ মিয়া ছিলেন ছোট। তাঁর বড় বোনের বিয়ে হয়েছে। সবুজ মিয়া এক বছর আগে বিয়ে করেন। তাঁর স্ত্রী ও মা এখন বাড়িতে আছে। সবুজ মিয়ার মৃত্যুর খবরে পরিবারে মাতম চলছে। একই সঙ্গে গ্রামজুড়েই নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
এ বিষয়ে পলাশবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ জাবের আহমেদ বলেন, নিহতের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে। দ্রুত এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।
উল্লেখ্য, সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হয়েছেন এবং আটজন আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার স্থানীয় সময় আনুমানিক বেলা ৩টা ৪০ মিনিট থেকে ৩টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠী এই নৃশংস ড্রোন হামলা চালায় বলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
সবুজ মিয়া পলাশবাড়ী উপজেলার মহদীপুর ইউনিয়নের আমলাগাছি (ছোট ভবনপুর) গ্রামের মৃত হাবিদুল ইসলামের ও ছকিনা বেগমের ছেলে।

মহদীপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও স্থানীয় বাসিন্দা ফিরোজ আকন্দ জানান, প্রায় সাত-আট বছর আগে সবুজ মিয়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে লন্ড্রি কর্মচারী হিসেবে যোগদান করেন। এক ভাই ও এক বোনের মধ্যে সবুজ মিয়া ছিলেন ছোট। তাঁর বড় বোনের বিয়ে হয়েছে। সবুজ মিয়া এক বছর আগে বিয়ে করেন। তাঁর স্ত্রী ও মা এখন বাড়িতে আছে। সবুজ মিয়ার মৃত্যুর খবরে পরিবারে মাতম চলছে। একই সঙ্গে গ্রামজুড়েই নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
এ বিষয়ে পলাশবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ জাবের আহমেদ বলেন, নিহতের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে। দ্রুত এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।
উল্লেখ্য, সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হয়েছেন এবং আটজন আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার স্থানীয় সময় আনুমানিক বেলা ৩টা ৪০ মিনিট থেকে ৩টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠী এই নৃশংস ড্রোন হামলা চালায় বলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তনে চরম অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন এতে অংশ নেওয়া ১২৬ জন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী। সমাবর্তনস্থলে পর্যাপ্ত পানি ও ফ্যানের অভাব, নিম্নমানের খাবার, অপ্রতুল পরিবহনব্যবস্থা, সামগ্রিক ব্যবস্থাপনায় ত্রুটি এবং সার্টিফিকেট প্রাপ্তিতে ভোগান্তিসহ নানা
১৮ মে ২০২৫
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
২২ মিনিট আগে
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের
২৮ মিনিট আগে
জামায়াত নেতারা আসায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের অনুষ্ঠান থেকে বেরিয়ে গেলেন মুক্তিযোদ্ধারা। আজ রোববার উপজেলার অডিটরিয়ামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগেসুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সব ধরনের রাজনৈতিক প্রচারসামগ্রী অপসারণের কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তা সরানো হয়নি। ফলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরাসরি উদ্যোগ নেওয়া হয়।
এর আগে গত শনিবার রাতে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মাইকিং করে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজ নিজ ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড নিজ দায়িত্বে অপসারণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়। নির্দেশনা অমান্য করায় রোববার দুপুরে প্রশাসন নিজ উদ্যোগে এসব প্রচারসামগ্রী অপসারণ করে।
অভিযান পরিচালনায় সহযোগিতা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছেনমং রাখাইন ও চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফর রহমানসহ পুলিশ সদস্যরা। এ ছাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও অভিযানে অংশ নেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আকিব ওসমান বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী উপজেলায় সব রাজনৈতিক ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করা হচ্ছে। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্যভাবে আয়োজন করতে উপজেলা প্রশাসন বদ্ধপরিকর।

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সব ধরনের রাজনৈতিক প্রচারসামগ্রী অপসারণের কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তা সরানো হয়নি। ফলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরাসরি উদ্যোগ নেওয়া হয়।
এর আগে গত শনিবার রাতে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মাইকিং করে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজ নিজ ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড নিজ দায়িত্বে অপসারণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়। নির্দেশনা অমান্য করায় রোববার দুপুরে প্রশাসন নিজ উদ্যোগে এসব প্রচারসামগ্রী অপসারণ করে।
অভিযান পরিচালনায় সহযোগিতা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছেনমং রাখাইন ও চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফর রহমানসহ পুলিশ সদস্যরা। এ ছাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও অভিযানে অংশ নেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আকিব ওসমান বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী উপজেলায় সব রাজনৈতিক ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করা হচ্ছে। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্যভাবে আয়োজন করতে উপজেলা প্রশাসন বদ্ধপরিকর।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তনে চরম অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন এতে অংশ নেওয়া ১২৬ জন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী। সমাবর্তনস্থলে পর্যাপ্ত পানি ও ফ্যানের অভাব, নিম্নমানের খাবার, অপ্রতুল পরিবহনব্যবস্থা, সামগ্রিক ব্যবস্থাপনায় ত্রুটি এবং সার্টিফিকেট প্রাপ্তিতে ভোগান্তিসহ নানা
১৮ মে ২০২৫
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
১২ মিনিট আগে
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের
২৮ মিনিট আগে
জামায়াত নেতারা আসায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের অনুষ্ঠান থেকে বেরিয়ে গেলেন মুক্তিযোদ্ধারা। আজ রোববার উপজেলার অডিটরিয়ামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগেপাবনা প্রতিনিধি

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ভাইস প্রেডিডেন্ট প্রফেসর ড. মাসানারি হানাওয়া চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এই সমঝোতা স্মারক চুক্তির ফলে উভয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাগত ও একাডেমিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করবে। পাবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা জাপানের মর্যাদাপূর্ণ মেক্সট স্কলারশিপ লাভ করবে। স্কলারশিপ প্রাপ্তরা জাপানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ, নতুন প্রযুক্তি ও গবেষণার সঙ্গে পরিচিত হবেন এবং একাডেমিক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল বলেন, ‘১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর আমাদের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে মেধাশূন্য করা হয়েছিল। আমরা আজকে সমঝোতা স্মারক চুক্তির দিন হিসেবে বেছে নিয়েছি। কারণ, আমরা বুদ্ধিবৃত্তিক মানুষ গড়তে চাই। আমরা প্রমাণ করতে চাই আমরা হেরে যাইনি।’
প্রফেসর ড. মাসানারি হানাওয়া বলেন, ‘সমঝোতা স্মারক চুক্তির ফলে শিক্ষা, গবেষণা, রিসোর্স এবং মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে আমরা উভয়ে মিলে কাজ করব। আমরা কার্যকর সমঝোতা গড়ে তুলব। আমাদের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক তৈরি হবে। ফলে আমাদের মধ্যে জ্ঞানের অংশীদারত্বের পথ সৃষ্টি হবে। এতে আমরা দুই পক্ষই লাভবান হব।’

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ভাইস প্রেডিডেন্ট প্রফেসর ড. মাসানারি হানাওয়া চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এই সমঝোতা স্মারক চুক্তির ফলে উভয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাগত ও একাডেমিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করবে। পাবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা জাপানের মর্যাদাপূর্ণ মেক্সট স্কলারশিপ লাভ করবে। স্কলারশিপ প্রাপ্তরা জাপানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ, নতুন প্রযুক্তি ও গবেষণার সঙ্গে পরিচিত হবেন এবং একাডেমিক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল বলেন, ‘১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর আমাদের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে মেধাশূন্য করা হয়েছিল। আমরা আজকে সমঝোতা স্মারক চুক্তির দিন হিসেবে বেছে নিয়েছি। কারণ, আমরা বুদ্ধিবৃত্তিক মানুষ গড়তে চাই। আমরা প্রমাণ করতে চাই আমরা হেরে যাইনি।’
প্রফেসর ড. মাসানারি হানাওয়া বলেন, ‘সমঝোতা স্মারক চুক্তির ফলে শিক্ষা, গবেষণা, রিসোর্স এবং মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে আমরা উভয়ে মিলে কাজ করব। আমরা কার্যকর সমঝোতা গড়ে তুলব। আমাদের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক তৈরি হবে। ফলে আমাদের মধ্যে জ্ঞানের অংশীদারত্বের পথ সৃষ্টি হবে। এতে আমরা দুই পক্ষই লাভবান হব।’

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তনে চরম অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন এতে অংশ নেওয়া ১২৬ জন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী। সমাবর্তনস্থলে পর্যাপ্ত পানি ও ফ্যানের অভাব, নিম্নমানের খাবার, অপ্রতুল পরিবহনব্যবস্থা, সামগ্রিক ব্যবস্থাপনায় ত্রুটি এবং সার্টিফিকেট প্রাপ্তিতে ভোগান্তিসহ নানা
১৮ মে ২০২৫
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
১২ মিনিট আগে
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
২২ মিনিট আগে
জামায়াত নেতারা আসায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের অনুষ্ঠান থেকে বেরিয়ে গেলেন মুক্তিযোদ্ধারা। আজ রোববার উপজেলার অডিটরিয়ামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগেনেত্রকোনা, প্রতিনিধি

জামায়াত নেতারা আসায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের অনুষ্ঠান থেকে বেরিয়ে গেলেন মুক্তিযোদ্ধারা। আজ রোববার উপজেলার অডিটরিয়ামে এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে সকালে দিবসটি উপলক্ষে উপজেলা পরিষদ চত্বরে স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে বেলা ১১টার দিকে উপজেলার অডিটরিয়ামে আলোচনা সভার আয়োজন করে প্রশাসন।
আলোচনা সভায় জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের দাওয়াত দেওয়ায় স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা সভা বর্জন করে চলে যান। পরে শহরের স্টেশন রোডে মুক্তিযোদ্ধা সংসদে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডাকেন তাঁরা।
এ সময় মুক্তিযোদ্ধারা বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের মঞ্চে স্থান দেওয়ায় আমরা আলোচনা সভা বর্জন করি। যারা আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করল, তাদের সঙ্গে আমরা বসতে পারি না। এখানে আমরা কোনো আপস করতে পারি না।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘এর আগে আমরা উপজেলা প্রশাসনকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভায় জামায়াতকে না রাখতে ইউএনওর প্রতি অনুরোধ জানাই। কিন্তু আমাদের অনুরোধ তিনি রাখেননি।’
এ সময় বক্তব্য দেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের আহ্বায়ক আব্দুল খালেক, যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রহমান ও সদস্যসচিব গোলাম মোস্তফা।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমেনা খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক সব রাজনৈতিক নেতাকে দাওয়াত দিয়েছি। বীর মুক্তিযোদ্ধারা সভায় বিলম্বে যাওয়ায় আমাদের পাশেই তাঁদের জন্য আলাদা চেয়ারও রেখেছিলাম। কিন্তু উনারা চেয়ারে না বসে ব্যস্ততা দেখিয়ে হলরুম ত্যাগ করেন।’

জামায়াত নেতারা আসায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের অনুষ্ঠান থেকে বেরিয়ে গেলেন মুক্তিযোদ্ধারা। আজ রোববার উপজেলার অডিটরিয়ামে এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে সকালে দিবসটি উপলক্ষে উপজেলা পরিষদ চত্বরে স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে বেলা ১১টার দিকে উপজেলার অডিটরিয়ামে আলোচনা সভার আয়োজন করে প্রশাসন।
আলোচনা সভায় জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের দাওয়াত দেওয়ায় স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা সভা বর্জন করে চলে যান। পরে শহরের স্টেশন রোডে মুক্তিযোদ্ধা সংসদে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডাকেন তাঁরা।
এ সময় মুক্তিযোদ্ধারা বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের মঞ্চে স্থান দেওয়ায় আমরা আলোচনা সভা বর্জন করি। যারা আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করল, তাদের সঙ্গে আমরা বসতে পারি না। এখানে আমরা কোনো আপস করতে পারি না।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘এর আগে আমরা উপজেলা প্রশাসনকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভায় জামায়াতকে না রাখতে ইউএনওর প্রতি অনুরোধ জানাই। কিন্তু আমাদের অনুরোধ তিনি রাখেননি।’
এ সময় বক্তব্য দেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের আহ্বায়ক আব্দুল খালেক, যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রহমান ও সদস্যসচিব গোলাম মোস্তফা।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমেনা খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক সব রাজনৈতিক নেতাকে দাওয়াত দিয়েছি। বীর মুক্তিযোদ্ধারা সভায় বিলম্বে যাওয়ায় আমাদের পাশেই তাঁদের জন্য আলাদা চেয়ারও রেখেছিলাম। কিন্তু উনারা চেয়ারে না বসে ব্যস্ততা দেখিয়ে হলরুম ত্যাগ করেন।’

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তনে চরম অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন এতে অংশ নেওয়া ১২৬ জন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী। সমাবর্তনস্থলে পর্যাপ্ত পানি ও ফ্যানের অভাব, নিম্নমানের খাবার, অপ্রতুল পরিবহনব্যবস্থা, সামগ্রিক ব্যবস্থাপনায় ত্রুটি এবং সার্টিফিকেট প্রাপ্তিতে ভোগান্তিসহ নানা
১৮ মে ২০২৫
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
১২ মিনিট আগে
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
২২ মিনিট আগে
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের
২৮ মিনিট আগে