সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়কে বাস ও মাইক্রোবাসের রেষারেষি নিয়ে তুলকালাম ঘটনা ঘটেছে। শ্যামলী পরিবহনের একটি বাস আগে যাওয়ার প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে একটি মাইক্রোবাসকে ধাক্কা দেয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় মাইক্রোবাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকের (ডিভাইডার) সঙ্গে ধাক্কা খায়। পরে দুই যানবাহনের যাত্রীরা পাল্টাপাল্টি ভাঙচুর চালান।
আজ শুক্রবার সকালে সীতাকুণ্ড উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সুলতানা মন্দির এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, দুই পক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে মাইক্রোবাসের যাত্রীরা শ্যামলী পরিবহনের বাসটিতে ভাঙচুর চালান। এ সময় তাঁদের সঙ্গে থাকা অন্য একটি মাইক্রোবাসের যাত্রীরাও এই ভাঙচুরে অংশ নেন। প্রথম দফায় মাইক্রোবাসের যাত্রীরা বাসে ভাঙচুর চালালেও পড়ে বাসের যাত্রীরা নেমে পাল্টা হামলা চালিয়ে মাইক্রোবাস দুটির গ্লাস ভেঙে দেন।
এদিকে হামলা চলাকালে বাসে থাকা শিশু ও নারী যাত্রীরা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন। এ সময় ভয়ে নারীদের চিৎকারের পাশাপাশি শিশুরা কান্না করতে থাকে। হামলার পরে স্থানীয় লোকজন ঘটনাস্থলে ছুটে এসে উভয় পক্ষকে সরিয়ে নিলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানা-পুলিশ জানিয়েছে, তারা দুই যানবাহনের যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি ভাঙচুরের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। সেখানে সড়ক বিভাজনে ধাক্কা খাওয়া মাইক্রোবাসের পাশাপাশি ভাঙচুর করা শ্যামলী পরিবহনের বাসটি থানা হেফাজতে নিয়ে যায়।
শ্যামলী পরিবহনের যাত্রী মাইনুল হোসেন বলেন, মহাসড়কের সুলতানা মন্দির এলাকা অতিক্রমের আগমুহূর্তে শ্যামলী পরিবহনের বাসের সঙ্গে আরেকটি বাসের প্রতিযোগিতা শুরু হয়। সেই সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নামে একটি মাইক্রোবাস। এ সময় মাইক্রোবাসটি পেছনে থাকা আরেকটি বাস থেকে রক্ষা পেতে সড়ক বিভাজনের ওপর উঠে যায়। এরপর মাইক্রোবাসের যাত্রীরা বেরিয়ে বাসচালকের ওপর অতর্কিত হামলা করেন।
শ্যামলী পরিবহন বাসের সুপারভাইজার রুহুল আমিন জানান, তাঁদের বাসটি আরেকটি বাসকে ওভারটেক করার সময় প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া মাইক্রোবাসে হালকা ধাক্কা লাগে। এতে মাইক্রোবাসটি সড়ক বিভাজকের ওপর উঠে যায়। এ ঘটনার পর বাসচালক দাঁড়িয়ে তাঁদের কাছে ক্ষমা চাইলেও তাঁরা (যাত্রীরা) তা উপেক্ষা করে বাসে ভাঙচুর চালান। পাশাপাশি তাঁদের পেছনে থাকা অন্য মাইক্রোবাসকে মোবাইল ফোনে ডেকে এনে বাসে ভাঙচুর চালান।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুর্ঘটনাকবলিত মাইক্রোবাসের এক যাত্রী বলেন, ‘আমাদের মাইক্রোবাসটি সড়ক বিভাজকের ওপর উঠে গেলেও আমরা বাসে ভাঙচুর চালাইনি। কিন্তু চালকের অশোভন আচরণের কারণে আমাদের পেছনে থাকা মাইক্রোবাসের তরুণেরা গাড়ি থামিয়ে ভাঙচুর করেছেন। ভাঙচুর শেষে তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে চলে গেছেন।’
সীতাকুণ্ডের বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওভারটেকের প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে একটি মাইক্রোবাস সড়ক বিভাজকের ওপর উঠে যায়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাসচালক ও মাইক্রোবাসের যাত্রীদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এর জের ধরে উভয় পক্ষের যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি হামলা, ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
আবদুল মমিন আরও বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করা হয়। সেখান থেকে মাইক্রোবাস ও শ্যামলী পরিবহনের বাসটি এনে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে। উভয় পক্ষ পাল্টাপাল্টি অভিযোগ তুলছে। যদি তাঁরা মীমাংসা করতে রাজি না হন, তাহলে এই ঘটনায় পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়কে বাস ও মাইক্রোবাসের রেষারেষি নিয়ে তুলকালাম ঘটনা ঘটেছে। শ্যামলী পরিবহনের একটি বাস আগে যাওয়ার প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে একটি মাইক্রোবাসকে ধাক্কা দেয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় মাইক্রোবাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকের (ডিভাইডার) সঙ্গে ধাক্কা খায়। পরে দুই যানবাহনের যাত্রীরা পাল্টাপাল্টি ভাঙচুর চালান।
আজ শুক্রবার সকালে সীতাকুণ্ড উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সুলতানা মন্দির এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, দুই পক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে মাইক্রোবাসের যাত্রীরা শ্যামলী পরিবহনের বাসটিতে ভাঙচুর চালান। এ সময় তাঁদের সঙ্গে থাকা অন্য একটি মাইক্রোবাসের যাত্রীরাও এই ভাঙচুরে অংশ নেন। প্রথম দফায় মাইক্রোবাসের যাত্রীরা বাসে ভাঙচুর চালালেও পড়ে বাসের যাত্রীরা নেমে পাল্টা হামলা চালিয়ে মাইক্রোবাস দুটির গ্লাস ভেঙে দেন।
এদিকে হামলা চলাকালে বাসে থাকা শিশু ও নারী যাত্রীরা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন। এ সময় ভয়ে নারীদের চিৎকারের পাশাপাশি শিশুরা কান্না করতে থাকে। হামলার পরে স্থানীয় লোকজন ঘটনাস্থলে ছুটে এসে উভয় পক্ষকে সরিয়ে নিলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানা-পুলিশ জানিয়েছে, তারা দুই যানবাহনের যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি ভাঙচুরের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। সেখানে সড়ক বিভাজনে ধাক্কা খাওয়া মাইক্রোবাসের পাশাপাশি ভাঙচুর করা শ্যামলী পরিবহনের বাসটি থানা হেফাজতে নিয়ে যায়।
শ্যামলী পরিবহনের যাত্রী মাইনুল হোসেন বলেন, মহাসড়কের সুলতানা মন্দির এলাকা অতিক্রমের আগমুহূর্তে শ্যামলী পরিবহনের বাসের সঙ্গে আরেকটি বাসের প্রতিযোগিতা শুরু হয়। সেই সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নামে একটি মাইক্রোবাস। এ সময় মাইক্রোবাসটি পেছনে থাকা আরেকটি বাস থেকে রক্ষা পেতে সড়ক বিভাজনের ওপর উঠে যায়। এরপর মাইক্রোবাসের যাত্রীরা বেরিয়ে বাসচালকের ওপর অতর্কিত হামলা করেন।
শ্যামলী পরিবহন বাসের সুপারভাইজার রুহুল আমিন জানান, তাঁদের বাসটি আরেকটি বাসকে ওভারটেক করার সময় প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া মাইক্রোবাসে হালকা ধাক্কা লাগে। এতে মাইক্রোবাসটি সড়ক বিভাজকের ওপর উঠে যায়। এ ঘটনার পর বাসচালক দাঁড়িয়ে তাঁদের কাছে ক্ষমা চাইলেও তাঁরা (যাত্রীরা) তা উপেক্ষা করে বাসে ভাঙচুর চালান। পাশাপাশি তাঁদের পেছনে থাকা অন্য মাইক্রোবাসকে মোবাইল ফোনে ডেকে এনে বাসে ভাঙচুর চালান।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুর্ঘটনাকবলিত মাইক্রোবাসের এক যাত্রী বলেন, ‘আমাদের মাইক্রোবাসটি সড়ক বিভাজকের ওপর উঠে গেলেও আমরা বাসে ভাঙচুর চালাইনি। কিন্তু চালকের অশোভন আচরণের কারণে আমাদের পেছনে থাকা মাইক্রোবাসের তরুণেরা গাড়ি থামিয়ে ভাঙচুর করেছেন। ভাঙচুর শেষে তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে চলে গেছেন।’
সীতাকুণ্ডের বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওভারটেকের প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে একটি মাইক্রোবাস সড়ক বিভাজকের ওপর উঠে যায়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাসচালক ও মাইক্রোবাসের যাত্রীদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এর জের ধরে উভয় পক্ষের যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি হামলা, ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
আবদুল মমিন আরও বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করা হয়। সেখান থেকে মাইক্রোবাস ও শ্যামলী পরিবহনের বাসটি এনে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে। উভয় পক্ষ পাল্টাপাল্টি অভিযোগ তুলছে। যদি তাঁরা মীমাংসা করতে রাজি না হন, তাহলে এই ঘটনায় পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১৩ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২৪ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২৯ মিনিট আগে