ওমর ফারুক, চট্টগ্রাম
কোরবানির বাজারে বাড়তি কদর রয়েছে চট্টগ্রামের ‘লাল গরুর’। গ্রোথ হরমোন, স্টেরয়েডসহ বিভিন্ন মেডিসিন খাইয়ে গরু মোটাতাজাকরণের এই সময়ে সেই আগ্রহ আরও বাড়ছে। কিন্তু উচ্চমাত্রার সংকরীকরণের ফলে দেশের একমাত্র নিজস্ব গরুর এই জাতটির সরবরাহ না বেড়ে উল্টো কমছে।
প্রাণী বিশেষজ্ঞরা জানান, ২০২৪ সালে দেশে প্রায় ১ কোটি ৪ লাখ গরু কোরবানি দেওয়া হয়। এর মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগে কোরবানি দেওয়া হয় ২০ লাখ ৫৭ হাজার গরু। দেশে উৎপাদিত ও ভারত থেকে আসা গরু দিয়ে এই চাহিদা মেটানো হয়। অথচ একসময় ‘লাল গরু’ দিয়ে চট্টগ্রামের লোকজন কোরবানি দিত। এমনকি ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চট্টগ্রাম অঞ্চলের গরু যেত। কিন্তু সময়ের পরিবর্তনে জাতটি আজ বিলুপ্তির পথে।
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কবির উল ইসলামের পরিচালিত একটি জরিপের তথ্যানুযায়ী, শঙ্খ নদের তীরবর্তী সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, লোহাগাড়া, বাঁশখালী, আনোয়ারাসহ চট্টগ্রামের কয়েকটি উপজেলায় বর্তমানে মাত্র ৫০-৬০ হাজার লাল গরু রয়েছে। এর মধ্যে গাভি ও বাছুর বাদ দিয়ে এবার কোরবানির বাজারে আসবে সর্বোচ্চ ২০ হাজার, যা চাহিদার তুলনায় খুবই অপ্রতুল।
কবির উল ইসলাম বলেন, ‘ষাটের দশক পর্যন্ত চট্টগ্রামের প্রতিটি বাড়িতে এই এলাকার নিজস্ব জাতের লাল গরু পালন হতো। সত্তরের দশক থেকে দেশে সংকরায়ণ শুরু হয়। অধিক পুষ্টিসমৃদ্ধ মাংস ও দুধে বেশি মাত্রার ননিযুক্ত এ জাতের প্রায় ৭০ শতাংশ গরুই বর্তমানে সংকর। প্রাকৃতিক পদ্ধতির পরিবর্তে ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রজননপ্রক্রিয়ার কারণে প্রজাতিটি ক্রমেই হারিয়ে যাচ্ছে।
গত বুধবার চট্টগ্রাম কর্ণফুলী বাজার, বিবির হাট, সাগরিকা গরুর বাজারে গিয়ে এই জাতের মাত্র দেড় থেকে দুই শ লাল গরুর দেখা মেলে।
কর্ণফুলী বাজারে সাতকানিয়ার চরতি থেকে আসা গরুর ব্যাপারী ইমরান হোসেন বলেন, বিভিন্ন মেডিসিন দিয়ে গরু মোটাতাজাকরণ করায় হাইব্রিড গরুর প্রতি মানুষের আস্থা নেই। তাই চট্টগ্রামের লাল গরুর প্রতি কদর বাড়ছে। কিন্তু এলাকায় এই গরুগুলো দিন দিন কমে যাচ্ছে।
প্রাণী বিশেষজ্ঞ ও কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাংলাদেশের নিজস্ব উন্নতমানের গরু হচ্ছে চট্টগ্রামের লাল গরু। দুধ উৎপাদন, মাংস উৎপাদন ও চাষাবাদের জন্য বেশ উপযুক্ত। চট্টগ্রাম অঞ্চলে উৎপত্তি ও বিস্তার লাভ করায় এটি ‘চাটগাঁইয়া গরু’ নামেও পরিচিত। স্থানীয়ভাবে ‘সুন্দরী গরুও’ বলা হয়। এ জাতের গরুর দেহের আটটি অঙ্গের রং লালচে। একসময় লাল গরু চট্টগ্রামের সব অঞ্চলেই কমবেশি পাওয়া যায়। বর্তমানে সাঙ্গু নদীর তীরবর্তী সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী, আনোয়ারা, পটিয়া ও রাউজান উপজেলায় অল্প পরিমাণে এই গরু রয়েছে।
সংকরীকরণের দিকে ঝোঁকার কারণ হিসেবে সাঙ্গু তীরবর্তী এলাকা সাতকানিয়ার দক্ষিণ চরতির কৃষক হুমায়ুন কবির রুবেল জানান, দেশি জাতের গরু প্রতিদিন দুধ দেয় তিন থেকে চার লিটার। কিন্তু সংকর জাতের গরুর দুধ দেওয়ার ক্ষমতা ১০ থেকে ১২ লিটার। বাজারে দেশি জাতের বাছুরের চেয়ে সংকর জাতের বাছুরের দামও বেশি। এ ছাড়া সরকারি ব্যবস্থাপনায় মাঠপর্যায়ে কৃত্রিম প্রজননের সুবিধা থাকায় দিন দিন সংকর জাতের গরু বাড়ছে।
এদিকে বিদেশি বিভিন্ন জাতের গরুর সঙ্গে সংকর প্রজননের কারণে দেশি এ বিশেষ জাতের গরু অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ায় ২০০৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের (ইউএসডিএ) অর্থায়নে ‘ক্যারেক্টারাইজেশন, কনজারভেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অব দ্য রেড চিটাগং ইনডিজেনাস ক্যাটল ব্রিড’ নামে এক প্রকল্প নেওয়া হয়। এর প্রধান গবেষক ও পরিচালক বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া বলেন, ‘প্রকল্পটির মূল গবেষণার কাজ চলে ২০০৮ সাল পর্যন্ত। ২০১২ সাল পর্যন্ত মাঠপর্যায়ে কাজ চলে। প্রকল্পের জরিপে বলা হয়, ‘উচ্চমাত্রায় সংকরীকরণের কারণে দেশীয় জাতের গরুটি বিলুপ্তির পথে। অতি মুনাফার জন্য সংকরীকরণ করলেও কৃষকেরা তেমন লাভবান হন না। কারণ সংকর জাতের গরু পালন করতে গিয়ে হিমশিম কৃষক।’
ফজলুল হক ভূঁইয়া বলেন, ‘লাল গরু সংরক্ষণের জন্য আমরা কয়েকটি সুপারিশ করেছি। সেগুলো হলো সরকারি ও বেসরকারিভাবে প্রাতিষ্ঠানিক খামার গড়ে তোলা, খামারিদের মধ্যে কমিউনিটি ব্রিডিং সার্ভিস গড়ে তোলা এবং ব্রিডিংয়ের প্রপার রেকর্ড সংরক্ষণ করা ও খামারিদের প্রণোদনা দেওয়া।’
ইন্টিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের ডেপুটি কো-অর্ডিনেটর মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, লাল গরু সংরক্ষণ ও বংশ বিস্তার করতে সাতকানিয়ার পৌরসভা, হাটহাজারী এবং খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় তিনটি খামার গড়ে তোলা হয়েছে। খামার তিনটিতে বর্তমানে গাভি, বাছুর ও ষাঁড় মিলে প্রায় ৭৫টি গরু রয়েছে। এ ছাড়া সাতকানিয়া-লোহাগাড়া, চন্দনাইশসহ চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলায় খামারিদের মধ্যে গাভি ও বাছুর বিতরণ করা হচ্ছে।
কোরবানির বাজারে বাড়তি কদর রয়েছে চট্টগ্রামের ‘লাল গরুর’। গ্রোথ হরমোন, স্টেরয়েডসহ বিভিন্ন মেডিসিন খাইয়ে গরু মোটাতাজাকরণের এই সময়ে সেই আগ্রহ আরও বাড়ছে। কিন্তু উচ্চমাত্রার সংকরীকরণের ফলে দেশের একমাত্র নিজস্ব গরুর এই জাতটির সরবরাহ না বেড়ে উল্টো কমছে।
প্রাণী বিশেষজ্ঞরা জানান, ২০২৪ সালে দেশে প্রায় ১ কোটি ৪ লাখ গরু কোরবানি দেওয়া হয়। এর মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগে কোরবানি দেওয়া হয় ২০ লাখ ৫৭ হাজার গরু। দেশে উৎপাদিত ও ভারত থেকে আসা গরু দিয়ে এই চাহিদা মেটানো হয়। অথচ একসময় ‘লাল গরু’ দিয়ে চট্টগ্রামের লোকজন কোরবানি দিত। এমনকি ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চট্টগ্রাম অঞ্চলের গরু যেত। কিন্তু সময়ের পরিবর্তনে জাতটি আজ বিলুপ্তির পথে।
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কবির উল ইসলামের পরিচালিত একটি জরিপের তথ্যানুযায়ী, শঙ্খ নদের তীরবর্তী সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, লোহাগাড়া, বাঁশখালী, আনোয়ারাসহ চট্টগ্রামের কয়েকটি উপজেলায় বর্তমানে মাত্র ৫০-৬০ হাজার লাল গরু রয়েছে। এর মধ্যে গাভি ও বাছুর বাদ দিয়ে এবার কোরবানির বাজারে আসবে সর্বোচ্চ ২০ হাজার, যা চাহিদার তুলনায় খুবই অপ্রতুল।
কবির উল ইসলাম বলেন, ‘ষাটের দশক পর্যন্ত চট্টগ্রামের প্রতিটি বাড়িতে এই এলাকার নিজস্ব জাতের লাল গরু পালন হতো। সত্তরের দশক থেকে দেশে সংকরায়ণ শুরু হয়। অধিক পুষ্টিসমৃদ্ধ মাংস ও দুধে বেশি মাত্রার ননিযুক্ত এ জাতের প্রায় ৭০ শতাংশ গরুই বর্তমানে সংকর। প্রাকৃতিক পদ্ধতির পরিবর্তে ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রজননপ্রক্রিয়ার কারণে প্রজাতিটি ক্রমেই হারিয়ে যাচ্ছে।
গত বুধবার চট্টগ্রাম কর্ণফুলী বাজার, বিবির হাট, সাগরিকা গরুর বাজারে গিয়ে এই জাতের মাত্র দেড় থেকে দুই শ লাল গরুর দেখা মেলে।
কর্ণফুলী বাজারে সাতকানিয়ার চরতি থেকে আসা গরুর ব্যাপারী ইমরান হোসেন বলেন, বিভিন্ন মেডিসিন দিয়ে গরু মোটাতাজাকরণ করায় হাইব্রিড গরুর প্রতি মানুষের আস্থা নেই। তাই চট্টগ্রামের লাল গরুর প্রতি কদর বাড়ছে। কিন্তু এলাকায় এই গরুগুলো দিন দিন কমে যাচ্ছে।
প্রাণী বিশেষজ্ঞ ও কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাংলাদেশের নিজস্ব উন্নতমানের গরু হচ্ছে চট্টগ্রামের লাল গরু। দুধ উৎপাদন, মাংস উৎপাদন ও চাষাবাদের জন্য বেশ উপযুক্ত। চট্টগ্রাম অঞ্চলে উৎপত্তি ও বিস্তার লাভ করায় এটি ‘চাটগাঁইয়া গরু’ নামেও পরিচিত। স্থানীয়ভাবে ‘সুন্দরী গরুও’ বলা হয়। এ জাতের গরুর দেহের আটটি অঙ্গের রং লালচে। একসময় লাল গরু চট্টগ্রামের সব অঞ্চলেই কমবেশি পাওয়া যায়। বর্তমানে সাঙ্গু নদীর তীরবর্তী সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী, আনোয়ারা, পটিয়া ও রাউজান উপজেলায় অল্প পরিমাণে এই গরু রয়েছে।
সংকরীকরণের দিকে ঝোঁকার কারণ হিসেবে সাঙ্গু তীরবর্তী এলাকা সাতকানিয়ার দক্ষিণ চরতির কৃষক হুমায়ুন কবির রুবেল জানান, দেশি জাতের গরু প্রতিদিন দুধ দেয় তিন থেকে চার লিটার। কিন্তু সংকর জাতের গরুর দুধ দেওয়ার ক্ষমতা ১০ থেকে ১২ লিটার। বাজারে দেশি জাতের বাছুরের চেয়ে সংকর জাতের বাছুরের দামও বেশি। এ ছাড়া সরকারি ব্যবস্থাপনায় মাঠপর্যায়ে কৃত্রিম প্রজননের সুবিধা থাকায় দিন দিন সংকর জাতের গরু বাড়ছে।
এদিকে বিদেশি বিভিন্ন জাতের গরুর সঙ্গে সংকর প্রজননের কারণে দেশি এ বিশেষ জাতের গরু অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ায় ২০০৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের (ইউএসডিএ) অর্থায়নে ‘ক্যারেক্টারাইজেশন, কনজারভেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অব দ্য রেড চিটাগং ইনডিজেনাস ক্যাটল ব্রিড’ নামে এক প্রকল্প নেওয়া হয়। এর প্রধান গবেষক ও পরিচালক বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া বলেন, ‘প্রকল্পটির মূল গবেষণার কাজ চলে ২০০৮ সাল পর্যন্ত। ২০১২ সাল পর্যন্ত মাঠপর্যায়ে কাজ চলে। প্রকল্পের জরিপে বলা হয়, ‘উচ্চমাত্রায় সংকরীকরণের কারণে দেশীয় জাতের গরুটি বিলুপ্তির পথে। অতি মুনাফার জন্য সংকরীকরণ করলেও কৃষকেরা তেমন লাভবান হন না। কারণ সংকর জাতের গরু পালন করতে গিয়ে হিমশিম কৃষক।’
ফজলুল হক ভূঁইয়া বলেন, ‘লাল গরু সংরক্ষণের জন্য আমরা কয়েকটি সুপারিশ করেছি। সেগুলো হলো সরকারি ও বেসরকারিভাবে প্রাতিষ্ঠানিক খামার গড়ে তোলা, খামারিদের মধ্যে কমিউনিটি ব্রিডিং সার্ভিস গড়ে তোলা এবং ব্রিডিংয়ের প্রপার রেকর্ড সংরক্ষণ করা ও খামারিদের প্রণোদনা দেওয়া।’
ইন্টিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের ডেপুটি কো-অর্ডিনেটর মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, লাল গরু সংরক্ষণ ও বংশ বিস্তার করতে সাতকানিয়ার পৌরসভা, হাটহাজারী এবং খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় তিনটি খামার গড়ে তোলা হয়েছে। খামার তিনটিতে বর্তমানে গাভি, বাছুর ও ষাঁড় মিলে প্রায় ৭৫টি গরু রয়েছে। এ ছাড়া সাতকানিয়া-লোহাগাড়া, চন্দনাইশসহ চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলায় খামারিদের মধ্যে গাভি ও বাছুর বিতরণ করা হচ্ছে।
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে এক নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় এই তথ্য জানায়। এ ছাড়া সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের ডেঙ্গু এবং ২০ জনের চিকুনগুনিয়া শনাক্ত হয়েছে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০উপদেষ্টা অধ্যাপক বিধান রঞ্জন রায় বলেন, প্রাথমিক শিক্ষার মান্নোনয়নে ১৭ হাজার শিক্ষক নিয়োগপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এর মধ্যে ৩ হাজার প্রধান শিক্ষক পিএসসির মাধ্যমে নিয়োগ করা হচ্ছে। স্কুলে যাওয়ার উপযোগী প্রত্যেক শিশুর বাধ্যতামূলক ও অবৈতনিক প্রাথমিক শিক্ষা দেওয়ায় সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
১৫ মিনিট আগেলালমনিরহাটের পাটগ্রামে লাইসেন্স ছাড়া পেট্রোলিয়ামজাত দাহ্য পদার্থ (পেট্রোল, অকটেন, ডিজেল) বিক্রি করায় এক ব্যবসায়ীকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ ছাড়া আইন অমান্য করে নদী থেকে বালু উত্তোলন করায় এক যুবককে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
২৫ মিনিট আগেসিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের বুক সর্টার অর্পনা কুমারীকে স্থায়ীভাবে চাকরি থেকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁর বিরুদ্ধে নিয়োগপ্রক্রিয়ায় অনিয়মের গুরুতর অভিযোগের তদন্ত শেষে এই সিদ্ধান্ত নেয়।
২৬ মিনিট আগে