কর্ণফুলী(চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে দখল করে নেওয়া একটি বসতভিটা ফিরে পেতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন এলাকাবাসী। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার জুলধা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করা হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গত ১ অক্টোবর একই এলাকার মোহাম্মদ মামুনের পরিবারের প্রতিবেশী সোলাইমান মাঝির ছেলে জসিম, ফারুক ও মন্নানের নেতৃত্বে হামলা চালিয়ে মারধর করে বসতভিটা দখলে নিয়ে বের করে দেন। সেই থেকে এক মাস ধরে মামুন তাঁর পরিবার নিয়ে ভয়ে ঘর ছাড়া রয়েছেন। ঘর ফিরে পেতে ১৬ অক্টোবর থানায় অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পায়নি পরিবারটি। প্রতিপক্ষ প্রভাবশালী হওয়ায় স্থানীয় কোনো মান্যগণ্য ব্যক্তির সালিস বৈঠকেও বসছে না। অসহায় এ পরিবারকে তাঁদের বসতভিটা ফিরিয়ে দিতে এবং অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থায় প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করা হচ্ছে।
ভুক্তভোগী মোহাম্মদ মামুন বলেন, ‘রাতের আঁধারে সোলাইমান মাঝির ছেলে জসিম, ‘ফারুক ও মন্নানের নেতৃত্বে হামলা চালিয়ে আমাদের মারধর করে বসতভিটা দখলে নিয়ে বের করে দেন। পুরো পরিবারকে নিয়ে বাইরে দিন কাটাতে হচ্ছে আমাদের। প্রাণনাশের হুমকির ভয়ে নিজের এলাকায়ও থাকতে পারছি না আমরা। প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি।’
অভিযোগের বিষয়ে জসিম বলেন, ‘ঘর দখলের অভিযোগ মিথ্যা। আমাদের বিরুদ্ধে কিছু লোক ষড়যন্ত্র করছে।’
স্থানীয় সালিস বৈঠকের সর্দার নুর শরীফ সওদাগর বলেন, ‘আমরা বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার সামাজিক বৈঠকের মাধ্যমে সমাধানে চেষ্টা করি। কিন্তু সোলাইমান মাঝির পরিবারের কেউ বৈঠকে আসে না। ভুক্তভোগী পরিবারটি খুব অসহায় জীবনযাপন করছে।’
মানববন্ধনে বক্তারা একই এলাকার মো. নেজাম উদ্দিন ও মোহাম্মদ মামুনের বসতভিটা উদ্ধার ও ভুক্তভোগী পরিবারের নিরাপত্তার দাবিও জানান। মানববন্ধন ও বিক্ষোভে শতাধিক লোক অংশ নেন। এ সময় বক্তব্য রাখেন ভুক্তভোগী মো. নেজাম উদ্দিন, মোহাম্মদ মামুন, স্থানীয় ইউপি সদস্য মোহাম্মদ শফি, স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ তৈয়ব, মোহাম্মদ ইউনুস, মোহাম্মদ লোকমান, মোহাম্মদ রকি, নুর শরীফ সওদাগর, মামুন সওদাগর।
চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে দখল করে নেওয়া একটি বসতভিটা ফিরে পেতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন এলাকাবাসী। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার জুলধা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করা হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গত ১ অক্টোবর একই এলাকার মোহাম্মদ মামুনের পরিবারের প্রতিবেশী সোলাইমান মাঝির ছেলে জসিম, ফারুক ও মন্নানের নেতৃত্বে হামলা চালিয়ে মারধর করে বসতভিটা দখলে নিয়ে বের করে দেন। সেই থেকে এক মাস ধরে মামুন তাঁর পরিবার নিয়ে ভয়ে ঘর ছাড়া রয়েছেন। ঘর ফিরে পেতে ১৬ অক্টোবর থানায় অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পায়নি পরিবারটি। প্রতিপক্ষ প্রভাবশালী হওয়ায় স্থানীয় কোনো মান্যগণ্য ব্যক্তির সালিস বৈঠকেও বসছে না। অসহায় এ পরিবারকে তাঁদের বসতভিটা ফিরিয়ে দিতে এবং অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থায় প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করা হচ্ছে।
ভুক্তভোগী মোহাম্মদ মামুন বলেন, ‘রাতের আঁধারে সোলাইমান মাঝির ছেলে জসিম, ‘ফারুক ও মন্নানের নেতৃত্বে হামলা চালিয়ে আমাদের মারধর করে বসতভিটা দখলে নিয়ে বের করে দেন। পুরো পরিবারকে নিয়ে বাইরে দিন কাটাতে হচ্ছে আমাদের। প্রাণনাশের হুমকির ভয়ে নিজের এলাকায়ও থাকতে পারছি না আমরা। প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি।’
অভিযোগের বিষয়ে জসিম বলেন, ‘ঘর দখলের অভিযোগ মিথ্যা। আমাদের বিরুদ্ধে কিছু লোক ষড়যন্ত্র করছে।’
স্থানীয় সালিস বৈঠকের সর্দার নুর শরীফ সওদাগর বলেন, ‘আমরা বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার সামাজিক বৈঠকের মাধ্যমে সমাধানে চেষ্টা করি। কিন্তু সোলাইমান মাঝির পরিবারের কেউ বৈঠকে আসে না। ভুক্তভোগী পরিবারটি খুব অসহায় জীবনযাপন করছে।’
মানববন্ধনে বক্তারা একই এলাকার মো. নেজাম উদ্দিন ও মোহাম্মদ মামুনের বসতভিটা উদ্ধার ও ভুক্তভোগী পরিবারের নিরাপত্তার দাবিও জানান। মানববন্ধন ও বিক্ষোভে শতাধিক লোক অংশ নেন। এ সময় বক্তব্য রাখেন ভুক্তভোগী মো. নেজাম উদ্দিন, মোহাম্মদ মামুন, স্থানীয় ইউপি সদস্য মোহাম্মদ শফি, স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ তৈয়ব, মোহাম্মদ ইউনুস, মোহাম্মদ লোকমান, মোহাম্মদ রকি, নুর শরীফ সওদাগর, মামুন সওদাগর।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৬ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১৩ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
১৭ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
২২ মিনিট আগে