সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
বিভিন্ন অনিয়ম, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অসদাচরণের অভিযোগ তুলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পাকশিমুল ইউপি চেয়ারম্যান মো. কাউছার হোসেনের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব করেছেন ওই ইউপির ১২ জন সদস্য। আজ সোমবার দুপুরে তাদের সাক্ষর করা একটি অনাস্থা প্রস্তাব সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আরিফুল হক মৃদুলের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে।
অনাস্থা প্রস্তাবে উল্লেখ করা হয়েছে, চেয়ারম্যান কাউসার হোসেন জন্মসনদ বাবদ ৫০ টাকার পরিবর্তে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা, সাব মার্ছিবল টিউবওয়েল প্রদানে সরকার ফি অপেক্ষা করে প্রত্যেক গ্রহীতা ব্যক্তির কাছ থেকে ১৮ হাজার টাকা, ইম্প্রুভমেন্ট টয়লেটের জন্য ৩০ হাজার টাকা, ওয়ারিশ সনদের জন্য ৫০০ টাকা করে নিচ্ছেন। তিনি স্বেচ্ছাচারিতায় মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। করোনা মহামারির সময়ে অর্থ আত্মসাৎ, ইউনিয়ন পরিষদের রেজুলেশন খাতায়, বিভিন্ন বিল ভাউচারে টাকা উল্লেখ না করে ভয়ভীতি দেখিয়ে সদস্যদের সই নিচ্ছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের টাকা খরচ না করে আত্মসাৎ, ইউপি সদস্যদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার ও গণ-স্বার্থের পরিপন্থী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ আনা হয়েছে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে।
অনাস্থা প্রস্তাবের বিষয়ে পাকশিমুল ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য খলিলুর রহমান মাদারী বলেন, ‘চেয়ারম্যান সাহেব বেশি টাকা ছাড়া নিবন্ধন দেয় না। চেয়ারম্যানের সব অনিয়মের বিচার চাই।’
৭,৮, ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য জুরবানু বেগম বলেন, ‘৮০০ টাকা ছাড়া চেয়ারম্যান সাহেব জন্মনিবন্ধন সনদে সই করেন না। তিনি বলেন, টাকা ছাড়া আমি সাইন করি না। নানা ভয়ভীতি দেখান আমাদের। তাই আমরা তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব দিয়েছি।’
৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাসান ভূঁইয়া বলেন, ‘আমি একটি জন্মনিবন্ধন সনদের জন্য ৭০০ টাকা দেওয়ায় চেয়ারম্যানের ভাতিজা আমাকে গালিগালাজ করে। চেয়ারম্যানের কাছে গালিগালাজের বিচার দিলে উনি আমাকে পরিষদ থেকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দিয়ে বলেন, এই পরিষদে তোরে যেন আর না দেখি।’
এদিকে অনাস্থা প্রস্তাবের প্রসঙ্গে পাকশিমুল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাউসার হোসেন বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। ইউপি সদস্যদের আইনবহির্ভূত আবদার পূরণ না করায় তাঁরা আমার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনেছেন। তারা ১৫ বছরের মেয়েকে ১৮ বছর বানিয়ে জন্মনিবন্ধন দিতে বলেন। আমি এই অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় তারা আমার প্রতি ক্ষুব্ধ।’
সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফুর হক মৃদুল বলেন, ‘এটা অফিশিয়ালি অনাস্থা হয়নি। তারপরও আমরা যেহেতু এটা পেয়েছি তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেব।’
বিভিন্ন অনিয়ম, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অসদাচরণের অভিযোগ তুলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পাকশিমুল ইউপি চেয়ারম্যান মো. কাউছার হোসেনের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব করেছেন ওই ইউপির ১২ জন সদস্য। আজ সোমবার দুপুরে তাদের সাক্ষর করা একটি অনাস্থা প্রস্তাব সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আরিফুল হক মৃদুলের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে।
অনাস্থা প্রস্তাবে উল্লেখ করা হয়েছে, চেয়ারম্যান কাউসার হোসেন জন্মসনদ বাবদ ৫০ টাকার পরিবর্তে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা, সাব মার্ছিবল টিউবওয়েল প্রদানে সরকার ফি অপেক্ষা করে প্রত্যেক গ্রহীতা ব্যক্তির কাছ থেকে ১৮ হাজার টাকা, ইম্প্রুভমেন্ট টয়লেটের জন্য ৩০ হাজার টাকা, ওয়ারিশ সনদের জন্য ৫০০ টাকা করে নিচ্ছেন। তিনি স্বেচ্ছাচারিতায় মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। করোনা মহামারির সময়ে অর্থ আত্মসাৎ, ইউনিয়ন পরিষদের রেজুলেশন খাতায়, বিভিন্ন বিল ভাউচারে টাকা উল্লেখ না করে ভয়ভীতি দেখিয়ে সদস্যদের সই নিচ্ছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের টাকা খরচ না করে আত্মসাৎ, ইউপি সদস্যদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার ও গণ-স্বার্থের পরিপন্থী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ আনা হয়েছে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে।
অনাস্থা প্রস্তাবের বিষয়ে পাকশিমুল ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য খলিলুর রহমান মাদারী বলেন, ‘চেয়ারম্যান সাহেব বেশি টাকা ছাড়া নিবন্ধন দেয় না। চেয়ারম্যানের সব অনিয়মের বিচার চাই।’
৭,৮, ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য জুরবানু বেগম বলেন, ‘৮০০ টাকা ছাড়া চেয়ারম্যান সাহেব জন্মনিবন্ধন সনদে সই করেন না। তিনি বলেন, টাকা ছাড়া আমি সাইন করি না। নানা ভয়ভীতি দেখান আমাদের। তাই আমরা তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব দিয়েছি।’
৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাসান ভূঁইয়া বলেন, ‘আমি একটি জন্মনিবন্ধন সনদের জন্য ৭০০ টাকা দেওয়ায় চেয়ারম্যানের ভাতিজা আমাকে গালিগালাজ করে। চেয়ারম্যানের কাছে গালিগালাজের বিচার দিলে উনি আমাকে পরিষদ থেকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দিয়ে বলেন, এই পরিষদে তোরে যেন আর না দেখি।’
এদিকে অনাস্থা প্রস্তাবের প্রসঙ্গে পাকশিমুল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাউসার হোসেন বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। ইউপি সদস্যদের আইনবহির্ভূত আবদার পূরণ না করায় তাঁরা আমার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনেছেন। তারা ১৫ বছরের মেয়েকে ১৮ বছর বানিয়ে জন্মনিবন্ধন দিতে বলেন। আমি এই অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় তারা আমার প্রতি ক্ষুব্ধ।’
সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফুর হক মৃদুল বলেন, ‘এটা অফিশিয়ালি অনাস্থা হয়নি। তারপরও আমরা যেহেতু এটা পেয়েছি তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেব।’
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ সোমবার সকাল ৯টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
১০ মিনিট আগে২০২২ সালে ছয় বছর পর চালু হওয়া অপারেশন থিয়েটারও আবার বন্ধ হয়ে গেছে। চলতি বছরের মে মাস থেকে সেবা বন্ধ। এমন সংকটে উপজেলার মানুষ বাধ্য হয়ে আশ্রয় নিচ্ছেন অনুমোদিত-অনুমোদনহীন বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে, যেখানে স্বাস্থ্যসেবা মিলছে টাকার বিনিময়ে।
৩৩ মিনিট আগেসংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) সাবিনা আক্তার তুহিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে ঢাকার নবাবগঞ্জ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেআনিছুর রহমানের পাসপোর্ট স্ক্যান করার পর ইমিগ্রেশন ডেটাবেইসে তাঁর বিরুদ্ধে রংপুর মহানগরের কোতোয়ালি থানায় একটি মামলার তথ্য পাওয়া যায়। পরে তাঁকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে