বান্দরবান প্রতিনিধি
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘বাংলাদেশে বহু জাতিগোষ্ঠী রয়েছে, আমরা সংবিধানে সব জাতিগোষ্ঠীকে সমান স্বীকৃতি দিতে পারিনি। মুজিববাদ নানা কায়দায় বিভাজন করে রেখেছে। বাংলাদেশ পন্থার মধ্যেই আমরা বাংলাদেশ বিনির্মাণ করব।’
‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ স্লোগানকে সামনে রেখে শনিবার (১৯ জুলাই) বান্দরবানের সমাবেশে নাহিদ এসব কথা বলেন। প্রথমবারের মতো আজ বান্দরবানে আসেন এনসিপির শীর্ষ নেতারা।
শনিবার রাত সাড়ে ৮টার পর জেলা শহরের সোনালী ব্যাংক এলাকায় এনসিপির বান্দরবান জেলার প্রধান সমন্বয়কারী মো. শহীদুর রহমান সোহেলের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন দলের মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে একটি নতুন সংবিধান বানাতে হবে। বান্দরবানের শিক্ষা, স্বাস্থ্যে সমস্যা রয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো তাদের ক্যাডারদের সুবিধা দিয়েছে, সাধারণ মানুষদের বঞ্চিত করেছে।’
দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘৭২-পরবর্তীতে বিভিন্ন জাতিসত্তাকে স্বীকৃতি না দিয়ে বাঙালি বানাতে চেয়েছিল। পাহাড়কে অস্থিতিশীল করার চক্রান্ত করা হয়, বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে হলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আমরা জাতিগত বিভাজন দূর করে মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করব। যারা লুটপাট করেছে, তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন এনসিপি নেতা সামান্তা শারমিন, তাসনীম জারা, নাহিদা সরোয়ার নিভা, চট্টগ্রামের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি, এনসিপি নেতা ইমন সৈয়দ প্রমুখ।
এনসিপির বান্দরবান জেলার প্রধান সমন্বয়কারী মো. শহীদুর রহমান সোহেল বলেন, জাতীয় নেতাদের আগমনে বান্দরবানে এনসিপি আরও শক্তিশালী হবে।
এদিকে পদযাত্রা ও সমাবেশ উপলক্ষে জেলার সাত উপজেলা থেকে ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে শত শত নেতা-কর্মী সমাবেশে যোগ দেন। সমাবেশ উপলক্ষে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে জেলা শহরে কঠোর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘বাংলাদেশে বহু জাতিগোষ্ঠী রয়েছে, আমরা সংবিধানে সব জাতিগোষ্ঠীকে সমান স্বীকৃতি দিতে পারিনি। মুজিববাদ নানা কায়দায় বিভাজন করে রেখেছে। বাংলাদেশ পন্থার মধ্যেই আমরা বাংলাদেশ বিনির্মাণ করব।’
‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ স্লোগানকে সামনে রেখে শনিবার (১৯ জুলাই) বান্দরবানের সমাবেশে নাহিদ এসব কথা বলেন। প্রথমবারের মতো আজ বান্দরবানে আসেন এনসিপির শীর্ষ নেতারা।
শনিবার রাত সাড়ে ৮টার পর জেলা শহরের সোনালী ব্যাংক এলাকায় এনসিপির বান্দরবান জেলার প্রধান সমন্বয়কারী মো. শহীদুর রহমান সোহেলের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন দলের মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে একটি নতুন সংবিধান বানাতে হবে। বান্দরবানের শিক্ষা, স্বাস্থ্যে সমস্যা রয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো তাদের ক্যাডারদের সুবিধা দিয়েছে, সাধারণ মানুষদের বঞ্চিত করেছে।’
দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘৭২-পরবর্তীতে বিভিন্ন জাতিসত্তাকে স্বীকৃতি না দিয়ে বাঙালি বানাতে চেয়েছিল। পাহাড়কে অস্থিতিশীল করার চক্রান্ত করা হয়, বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে হলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আমরা জাতিগত বিভাজন দূর করে মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করব। যারা লুটপাট করেছে, তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন এনসিপি নেতা সামান্তা শারমিন, তাসনীম জারা, নাহিদা সরোয়ার নিভা, চট্টগ্রামের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি, এনসিপি নেতা ইমন সৈয়দ প্রমুখ।
এনসিপির বান্দরবান জেলার প্রধান সমন্বয়কারী মো. শহীদুর রহমান সোহেল বলেন, জাতীয় নেতাদের আগমনে বান্দরবানে এনসিপি আরও শক্তিশালী হবে।
এদিকে পদযাত্রা ও সমাবেশ উপলক্ষে জেলার সাত উপজেলা থেকে ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে শত শত নেতা-কর্মী সমাবেশে যোগ দেন। সমাবেশ উপলক্ষে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে জেলা শহরে কঠোর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে