নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের প্রতিবাদে আয়োজিত সমাবেশ পুলিশ বাধায় পণ্ড হয়ে গেছে। সেই সঙ্গে ঘটনাস্থল থেকে তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে ডবলমুরিং থানার দেওয়ানহাট মোড়ে ‘ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান, ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদের’ সমাবেশ থেকে তিনজনকে আটক করা হয়। তাঁরা হলেন বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) চট্টগ্রাম জেলা শাখার ইনচার্জ আল কাদেরি জয়, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি মিরাজ উদ্দিন মিরাজ ও রিকশাচালক মো. রুকন। জয় ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদের জেলা আহ্বায়কের দায়িত্বে রয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সংগ্রাম পরিষদ সাত দফা দাবি উত্থাপন করেছে। যার মধ্যে আছে নীতিমালা অনুযায়ী ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহনের নিবন্ধন, চালকদের লাইসেন্স ও রুট পারমিট দেওয়া এবং কারিগরি ত্রুটি সংশোধন করে ব্যাটারিচালিত যানবাহনের আধুনিকায়ন। এসব দাবি নিয়ে আজ চট্টগ্রামে সংগঠনটি সমাবেশ করার চেষ্টা করে।
সংগ্রাম পরিষদের সদস্যসচিব মনির হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের নেতৃবৃন্দ একটি ব্যানার নিয়ে দাঁড়াতেই পুলিশ উদ্দেশ্যমূলকভাবে ব্যানার কেড়ে নেয় এবং মাইক ভাঙচুর করে। সেখান থেকে আমাদের আহ্বায়কসহ তিনজনকে আটক করা হয়। কয়েকজনকে মারধর করে। আমরা একটি যৌক্তিক দাবিতে রাস্তায় নেমেছি। কোনো সহিংস আন্দোলন করিনি। রাস্তায় ব্যারিকেড বা কোনো কিছু ভাঙচুর করিনি। কর্মসূচি শুরুর আগেই এভাবে হামলা করে গ্রেপ্তার করতে পারে না পুলিশ। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। আটকদের অবিলম্বে মুক্তি না দিলে সারা দেশে কঠোর কর্মসূচি পালন করা হবে।’
সংগ্রাম পরিষদের নেতাদের দাবি, পুলিশের হামলায় তাঁদের অন্তত পাঁচ নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। অন্যদিকে পুলিশের দাবি, সমাবেশের নামে সড়ক অবরোধ করে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করায় তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো অনুমতি ছাড়াই ব্যাটারি-রিকশার একটি সংগঠনের ব্যানারে সমাবেশ করার চেষ্টা করেছিল। আমরা প্রথমে আন্দোলনকারীদের বুঝিয়ে-শুনিয়ে সড়ক থেকে সরে যেতে বলেছিলাম। কিন্তু তাঁরা কথা না শোনে উল্টো পুলিশে সঙ্গে ধস্তাধস্তি করেছেন। একপর্যায়ে ঘটনাস্থল থেকে তিনজনকে আটক করা হয়। তাঁরা হালিশহর থানায় হওয়া একটি নিয়মিত মামলার আসামি। পরে তাঁদের ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।’
এর আগে ২৩ এপ্রিল নগরের চান্দগাঁও বাহির সিগন্যাল এলাকায় ব্যাটারি-রিকশার চালকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভের সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে যান। ওই ঘটনায় পুলিশের টিয়ার শেল নিক্ষেপ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ইট-পাটকেলের আঘাতে পাঁচ পুলিশ সদস্যসহ অনেকে আহত হন। সংঘর্ষ চলাকালে বেশ কয়েকটি যানবাহন ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ২৪ এপ্রিল চান্দগাঁও থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে হওয়া মামলা পুলিশ অভিযান চালিয়ে এই পর্যন্ত ৫৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
চট্টগ্রাম নগরে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের প্রতিবাদে আয়োজিত সমাবেশ পুলিশ বাধায় পণ্ড হয়ে গেছে। সেই সঙ্গে ঘটনাস্থল থেকে তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে ডবলমুরিং থানার দেওয়ানহাট মোড়ে ‘ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান, ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদের’ সমাবেশ থেকে তিনজনকে আটক করা হয়। তাঁরা হলেন বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) চট্টগ্রাম জেলা শাখার ইনচার্জ আল কাদেরি জয়, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি মিরাজ উদ্দিন মিরাজ ও রিকশাচালক মো. রুকন। জয় ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদের জেলা আহ্বায়কের দায়িত্বে রয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সংগ্রাম পরিষদ সাত দফা দাবি উত্থাপন করেছে। যার মধ্যে আছে নীতিমালা অনুযায়ী ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহনের নিবন্ধন, চালকদের লাইসেন্স ও রুট পারমিট দেওয়া এবং কারিগরি ত্রুটি সংশোধন করে ব্যাটারিচালিত যানবাহনের আধুনিকায়ন। এসব দাবি নিয়ে আজ চট্টগ্রামে সংগঠনটি সমাবেশ করার চেষ্টা করে।
সংগ্রাম পরিষদের সদস্যসচিব মনির হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের নেতৃবৃন্দ একটি ব্যানার নিয়ে দাঁড়াতেই পুলিশ উদ্দেশ্যমূলকভাবে ব্যানার কেড়ে নেয় এবং মাইক ভাঙচুর করে। সেখান থেকে আমাদের আহ্বায়কসহ তিনজনকে আটক করা হয়। কয়েকজনকে মারধর করে। আমরা একটি যৌক্তিক দাবিতে রাস্তায় নেমেছি। কোনো সহিংস আন্দোলন করিনি। রাস্তায় ব্যারিকেড বা কোনো কিছু ভাঙচুর করিনি। কর্মসূচি শুরুর আগেই এভাবে হামলা করে গ্রেপ্তার করতে পারে না পুলিশ। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। আটকদের অবিলম্বে মুক্তি না দিলে সারা দেশে কঠোর কর্মসূচি পালন করা হবে।’
সংগ্রাম পরিষদের নেতাদের দাবি, পুলিশের হামলায় তাঁদের অন্তত পাঁচ নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। অন্যদিকে পুলিশের দাবি, সমাবেশের নামে সড়ক অবরোধ করে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করায় তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো অনুমতি ছাড়াই ব্যাটারি-রিকশার একটি সংগঠনের ব্যানারে সমাবেশ করার চেষ্টা করেছিল। আমরা প্রথমে আন্দোলনকারীদের বুঝিয়ে-শুনিয়ে সড়ক থেকে সরে যেতে বলেছিলাম। কিন্তু তাঁরা কথা না শোনে উল্টো পুলিশে সঙ্গে ধস্তাধস্তি করেছেন। একপর্যায়ে ঘটনাস্থল থেকে তিনজনকে আটক করা হয়। তাঁরা হালিশহর থানায় হওয়া একটি নিয়মিত মামলার আসামি। পরে তাঁদের ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।’
এর আগে ২৩ এপ্রিল নগরের চান্দগাঁও বাহির সিগন্যাল এলাকায় ব্যাটারি-রিকশার চালকেরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভের সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে যান। ওই ঘটনায় পুলিশের টিয়ার শেল নিক্ষেপ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ইট-পাটকেলের আঘাতে পাঁচ পুলিশ সদস্যসহ অনেকে আহত হন। সংঘর্ষ চলাকালে বেশ কয়েকটি যানবাহন ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ২৪ এপ্রিল চান্দগাঁও থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে হওয়া মামলা পুলিশ অভিযান চালিয়ে এই পর্যন্ত ৫৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১৭ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২১ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩২ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৬ মিনিট আগে