সোনাগাজী (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর সোনাগাজী ইসলামীয়া ফাজিল মাদ্রাসার নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাখাওয়াত হোসেন বিজয় চুল লম্বা রাখায় বেত্রাঘাত করেন শিক্ষক ইসমাইল হোসেন সেলিম। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ দেন শিক্ষার্থীর ভাই ইকবাল হোসেন। পরে অন্য শিক্ষক ও অভিভাবকদের অনুরোধে মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পান অভিযুক্ত শিক্ষক।
অভিযোগের ভিত্তিতে সোনাগাজী মডেল থানার উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে কয়েকজন পুলিশ সদস্য সোমবার (৩১ জুলাই) বিকেল ৩টার দিকে অভিযুক্ত শিক্ষককে মাদ্রাসা থেকে থানায় নিয়ে যায়। পরে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিলসহ কয়েক শিক্ষক ও অভিভাবক প্রতিনিধি তাঁকে ছাড়াতে যান। ভবিষ্যতে আর এমন কাজ করবেন—এই অঙ্গীকার করে মুক্তি পান শিক্ষক সেলিম।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সকাল আনুমানিক সাড়ে ১০টার দিকে শিক্ষক সেলিম ক্লাস নিতে গিয়ে চুল লম্বা রাখায় বিজয়সহ আরও কয়েকজন শিক্ষার্থীকে বেত্রাঘাত করেন। এতে তাদের হাত, পিঠসহ বিভিন্ন স্থানে নীল দাগ হয়ে যায়। বিজয় সোনাগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বাড়িতে যায়। পরিবারের লোকজন আঘাতের চিহ্ন দেখার পর সোনাগাজী মডেল থানায় অভিযোগ দেয়।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর আত্মীয় মোহাম্মদ হাসান বলেন, ‘সরকার এখন শিক্ষার্থীদের বেত্রাঘাত করার জন্য নিষেধ করেছেন। তারপরও তিনি কেন তাকে মারবেন? এভাবে মারা উচিত হয়নি। তাই আইনের আশ্রয় নিতে থানায় অভিযোগ করা হয়।’
ওই মাদ্রাসার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বলেন, ‘কোনো শিক্ষার্থীর সঙ্গে শিক্ষকের দ্বন্দ্ব নেই। শিক্ষক শিক্ষার্থীকে ভালোর জন্য শাসন করে। অতিরিক্ত শাসন আমরাও সাপোর্ট করি না। এরপরও বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি করা হয়েছে। চুল লম্বা রাখা একজন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর জন্যও বেমানান।’
প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘চুল লম্বা রাখায় কয়েকজন শিক্ষার্থীকে বেত্রাঘাত করে শিক্ষক ইসমাইল হোসেন সেলিম। পরিবার অভিযোগ করায় তাঁকে থানায় নিয়ে যায়। পরবর্তীতে এমন কাজ আর করবেন না মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সোনাগাজী মডেল থানার উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘একজন শিক্ষার্থীকে বেত্রাঘাত করার বিষয়ে অভিযোগ এলে অভিযুক্তকে আমরা থানায় নিয়ে আসি। পরে শিক্ষার্থীর পরিবার, মাদ্রাসার শিক্ষকেরা থানায় এসে অনুরোধ করলে মুচলেকা নিয়ে শিক্ষককে ছেড়ে দেওয়া হয়।’
ফেনীর সোনাগাজী ইসলামীয়া ফাজিল মাদ্রাসার নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাখাওয়াত হোসেন বিজয় চুল লম্বা রাখায় বেত্রাঘাত করেন শিক্ষক ইসমাইল হোসেন সেলিম। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ দেন শিক্ষার্থীর ভাই ইকবাল হোসেন। পরে অন্য শিক্ষক ও অভিভাবকদের অনুরোধে মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পান অভিযুক্ত শিক্ষক।
অভিযোগের ভিত্তিতে সোনাগাজী মডেল থানার উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে কয়েকজন পুলিশ সদস্য সোমবার (৩১ জুলাই) বিকেল ৩টার দিকে অভিযুক্ত শিক্ষককে মাদ্রাসা থেকে থানায় নিয়ে যায়। পরে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিলসহ কয়েক শিক্ষক ও অভিভাবক প্রতিনিধি তাঁকে ছাড়াতে যান। ভবিষ্যতে আর এমন কাজ করবেন—এই অঙ্গীকার করে মুক্তি পান শিক্ষক সেলিম।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সকাল আনুমানিক সাড়ে ১০টার দিকে শিক্ষক সেলিম ক্লাস নিতে গিয়ে চুল লম্বা রাখায় বিজয়সহ আরও কয়েকজন শিক্ষার্থীকে বেত্রাঘাত করেন। এতে তাদের হাত, পিঠসহ বিভিন্ন স্থানে নীল দাগ হয়ে যায়। বিজয় সোনাগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বাড়িতে যায়। পরিবারের লোকজন আঘাতের চিহ্ন দেখার পর সোনাগাজী মডেল থানায় অভিযোগ দেয়।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর আত্মীয় মোহাম্মদ হাসান বলেন, ‘সরকার এখন শিক্ষার্থীদের বেত্রাঘাত করার জন্য নিষেধ করেছেন। তারপরও তিনি কেন তাকে মারবেন? এভাবে মারা উচিত হয়নি। তাই আইনের আশ্রয় নিতে থানায় অভিযোগ করা হয়।’
ওই মাদ্রাসার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বলেন, ‘কোনো শিক্ষার্থীর সঙ্গে শিক্ষকের দ্বন্দ্ব নেই। শিক্ষক শিক্ষার্থীকে ভালোর জন্য শাসন করে। অতিরিক্ত শাসন আমরাও সাপোর্ট করি না। এরপরও বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি করা হয়েছে। চুল লম্বা রাখা একজন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর জন্যও বেমানান।’
প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘চুল লম্বা রাখায় কয়েকজন শিক্ষার্থীকে বেত্রাঘাত করে শিক্ষক ইসমাইল হোসেন সেলিম। পরিবার অভিযোগ করায় তাঁকে থানায় নিয়ে যায়। পরবর্তীতে এমন কাজ আর করবেন না মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সোনাগাজী মডেল থানার উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘একজন শিক্ষার্থীকে বেত্রাঘাত করার বিষয়ে অভিযোগ এলে অভিযুক্তকে আমরা থানায় নিয়ে আসি। পরে শিক্ষার্থীর পরিবার, মাদ্রাসার শিক্ষকেরা থানায় এসে অনুরোধ করলে মুচলেকা নিয়ে শিক্ষককে ছেড়ে দেওয়া হয়।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে