ফেনী প্রতিনিধি
ফেনীর সদর উপজেলার কাজীরবাগ ইউনিয়নের পশ্চিম সোনাপুর গ্রামে ফেসবুক পোস্টে ‘হা হা’ রিয়েক্ট দেওয়াকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ছুরিকাঘাতে চার কিশোর আহত হয়েছে।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে দুজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আহতরা হলেন—পশ্চিম সোনাপুর গ্রামের নুরুল আবছারের ছেলে মো. অমিত হাসান (১৮), এয়াকুব মিয়ার ছেলে জিসান (১৭), সিরাজুল ইসলামের ছেলে শরীফুল ইসলাম (১৭) এবং মো. শাহীনের ছেলে রিজন (১৬)। সবাই স্থানীয় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গেছে, কয়েক দিন আগে অমিত হাসানের এক ফেসবুক পোস্টে নিলয় নামে এক কিশোর ‘হা হা’ রিয়েক্ট দেয়। শুক্রবার রাতে সোনাপুর ইসলামি সেন্টারের সামনে অমিতসহ ৬-৭ জন কিশোর নিলয়ের কাছে ওই রিয়েক্টের কারণ জানতে চায়। এ সময় বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে নিলয় পকেট থেকে টিপ ছুরি বের করে অমিতসহ বাকিদের ওপর আক্রমণ চালায়। এতে চার কিশোর আহত হয়।
গুরুতর আহত রিজন ও শরীফকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্য দুজন ফেনী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
ঘটনাস্থলে থাকা আবদুল্লাহ আল মামুন শাহী বলেন, ‘বিগত একটি ঘটনা নিয়ে নিলয়ের সঙ্গে অমিতের ঝামেলা ছিল। সেই রেশ ধরে নিলয় কয়েক দিন আগে অমিতের ফেসবুক পোস্টে ‘‘হা হা’’ রিয়েক্ট দেয়। শুক্রবার রাতে বিষয়টি জানতে চাইলে নিলয় ক্ষিপ্ত হয়ে ছুরি নিয়ে হামলা করে।’
আহত রিজন বলেন, ‘আমরা তাঁকে (নিলয়) কিছু বলিনি। অমিত ভাই শুধু জানতে চেয়েছিলেন কেন ‘‘হা হা’’ রিয়েক্ট দিয়েছে। এতেই সে রেগে গিয়ে আমাদের ওপর আক্রমণ চালায়।’
ফেনী জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. সাইদুর রহমান বলেন, ‘আহত চারজনের মধ্যে দুজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। একজনকে হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়েছে। আরেকজন প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরে গেছেন।’
ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মর্ম সিংহ ত্রিপুরা বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত নিলয়কে আটকের জন্য অভিযান চলছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ফেনীর সদর উপজেলার কাজীরবাগ ইউনিয়নের পশ্চিম সোনাপুর গ্রামে ফেসবুক পোস্টে ‘হা হা’ রিয়েক্ট দেওয়াকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ছুরিকাঘাতে চার কিশোর আহত হয়েছে।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে দুজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আহতরা হলেন—পশ্চিম সোনাপুর গ্রামের নুরুল আবছারের ছেলে মো. অমিত হাসান (১৮), এয়াকুব মিয়ার ছেলে জিসান (১৭), সিরাজুল ইসলামের ছেলে শরীফুল ইসলাম (১৭) এবং মো. শাহীনের ছেলে রিজন (১৬)। সবাই স্থানীয় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গেছে, কয়েক দিন আগে অমিত হাসানের এক ফেসবুক পোস্টে নিলয় নামে এক কিশোর ‘হা হা’ রিয়েক্ট দেয়। শুক্রবার রাতে সোনাপুর ইসলামি সেন্টারের সামনে অমিতসহ ৬-৭ জন কিশোর নিলয়ের কাছে ওই রিয়েক্টের কারণ জানতে চায়। এ সময় বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে নিলয় পকেট থেকে টিপ ছুরি বের করে অমিতসহ বাকিদের ওপর আক্রমণ চালায়। এতে চার কিশোর আহত হয়।
গুরুতর আহত রিজন ও শরীফকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্য দুজন ফেনী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
ঘটনাস্থলে থাকা আবদুল্লাহ আল মামুন শাহী বলেন, ‘বিগত একটি ঘটনা নিয়ে নিলয়ের সঙ্গে অমিতের ঝামেলা ছিল। সেই রেশ ধরে নিলয় কয়েক দিন আগে অমিতের ফেসবুক পোস্টে ‘‘হা হা’’ রিয়েক্ট দেয়। শুক্রবার রাতে বিষয়টি জানতে চাইলে নিলয় ক্ষিপ্ত হয়ে ছুরি নিয়ে হামলা করে।’
আহত রিজন বলেন, ‘আমরা তাঁকে (নিলয়) কিছু বলিনি। অমিত ভাই শুধু জানতে চেয়েছিলেন কেন ‘‘হা হা’’ রিয়েক্ট দিয়েছে। এতেই সে রেগে গিয়ে আমাদের ওপর আক্রমণ চালায়।’
ফেনী জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. সাইদুর রহমান বলেন, ‘আহত চারজনের মধ্যে দুজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। একজনকে হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়েছে। আরেকজন প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরে গেছেন।’
ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মর্ম সিংহ ত্রিপুরা বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত নিলয়কে আটকের জন্য অভিযান চলছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৮ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩১ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪২ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে