উখিয়া (প্রতিনিধি) কক্সবাজার
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে ভারী বর্ষণ ও দমকা হাওয়ার ফলে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে ভূমিধসের শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
ভূমিধসসহ সম্ভাব্য দুর্যোগ মোকাবিলায় স্থানীয় প্রশাসনের সমন্বয়ে সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে ক্যাম্প ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার কার্যালয়।
সোমবার বিকেলে কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ে (আরআরআরসি) এসংক্রান্ত একটি জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে সেনাবাহিনী, জেলা প্রশাসন, এপিবিএন ও আইএনজিওর প্রতিনিধি এবং সংশ্লিষ্ট অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় মাইকিংয়ের মাধ্যমে জনসাধারণকে সতর্ক বার্তা দেওয়ার পাশাপাশি জরুরি প্রয়োজনে সাড়া দিতে প্রস্তুত রাখা হয়েছে সাড়ে তিন হাজার স্বেচ্ছাসেবক।
এছাড়াও ক্যাম্পের স্কুল ও মসজিদ-মাদ্রাসাসহ মজবুত শেল্টারগুলো দুর্যোগকালে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে, প্রতিটি ক্যাম্পে সিআইসির নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি।
এ সঙ্গে, শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের (আরআরআরসি) কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমরা আশঙ্কা করছি, ভারী বৃষ্টিপাত হলে ক্যাম্পে ভূমিধসের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি। ক্যাম্পে অতি ঝুঁকিপূর্ণদের চিহ্নিত করে সকাল থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে।"
নোয়াখালীর ভাসানচর ও কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে কিছু ঘরবাড়ি বাতাস-বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উল্লেখ তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্ত শেডগুলো মেরামতে ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি ক্যাম্পের দুর্বল ঘরগুলো বাঁশ ও রশি দিয়ে মজবুত করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৮-আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) সহকারী পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদ বলেন, ‘ক্যাম্পে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত রয়েছি। সকাল থেকে সব ক্যাম্পে মাইকিং করে রোহিঙ্গাদের সর্তক থাকতে বলা হচ্ছে। ভারী বৃষ্টিপাত হলে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারীদের ক্যাম্পের ভেতরে মজবুত লার্নিং সেন্টারগুলোতে আশ্রয় নিতে বলা হয়েছে।’
এদিকে সংকটাপন্ন আবহাওয়ায় আতঙ্কে আছেন সাধারণ রোহিঙ্গারা। কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা আবুল হোসেন জানান, তাদের ক্যাম্পটি পাহাড়ের পাশে এবং ঘরগুলো ঝুপড়ি হওয়ায় তারা আতঙ্কিত। নিরাপদ স্থানে আশ্রয় না নিলে প্রাণহানির আশঙ্কা করেন তিনি।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে ভারী বর্ষণ ও দমকা হাওয়ার ফলে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে ভূমিধসের শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
ভূমিধসসহ সম্ভাব্য দুর্যোগ মোকাবিলায় স্থানীয় প্রশাসনের সমন্বয়ে সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে ক্যাম্প ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার কার্যালয়।
সোমবার বিকেলে কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ে (আরআরআরসি) এসংক্রান্ত একটি জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে সেনাবাহিনী, জেলা প্রশাসন, এপিবিএন ও আইএনজিওর প্রতিনিধি এবং সংশ্লিষ্ট অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় মাইকিংয়ের মাধ্যমে জনসাধারণকে সতর্ক বার্তা দেওয়ার পাশাপাশি জরুরি প্রয়োজনে সাড়া দিতে প্রস্তুত রাখা হয়েছে সাড়ে তিন হাজার স্বেচ্ছাসেবক।
এছাড়াও ক্যাম্পের স্কুল ও মসজিদ-মাদ্রাসাসহ মজবুত শেল্টারগুলো দুর্যোগকালে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে, প্রতিটি ক্যাম্পে সিআইসির নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি।
এ সঙ্গে, শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের (আরআরআরসি) কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমরা আশঙ্কা করছি, ভারী বৃষ্টিপাত হলে ক্যাম্পে ভূমিধসের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি। ক্যাম্পে অতি ঝুঁকিপূর্ণদের চিহ্নিত করে সকাল থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে।"
নোয়াখালীর ভাসানচর ও কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে কিছু ঘরবাড়ি বাতাস-বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উল্লেখ তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্ত শেডগুলো মেরামতে ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি ক্যাম্পের দুর্বল ঘরগুলো বাঁশ ও রশি দিয়ে মজবুত করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৮-আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) সহকারী পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদ বলেন, ‘ক্যাম্পে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত রয়েছি। সকাল থেকে সব ক্যাম্পে মাইকিং করে রোহিঙ্গাদের সর্তক থাকতে বলা হচ্ছে। ভারী বৃষ্টিপাত হলে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারীদের ক্যাম্পের ভেতরে মজবুত লার্নিং সেন্টারগুলোতে আশ্রয় নিতে বলা হয়েছে।’
এদিকে সংকটাপন্ন আবহাওয়ায় আতঙ্কে আছেন সাধারণ রোহিঙ্গারা। কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা আবুল হোসেন জানান, তাদের ক্যাম্পটি পাহাড়ের পাশে এবং ঘরগুলো ঝুপড়ি হওয়ায় তারা আতঙ্কিত। নিরাপদ স্থানে আশ্রয় না নিলে প্রাণহানির আশঙ্কা করেন তিনি।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
৩ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে