নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার বীজবাগ ইউনিয়নে জায়গা-জমির সীমানা নিয়ে বিরোধের জের ধরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে খোরশেদ আলম (৫৮) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় জড়িত থাকায় তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার সকালে বীজবাগ ইউনিয়নের মধ্যম বালিয়াকান্দি গ্রামের কবির মাস্টারের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত খোরশেদ আলম ওই বাড়ির মুকবুল আহম্মদের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, বালিয়াকান্দি গ্রামের কবির মাস্টার বাড়ির খোরশেদ আলমের সঙ্গে একই বাড়ির শহীদ উল্ল্যাহ পরিবারের মধ্যে বসতভিটার সীমানা নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। সোমবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় শহীদ উল্ল্যাহ পরিবারের লোকজন বাথরুম (টয়লেট) পরিষ্কার করে ওই ময়লাগুলো খোরশেদ আলমের বসতঘরের পাশে তাঁর জায়গায় ফেলে রাখেন।
মঙ্গলবার সকালে খোরশেদ আলম ময়লার দুর্গন্ধ পেয়ে ঘরের বাইরে ময়লা দেখে বকাঝকা করলে শহীদ উল্ল্যাহর সঙ্গে খোরশেদ আলমের বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে শহীদ উল্যাহ ও তাঁর ছেলে সোহাগ, সুমন, হিমেল বাবু একত্রিত হয়ে খোরশেদ আলমের পরিবারের ওপর হামলা চালান। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ সময় শহীদ উল্ল্যাহ ও তাঁর ছেলেরা লাঠি দিয়ে খোরশেদ আলমকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে জখম করলে ঘটনাস্থলে মাটিতে লুটে পড়ে নিহত হন খোরশেদ।
হামলায় আহত হন খোরশেদ আলমের স্ত্রী জয়নব নাহার, ভাইয়ের স্ত্রী শিরিন আক্তার, বোন রেহেনা আক্তার বেবি, ছেলে মো. মহসিন আলম পলাশ ও ছেলের স্ত্রী হালিমা আক্তার, নাতি মাহবুব আলম। আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে খবর পেয়ে সেনবাগ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ শহীদ উল্ল্যাহ, তাঁর ছেলে অলি উল্ল্যাহ ও ছেলের স্ত্রী ফোরকান নেছাকে আটক করে।
এ বিষয়ে সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘ঘটনাস্থল থেকে তিনজনকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে মহসিন আলম পলাশ বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।’
নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার বীজবাগ ইউনিয়নে জায়গা-জমির সীমানা নিয়ে বিরোধের জের ধরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে খোরশেদ আলম (৫৮) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় জড়িত থাকায় তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার সকালে বীজবাগ ইউনিয়নের মধ্যম বালিয়াকান্দি গ্রামের কবির মাস্টারের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত খোরশেদ আলম ওই বাড়ির মুকবুল আহম্মদের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, বালিয়াকান্দি গ্রামের কবির মাস্টার বাড়ির খোরশেদ আলমের সঙ্গে একই বাড়ির শহীদ উল্ল্যাহ পরিবারের মধ্যে বসতভিটার সীমানা নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। সোমবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় শহীদ উল্ল্যাহ পরিবারের লোকজন বাথরুম (টয়লেট) পরিষ্কার করে ওই ময়লাগুলো খোরশেদ আলমের বসতঘরের পাশে তাঁর জায়গায় ফেলে রাখেন।
মঙ্গলবার সকালে খোরশেদ আলম ময়লার দুর্গন্ধ পেয়ে ঘরের বাইরে ময়লা দেখে বকাঝকা করলে শহীদ উল্ল্যাহর সঙ্গে খোরশেদ আলমের বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে শহীদ উল্যাহ ও তাঁর ছেলে সোহাগ, সুমন, হিমেল বাবু একত্রিত হয়ে খোরশেদ আলমের পরিবারের ওপর হামলা চালান। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ সময় শহীদ উল্ল্যাহ ও তাঁর ছেলেরা লাঠি দিয়ে খোরশেদ আলমকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে জখম করলে ঘটনাস্থলে মাটিতে লুটে পড়ে নিহত হন খোরশেদ।
হামলায় আহত হন খোরশেদ আলমের স্ত্রী জয়নব নাহার, ভাইয়ের স্ত্রী শিরিন আক্তার, বোন রেহেনা আক্তার বেবি, ছেলে মো. মহসিন আলম পলাশ ও ছেলের স্ত্রী হালিমা আক্তার, নাতি মাহবুব আলম। আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে খবর পেয়ে সেনবাগ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ শহীদ উল্ল্যাহ, তাঁর ছেলে অলি উল্ল্যাহ ও ছেলের স্ত্রী ফোরকান নেছাকে আটক করে।
এ বিষয়ে সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘ঘটনাস্থল থেকে তিনজনকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে মহসিন আলম পলাশ বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে