চবি সংবাদদাতা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শহীদ মো. ফরহাদ হোসেন হলে বৈধভাবে আসন পেয়েও প্রশাসন তা বাতিল করায় কাঁথা-বালিশ নিয়ে হল গেটে অবস্থান করছেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা।
আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে হলটির প্রধান গেটের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন ভুক্তভোগীরা। হলে না ওঠানো পর্যন্ত তাঁদের এ কর্মসূচি চলবে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
জানা গেছে, দীর্ঘ ৮ বছর পর গত বৃহস্পতিবার শহীদ মো. ফরহাদ হোসেন হল উদ্বোধন ও আবাসিক কার্যক্রম শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এর আগে অনলাইনে শিক্ষার্থীদের আবেদন চাওয়া হয়। আইসিটি সেল কর্তৃক আবেদনকারীদের ফলাফল দেওয়া হয়। হলটিতে সিটের সংখ্যা ৭০০। এর মধ্যে ৫৩০ জন শিক্ষার্থীর হলে সিট নিশ্চিত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁদের অধিকাংশ হলটিতে উঠেছেন। ভাইভাতে বাকি ১৭০ জন শিক্ষার্থীর সিট স্থগিত রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে অবস্থানরত শিক্ষার্থীরা বলছেন, ‘শিক্ষাবর্ষ নিয়ে প্রশাসন যে সমস্যার কথা জানিয়ে আমাদের সিট স্থগিত রেখেছে, আসলে এতে আমাদের কোনো ভুল ছিল না। আবেদন ফরম অনুযায়ী আমাদের সবকিছু শতভাগ সঠিক। পরে প্রশাসন থেকে এ বিষয়ে যৌক্তিক সমাধানের কথা জানালেও এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত জানায়নি। তাই এর সুষ্ঠু বিচার চেয়ে আমাদের অবস্থান।’
কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘প্রশাসনের দেওয়া ফরম অনুযায়ী সঠিক নিয়মে আবেদন করে মেধার ভিত্তিতে আমি সিট বরাদ্দ পেয়েছি। এরপর সাক্ষাৎকারে হঠাৎ শিক্ষাবর্ষ-সংক্রান্ত সমস্যার কথা উল্লেখ করে আমাদের সিট স্থগিত করে দেয়। সমস্যার সমাধানে প্রভোস্ট থেকে আইসিটি সেল হয়ে প্রক্টর অফিস, প্রো ভিসি অফিসে গত ১৩ এপ্রিল থেকে এখন অবধি চরকির মতো ঘোরানো হচ্ছে আমাদের। প্রশাসন থেকে সমাধানের আশ্বাস দিলেও তার কোনো অগ্রগতি নেই।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় আসন বরাদ্দ কমিটির আহ্বায়ক ও উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন বলেন, ‘তারা আবেদনে একটি ভুল করেছে। আমরা সমাবর্তনের পর তাদের হলে ওঠাব বলেছি। সমাবর্তনের আগেই এই সমস্যা আমরা সমাধান করব। এখন তারা কেন অবস্থান কর্মসূচি করছে, আমার জানা নেই।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শহীদ মো. ফরহাদ হোসেন হলে বৈধভাবে আসন পেয়েও প্রশাসন তা বাতিল করায় কাঁথা-বালিশ নিয়ে হল গেটে অবস্থান করছেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা।
আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে হলটির প্রধান গেটের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন ভুক্তভোগীরা। হলে না ওঠানো পর্যন্ত তাঁদের এ কর্মসূচি চলবে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
জানা গেছে, দীর্ঘ ৮ বছর পর গত বৃহস্পতিবার শহীদ মো. ফরহাদ হোসেন হল উদ্বোধন ও আবাসিক কার্যক্রম শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এর আগে অনলাইনে শিক্ষার্থীদের আবেদন চাওয়া হয়। আইসিটি সেল কর্তৃক আবেদনকারীদের ফলাফল দেওয়া হয়। হলটিতে সিটের সংখ্যা ৭০০। এর মধ্যে ৫৩০ জন শিক্ষার্থীর হলে সিট নিশ্চিত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁদের অধিকাংশ হলটিতে উঠেছেন। ভাইভাতে বাকি ১৭০ জন শিক্ষার্থীর সিট স্থগিত রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে অবস্থানরত শিক্ষার্থীরা বলছেন, ‘শিক্ষাবর্ষ নিয়ে প্রশাসন যে সমস্যার কথা জানিয়ে আমাদের সিট স্থগিত রেখেছে, আসলে এতে আমাদের কোনো ভুল ছিল না। আবেদন ফরম অনুযায়ী আমাদের সবকিছু শতভাগ সঠিক। পরে প্রশাসন থেকে এ বিষয়ে যৌক্তিক সমাধানের কথা জানালেও এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত জানায়নি। তাই এর সুষ্ঠু বিচার চেয়ে আমাদের অবস্থান।’
কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘প্রশাসনের দেওয়া ফরম অনুযায়ী সঠিক নিয়মে আবেদন করে মেধার ভিত্তিতে আমি সিট বরাদ্দ পেয়েছি। এরপর সাক্ষাৎকারে হঠাৎ শিক্ষাবর্ষ-সংক্রান্ত সমস্যার কথা উল্লেখ করে আমাদের সিট স্থগিত করে দেয়। সমস্যার সমাধানে প্রভোস্ট থেকে আইসিটি সেল হয়ে প্রক্টর অফিস, প্রো ভিসি অফিসে গত ১৩ এপ্রিল থেকে এখন অবধি চরকির মতো ঘোরানো হচ্ছে আমাদের। প্রশাসন থেকে সমাধানের আশ্বাস দিলেও তার কোনো অগ্রগতি নেই।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় আসন বরাদ্দ কমিটির আহ্বায়ক ও উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন বলেন, ‘তারা আবেদনে একটি ভুল করেছে। আমরা সমাবর্তনের পর তাদের হলে ওঠাব বলেছি। সমাবর্তনের আগেই এই সমস্যা আমরা সমাধান করব। এখন তারা কেন অবস্থান কর্মসূচি করছে, আমার জানা নেই।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৮ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩১ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪২ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে