নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম আদালতে পুলিশের হেফাজত থেকে এক আসামি পালানোর ঘটনায় জেলার সাত পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে চন্দনাইশ থানা থেকে শামসুল হক বাচ্চু (৬০) নামের মাদক মামলার ওই আসামিকে চট্টগ্রাম আদালতে আনা হয়। এ সময় আদালত থেকে কারাগারে নেওয়ার পথে আসামি শামসুল পালিয়ে যান। তবে বিষয়টি জানাজানি হয় আজ সোমবার। পলাতক শামসুল হক কুমিল্লার কোতোয়ালি মডেল থানার কালীরবাজার ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা।
আদালত সূত্র জানায়, গত বুধবার (৪ জানুয়ারি) চন্দনাইশ পৌরসভার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে তল্লাশি চালিয়ে ১ হাজার ইয়াবাসহ শামসুল হককে আটক করে পুলিশ। পরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়। পরদিন বৃহস্পতিবার ওই আসামিকে চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। বিকেলে কোর্ট হাজতখানা থেকে প্রিজন ভ্যানে করে চট্টগ্রাম কারাগারে নেওয়ার সময় হ্যান্ডকাপসহ শামসুল হক পালিয়ে যান।
চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ শাখা) আবু তৈয়ব মো. আরিফ হোসেন সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চট্টগ্রাম আদালতে হ্যান্ডকাপসহ এক আসামি পালানোর ঘটনায় সাত পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। এদের মধ্যে একজন উপপরিদর্শক (এসআই), দুজন সহকারী ট্রাফিক উপপরিদর্শক (এটিএসআই) ও চারজন কনস্টেবল রয়েছেন। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তদন্তে কেউ দোষী প্রমাণিত হলে তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আরিফ হোসেন আরও বলেন, ‘এ ঘটনায় গত শুক্রবার কোতোয়ালি থানায় মামলা করা হয়েছে। আসামিকে ধরার জন্য পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। আশা করছি দ্রুততম সময়ের মধ্যে আমরা আসামিকে গ্রেপ্তারে সক্ষম হব।’
চট্টগ্রাম আদালতে পুলিশের হেফাজত থেকে এক আসামি পালানোর ঘটনায় জেলার সাত পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে চন্দনাইশ থানা থেকে শামসুল হক বাচ্চু (৬০) নামের মাদক মামলার ওই আসামিকে চট্টগ্রাম আদালতে আনা হয়। এ সময় আদালত থেকে কারাগারে নেওয়ার পথে আসামি শামসুল পালিয়ে যান। তবে বিষয়টি জানাজানি হয় আজ সোমবার। পলাতক শামসুল হক কুমিল্লার কোতোয়ালি মডেল থানার কালীরবাজার ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা।
আদালত সূত্র জানায়, গত বুধবার (৪ জানুয়ারি) চন্দনাইশ পৌরসভার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে তল্লাশি চালিয়ে ১ হাজার ইয়াবাসহ শামসুল হককে আটক করে পুলিশ। পরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়। পরদিন বৃহস্পতিবার ওই আসামিকে চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। বিকেলে কোর্ট হাজতখানা থেকে প্রিজন ভ্যানে করে চট্টগ্রাম কারাগারে নেওয়ার সময় হ্যান্ডকাপসহ শামসুল হক পালিয়ে যান।
চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ শাখা) আবু তৈয়ব মো. আরিফ হোসেন সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চট্টগ্রাম আদালতে হ্যান্ডকাপসহ এক আসামি পালানোর ঘটনায় সাত পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। এদের মধ্যে একজন উপপরিদর্শক (এসআই), দুজন সহকারী ট্রাফিক উপপরিদর্শক (এটিএসআই) ও চারজন কনস্টেবল রয়েছেন। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তদন্তে কেউ দোষী প্রমাণিত হলে তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আরিফ হোসেন আরও বলেন, ‘এ ঘটনায় গত শুক্রবার কোতোয়ালি থানায় মামলা করা হয়েছে। আসামিকে ধরার জন্য পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। আশা করছি দ্রুততম সময়ের মধ্যে আমরা আসামিকে গ্রেপ্তারে সক্ষম হব।’
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৪ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে