Ajker Patrika

এস আলমের গাড়ি–কাণ্ড: তিন নেতার সদস্যপদ ফিরিয়ে দিয়েছে বিএনপি

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
আপডেট : ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭: ৫৬
এস আলমের গাড়ি–কাণ্ড: তিন নেতার সদস্যপদ ফিরিয়ে দিয়েছে বিএনপি

৫ আগস্ট সরকার পতনের পর চট্টগ্রামে এস আলম গ্রুপের বিলাসবহুল গাড়ি সরানোর কাণ্ডে বিএনপির তিন নেতাকে সতর্ক করে তাঁদের প্রাথমিক সদস্যপদ স্থগিতের আদেশ প্রত্যাহার করে নিয়েছে বিএনপি। আজ বুধবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত পৃথক তিনটি চিঠিতে এই স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।

প্রাথমিক সদস্যপদ ফিরে পাওয়া নেতারা হলেন—চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, সাবেক ১ নম্বর যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল হক এনাম ও কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক এস এম মামুন মিয়া।

এর আগে চলতি বছরের আগস্টের শেষ দিকে চট্টগ্রাম নগরীর কালুরঘাট এলাকার একটি ওয়্যারহাউস থেকে একে একে ১৪টি বিলাসবহুল গাড়ি বের হওয়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। দুর্নীতিতে আলোচিত শিল্প গ্রুপ এস আলমের এসব গাড়ি গোপনে সরানোর অভিযোগ ওঠে। এতে বিএনপির ওই তিন নেতার তদারকিতে বিলাসবহুল এসব গাড়ি পার করে দেওয়া হচ্ছিল বলে গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়।

এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলমের মেয়ের শ্বশুর মীর গ্রুপের আবদুস সালাম। তিনি অভিযুক্ত বিএনপি নেতা এনামুল হক এনামের মামাতো ভাই। যে ওয়্যার হাউস থেকে গাড়িগুলো সরিয়ে নেওয়া হয় সেটি মীর গ্রুপের।

এ ঘটনায় গত ১ সেপ্টেম্বর বিএনপির এক বিজ্ঞপ্তিতে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্তের পাশাপাশি এই তিন নেতার প্রাথমিক সদস্যসহ সব পদ স্থগিত করা হয়। তাঁরা কোনো কোনো সাংগঠনিক কার্যক্রম চালাতে পারবে না বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। এর আগের দিন তাঁদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়।

আজ বিজ্ঞপ্তিতে তাঁদের সদস্যপদ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আবু সুফিয়ানের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ইতিপূর্বে দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত সুস্পষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১ সেপ্টেম্বর দলীয় গঠনতন্ত্রের ৫ (গ) ধারা মোতাবেক বিএনপির প্রাথমিক সদস্যসহ আপনার সকল সদস্যপদ স্থগিত করা হয়েছিল। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপনার স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারসহ প্রাথমিক সদস্যপদ ফিরিয়ে দেওয়া হলো।

এতে আরও বলা হয়, এখন থেকে দলীয় শৃঙ্খলা মেনে দলকে শক্তিশালী ও গতিশীল করতে আপনি কার্যকর ভূমিকা রাখবেন বলে দল আশা রাখে। ভবিষ্যতে দলীয় শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ডের যাতে পুনরাবৃত্তি না হয়, সে জন্য আপনাকে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করা হলো।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

‘সাকিবের পোস্টার স্টেডিয়ামে ঢুকবে কি না, বিসিবির ডিসিপ্লিনারি কমিটি দেখবে’

আন্তর্জাতিক সালিসের দ্বারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ-আদানি

‘তোমার জন্যই খুন করেছি’, স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেমিকাকে সার্জনের বার্তা

দলীয় মনোনয়ন পছন্দ না হওয়ায় বিশৃঙ্খলা, বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

জোটেই ভোট করবে জামায়াত, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগির

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

লিবিয়াপ্রবাসী শ্রমিককে অপহরণ করে ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়, মূল হোতা গ্রেপ্তার

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
খন্দকার রিফাত হোসেনকে আদালতে নেওয়া হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
খন্দকার রিফাত হোসেনকে আদালতে নেওয়া হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

লিবিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিককে অপহরণ করে নির্যাতন ও মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনায় খন্দকার রিফাত হোসেন (২৬) নামের যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে তাঁকে লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জ জ্যেষ্ঠ জুড়িশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হয়। আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

গ্রেপ্তার রিফাত লিবিয়ায় থাকতেন। তিনি টাঙ্গাইলের বাসাইলের খন্দকার রমজানের ছেলে। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় তাঁকে রাজধানীর সূত্রাপুর থানার বেগমগঞ্জ লেন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশন। লিটন হোসেন ওরফে সুজন নামের এক লিবিয়াপ্রবাসী যুবককে নির্যাতন ও মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনায় ২০২৪ সালের ৭ মার্চ লক্ষ্মীপুরের আদালতে করা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

জানা গেছে, লিটন হোসেন লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়নের হোসেনপুর গ্রামের রুহুল আমিনের ছেলে। তিনি লিবিয়ায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। লিবিয়া থেকে ইতালি যাওয়ার জন্য তিনি ৭২ হাজার দিনার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৫ লাখ টাকা জমিয়েছিলেন। লিবিয়াতেই রিফাতের সঙ্গে তাঁর পরিচয়। একপর্যায়ে লিটনের কাছে দিনার থাকার বিষয়টি জানতে পারেন রিফাত। পরে লিবিয়া ও পাকিস্তানি মাফিয়া চক্রের সাহায্যে লিটনকে ২০২৪ সালের ২৭ জানুয়ারি অপহরণ করেন রিফাত। তাঁরা তাঁকে আটকে রেখে নির্যাতন করে ৭২ হাজার দিনার কেড়ে নেন। একই সঙ্গে লিটনকে নির্যাতনের বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও তাঁর পরিবারের কাছে পাঠিয়ে আরও ৫০ লাখ টাকা দাবি করেন। লিবিয়ায় মুক্তিপণ হিসেবে ১৫ লাখ ও বাংলাদেশে নিজ লোকের মাধ্যমে আরও ৫ লাখসহ মোট ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায় করেন রিফাতসহ অপহরণকারীরা। এ ঘটনায় লক্ষ্মীপুরের আদালতে লিটনের মামা আনোয়ার হোসেন মামলা করেন। মামলার বিষয়টি জানতে পেরে অপহরণের ২ মাস ২০ দিন পর অপহরণকারীরা লিটনকে ছেড়ে দেন। মামলায় রিফাতের শাশুড়ি ঢাকার সূত্রাপুরের বাসিন্দা আনু আক্তার ও তাঁদের স্বজন দিদার হোসেনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা দুই থেকে তিনজনকে আসামি করা হয়। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের নির্দেশে মামলাটি তদন্ত করে নোয়াখালী পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশন। দেশে নিজ লোকের মাধ্যমে ৫ লাখ টাকা নেওয়ার সূত্র ধরে মূলত মূল হোতা রিফাতকে খুঁজে বের করা হয়।

নোয়াখালী পিবিআইয়ের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. ফরিদ উদ্দিন বলেন, ঘটনার মূল হোতা খন্দকার রিফাত গত ১৩ মে বাংলাদেশে আসেন। এরপর থেকে তিনি পলাতক থাকেন। তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে অবস্থান নিশ্চিত হয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। পরে তাঁকে অপহরণ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

‘সাকিবের পোস্টার স্টেডিয়ামে ঢুকবে কি না, বিসিবির ডিসিপ্লিনারি কমিটি দেখবে’

আন্তর্জাতিক সালিসের দ্বারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ-আদানি

‘তোমার জন্যই খুন করেছি’, স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেমিকাকে সার্জনের বার্তা

দলীয় মনোনয়ন পছন্দ না হওয়ায় বিশৃঙ্খলা, বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

জোটেই ভোট করবে জামায়াত, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগির

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

খুলনায় তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ, যুবক আটক

খুলনা প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

খুলনায় তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগে রাসেল নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে তাঁকে নগরীর লবণচরা থানাধীন বান্দাবাজার ইব্রাহিমা মাদ্রাসা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার যুবক বান্দাবাজার ছরোরবাড়ির বাসিন্দা হামিদের ছেলে।

এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগ পেয়ে রাসেল জোরপূর্বক ঘরে প্রবেশ করে ভুক্তভোগীকে ধর্ষণ করেন। এলাকার মানুষ বিষয়টি টের পেয়ে রাসেলকে হাতেনাতে ধরে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন।

পরে পুলিশ ধর্ষণের শিকার ওই তরুণীকে চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।

লবণচরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাওলাদার সানওয়ার হুসাইন মাসুম বলেন, সকালে ধর্ষণের শিকার তরুণীকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়। ভুক্তভোগীর পরিবার রাসেলের বিরুদ্ধে থানায় ধর্ষণের অভিযোগ এনে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ৯(১) ধারায় মামলা করে। আসামি পুলিশ হেফাজতে রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

‘সাকিবের পোস্টার স্টেডিয়ামে ঢুকবে কি না, বিসিবির ডিসিপ্লিনারি কমিটি দেখবে’

আন্তর্জাতিক সালিসের দ্বারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ-আদানি

‘তোমার জন্যই খুন করেছি’, স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেমিকাকে সার্জনের বার্তা

দলীয় মনোনয়ন পছন্দ না হওয়ায় বিশৃঙ্খলা, বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

জোটেই ভোট করবে জামায়াত, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগির

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হত্যা: ছাত্রী বর্ষার জামিন নামঞ্জুর

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
জবি শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত
জবি শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা মো. জোবায়েদ হোসেন হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার তাঁর ছাত্রী বার্জিস শাবনাম বর্ষার জামিন নামঞ্জুর করা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নাজমিন আক্তার জামিন নামঞ্জুরের আদেশ দেন।

শুনানিতে আজ বর্ষার আইনজীবী মাহমুদুল হাসান শহীদ তাঁর জামিন আবেদনের সময় আদালতকে বলেন, বর্ষা সম্পূর্ণ নির্দোষ। তিনি ঘটনার শিকার। হত্যাকাণ্ডে বর্ষা অংশগ্রহণ করেননি। তিনি একজন শিক্ষার্থী। পড়াশোনা করার স্বার্থে তাঁকে জামিন দেওয়া প্রয়োজন।

রাষ্ট্রপক্ষে মহানগর অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) শামসুদ্দোহা চৌধুরী সুমন জামিনের বিরোধিতা করেন। তিনি আদালতকে বলেন, বর্ষার কারণেই খুন হয়েছেন জোবায়েদ। বর্ষা ও ‘তাঁর প্রেমিক’ মো. মাহির রহমান ও মাহিরের বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়নাল খুনের দায় স্বীকার করে গত ২১ অক্টোবর আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

শুনানি শেষে বর্ষার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন আদালত।

গত ১৯ অক্টোবর রাতে পুরান ঢাকার আরমানিটোলার মাহুতটুলিতে পানির পাম্প গলির নুর বক্স লেনে একটি ভবনের সিঁড়ি থেকে জোবায়েদ হোসেনের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী এবং ছাত্রদলের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ছিলেন।

এ ঘটনায় গত ২১ অক্টোবর বংশাল থানায় মামলা করেন জোবায়েদের বড় ভাই এনায়েত হোসেন সৈকত।

মামলায় জোবায়েদের ছাত্রী বর্ষা, মাহির রহমান ও ফারদীন আহম্মেদ আয়নালকে আসামি করা হয়। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ৪-৫ জনকে আসামি করা হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, বাদীর ছোট ভাই জোবায়েদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি টিউশনি করতেন। প্রতিদিনের মতো গত ১৯ অক্টোবর বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তিনি নুর বক্স লেনে রওশন ভিলায় বর্ষাকে পড়াতে যান। সন্ধ্যা ৫টা ৪৮ মিনিটের দিকে বর্ষা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সৈকতকে ফোনে জানান, জোবায়েদ খুন হয়েছেন। জানার পরে বাদী, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কর্মকর্তা এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই ভবনের সিঁড়িতে জোবায়েদের লাশ দেখতে পান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

‘সাকিবের পোস্টার স্টেডিয়ামে ঢুকবে কি না, বিসিবির ডিসিপ্লিনারি কমিটি দেখবে’

আন্তর্জাতিক সালিসের দ্বারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ-আদানি

‘তোমার জন্যই খুন করেছি’, স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেমিকাকে সার্জনের বার্তা

দলীয় মনোনয়ন পছন্দ না হওয়ায় বিশৃঙ্খলা, বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

জোটেই ভোট করবে জামায়াত, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগির

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

১০ বছর আগের মামলায় ১৭ বছরের কারাদণ্ড

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

চট্টগ্রামে অস্ত্র আইনে ১০ বছর আগের একটি মামলায় মো. আবদুর রহিম (৫০) নামে এক আসামিকে ১৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) চতুর্থ অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ বেগম সিরাজাম মুনীরার আদালত আসামির উপস্থিতিতে এই রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি চান্দগাঁও থানার হামিদচর এলাকার বাসিন্দা।

এর আগে ২০১৫ সালের ২২ মে নগরের চান্দগাঁও থানার মধ্যম মোহরা হিন্দুপাড়া এলাকা থেকে একটি দেশীয় একনলা বন্দুক ও একটি শটগানের কার্তুজসহ আবদুর রহিমকে আটক করে পুলিশ। ওই ঘটনায় চান্দগাঁও থানায় পরে তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা হয়।

আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মোরশেদুর রহমান চৌধুরী বলেন, আজ আদালত মামলাটির আসামি মো. আবদুর রহিমকে দোষী সাব্যস্ত করে অস্ত্রের জন্য ১০ বছর এবং কার্তুজের জন্য ৭ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন। আসামির দুটি সাজা একসঙ্গে চলবে, সেই হিসাবে ১০ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা মূলে আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে তিনি জানান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

‘সাকিবের পোস্টার স্টেডিয়ামে ঢুকবে কি না, বিসিবির ডিসিপ্লিনারি কমিটি দেখবে’

আন্তর্জাতিক সালিসের দ্বারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ-আদানি

‘তোমার জন্যই খুন করেছি’, স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেমিকাকে সার্জনের বার্তা

দলীয় মনোনয়ন পছন্দ না হওয়ায় বিশৃঙ্খলা, বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

জোটেই ভোট করবে জামায়াত, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগির

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত