নিজস্ব প্রতিবেদক
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিতে জমেছিল হাঁটু পানি। ইয়াসের প্রভাবে এ পানি উঠেছিল বলে জানিয়েছে বন্দর সংশ্লিষ্টরা।
আজ বুধবার দুপুরের দিকে বন্দরের সিসিটি রেফার ইউনিট, এনসিটি, আইসিডি ইউনিট, ওভার ফ্লো ইয়ার্ডসহ ৪ নম্বর গেটের সড়কে পানি উঠে যায়। তবে, এ পানি ঘন্টাখানেক পর আবার সরে যায়।
মঙ্গলবার রাতে চট্টগ্রাম বন্দরের আউটার থেকে মাদার ভ্যাসেলকে সরিয়ে গভীর সমুদ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া কর্ণফুলী নদীতে বিক্ষিপ্তভাবে থাকা লাইটার জাহাজকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। বন্দরের জেটিতে কনটেইনার হ্যান্ডেলিং শিথিল করা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’ মোকাবিলায় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন বন্দর কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়ার’ এর প্রভাবে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে প্রস্তুত চট্টগ্রাম বন্দর। এরইমধ্যে কয়েক দফায় সভা করে ব্যাপক প্রস্তুতি মূলক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। বিভিন্ন শেডে দায়িত্বরত কর্মীদের দায়িত্বও বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
বন্দরের ডেপুটি কনজারবেটর ক্যাপ্টন ফরিদ উদ্দিন বলেন, ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলায় বন্দর কর্তৃপক্ষ ৫টি কমিটি গঠন করেছেন। এর মধ্যে দুটি কমিটি (সমুদ্রে) জাহাজ নিয়ন্ত্রণের কাজ করছে, তিনটি কমিটি (স্থলে) বন্দরের ইয়াস মোকাবিলার কাজ করছে। এ ছাড়া খোলা হয়েছে একটি কন্ট্রোল রুম (031-726916)।
প্রসঙ্গত; ১৯৯২ সালে বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রণীত ঘূর্ণিঝড়-দুর্যোগ প্রস্তুতি এবং ঘূর্ণিঝড়-পরবর্তী পুনর্বাসন পরিকল্পনা অনুযায়ী, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সংকেতের ভিত্তিতে চার ধরনের সতর্কতা জারি করে বন্দর। আবহাওয়া অধিদপ্তর ৩ নম্বর সংকেত জারি করলে বন্দর প্রথম পর্যায়ের সতর্কতা বা ‘অ্যালার্ট-১’ জারি করে। ৪ নম্বর সংকেতের জন্য বন্দর অ্যালার্ট-২ জারি করে। এ ছাড়া বিপৎসংকেত ৫,৬ ও ৭ নম্বরের জন্য ‘অ্যালার্ট-৩’ জারি করা হয়। মহা বিপৎসংকেত ৮,৯ ও ১০ হলে বন্দরেও সর্বোচ্চ সতর্কতা বা ‘অ্যালার্ট-৪’ জারি করা হয়। তখন বন্দরের সব কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়। জেটি, যন্ত্রপাতি ও পণ্যের সুরক্ষার জন্য ১৯৯২ সাল থেকে এই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিতে জমেছিল হাঁটু পানি। ইয়াসের প্রভাবে এ পানি উঠেছিল বলে জানিয়েছে বন্দর সংশ্লিষ্টরা।
আজ বুধবার দুপুরের দিকে বন্দরের সিসিটি রেফার ইউনিট, এনসিটি, আইসিডি ইউনিট, ওভার ফ্লো ইয়ার্ডসহ ৪ নম্বর গেটের সড়কে পানি উঠে যায়। তবে, এ পানি ঘন্টাখানেক পর আবার সরে যায়।
মঙ্গলবার রাতে চট্টগ্রাম বন্দরের আউটার থেকে মাদার ভ্যাসেলকে সরিয়ে গভীর সমুদ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া কর্ণফুলী নদীতে বিক্ষিপ্তভাবে থাকা লাইটার জাহাজকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। বন্দরের জেটিতে কনটেইনার হ্যান্ডেলিং শিথিল করা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’ মোকাবিলায় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন বন্দর কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়ার’ এর প্রভাবে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে প্রস্তুত চট্টগ্রাম বন্দর। এরইমধ্যে কয়েক দফায় সভা করে ব্যাপক প্রস্তুতি মূলক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। বিভিন্ন শেডে দায়িত্বরত কর্মীদের দায়িত্বও বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
বন্দরের ডেপুটি কনজারবেটর ক্যাপ্টন ফরিদ উদ্দিন বলেন, ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলায় বন্দর কর্তৃপক্ষ ৫টি কমিটি গঠন করেছেন। এর মধ্যে দুটি কমিটি (সমুদ্রে) জাহাজ নিয়ন্ত্রণের কাজ করছে, তিনটি কমিটি (স্থলে) বন্দরের ইয়াস মোকাবিলার কাজ করছে। এ ছাড়া খোলা হয়েছে একটি কন্ট্রোল রুম (031-726916)।
প্রসঙ্গত; ১৯৯২ সালে বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রণীত ঘূর্ণিঝড়-দুর্যোগ প্রস্তুতি এবং ঘূর্ণিঝড়-পরবর্তী পুনর্বাসন পরিকল্পনা অনুযায়ী, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সংকেতের ভিত্তিতে চার ধরনের সতর্কতা জারি করে বন্দর। আবহাওয়া অধিদপ্তর ৩ নম্বর সংকেত জারি করলে বন্দর প্রথম পর্যায়ের সতর্কতা বা ‘অ্যালার্ট-১’ জারি করে। ৪ নম্বর সংকেতের জন্য বন্দর অ্যালার্ট-২ জারি করে। এ ছাড়া বিপৎসংকেত ৫,৬ ও ৭ নম্বরের জন্য ‘অ্যালার্ট-৩’ জারি করা হয়। মহা বিপৎসংকেত ৮,৯ ও ১০ হলে বন্দরেও সর্বোচ্চ সতর্কতা বা ‘অ্যালার্ট-৪’ জারি করা হয়। তখন বন্দরের সব কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়। জেটি, যন্ত্রপাতি ও পণ্যের সুরক্ষার জন্য ১৯৯২ সাল থেকে এই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ তাঁদের রূপপুর প্রকল্প ও গ্রিন সিটি বহুতল আবাসিক এলাকায় প্রবেশ নিষিদ্ধ করে পৃথক চিঠি দেওয়া হয়েছে।
২ মিনিট আগেপটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির (সিপিপি) টিম লিডার হয়েছেন স্বেচ্ছাসেবী আহসানুল্লাহ মুনিম। উপজেলা সিপিপি অফিস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
৪০ মিনিট আগেবরিশাল নগরীতে জমি দখল করতে গিয়ে প্রতিরোধের মুখে পড়েছেন বিএনপির কয়েক নেতা। একপর্যায়ে জনতার ধাওয়ায় তারা দৌড়ে ঘটনাস্থল ছাড়েন। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নগরের ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের মহানগর কলেজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে জমির মালিকের ছেলে মেহেদি হাসান বিমানবন্দর থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
৪৩ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার সীমান্ত এলাকায় বেড়েছে হত্যার ঘটনা। গত বছরে সীমান্তবর্তী তিনটি উপজেলায় ভারতীয় বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ) গুলি ও নির্যাতনে অন্তত সাতজন বাংলাদেশি হতাহত হয়েছেন। একই সময় একজন ভারতীয় নাগরিকও আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে