নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মো. রেজাউল করিম মারা গেছেন আট বছর আগে। অথচ এখনো তাঁর নাম ব্যবহার করে হৃদ্রোগ-সংক্রান্ত ইকো-কার্ডিয়োগ্রাফির রিপোর্ট দেওয়া হয়। এ ঘটনাটি ঘটছে চট্টগ্রাম নগরীর শেভরন নামের একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে।
অবশেষে গত রোববার চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন মো. ইলিয়াস হোসেন প্রতিষ্ঠানটিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই প্রতিষ্ঠানকে এই ঘটনায় কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। যথাযথ উত্তর না পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কারণ দর্শানোর নোটিশে বলা হয়, রোকেয়া বেগম নামে ৫৮ বছর বয়সী এক রোগী শেভরনে যান। সেখানে চিকিৎসকের পরামর্শে ইকো-কার্ডিওগ্রাফি করান। ডা. মো. রেজাউল করিমের নাম ব্যবহার করে গত ২৬ আগস্ট রিপোর্টটি দেওয়া হয়। অথচ রেজাউল করিম ২০১৫ সালে ২২ জুন মারা যান। মারা যাওয়া ব্যক্তি কীভাবে রিপোর্ট দেন, সেটির কারণ জানতে চায় সিভিল সার্জন অফিস।
নোটিশে আরও বলা হয়, ডা. মো. রেজাউল করিমের নাম ব্যবহার করে স্বাক্ষর ছাড়া রিপোর্ট প্রদান জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯-এর ৪৫ ধারা সুস্পষ্ট লঙ্ঘন এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। শেভরন ক্লিনিক স্বাস্থ্য ও জীবন রক্ষাকারী সেবামূলক কাজে নিয়োজিত রয়েছে, তাই এ ধরনের কর্মকাণ্ড অবহেলা, দায়িত্বহীনতা বা অসতর্কতা প্রমাণ। যা ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯-এর ৫২ ও ৫৩ ধারা সুস্পষ্ট লঙ্ঘন এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ ধরনের কর্মকাণ্ড বা চিকিৎসকের ভুয়া নাম ও পদবি ব্যবহার বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন-২০১০-এর পরিপন্থী।
সিভিল সার্জনের পাঠানো নোটিশে বলা হয়, এর আগে শেভরনের বিরুদ্ধে ডেঙ্গু পরীক্ষার অতিরিক্ত ফি গ্রহণের অভিযোগে ল্যাব সাময়িক বন্ধসহ কঠোর সতর্ক করা হয়। শেভরনের বিরুদ্ধে কেন আইনগত ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না—তার কারণও তিন দিনের মধ্যে জানতে চাওয়া হয়।
এ দিকে ডা. মো. রেজাউল করিম ২০১৫ সালে মারা যাওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকার কাছে স্বীকার করে শেভরন ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মহাব্যবস্থাপক পুলক পারিয়াল দাবি করেন, ভুলবশত তাঁর নাম রোগীর রিপোর্টে এখনো রয়ে গেছে। তবে রিপোর্ট দিচ্ছেন অন্য বিশেষজ্ঞ ডাক্তারেরা।
চট্টগ্রামের হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মো. রেজাউল করিম মারা গেছেন আট বছর আগে। অথচ এখনো তাঁর নাম ব্যবহার করে হৃদ্রোগ-সংক্রান্ত ইকো-কার্ডিয়োগ্রাফির রিপোর্ট দেওয়া হয়। এ ঘটনাটি ঘটছে চট্টগ্রাম নগরীর শেভরন নামের একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে।
অবশেষে গত রোববার চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন মো. ইলিয়াস হোসেন প্রতিষ্ঠানটিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই প্রতিষ্ঠানকে এই ঘটনায় কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। যথাযথ উত্তর না পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কারণ দর্শানোর নোটিশে বলা হয়, রোকেয়া বেগম নামে ৫৮ বছর বয়সী এক রোগী শেভরনে যান। সেখানে চিকিৎসকের পরামর্শে ইকো-কার্ডিওগ্রাফি করান। ডা. মো. রেজাউল করিমের নাম ব্যবহার করে গত ২৬ আগস্ট রিপোর্টটি দেওয়া হয়। অথচ রেজাউল করিম ২০১৫ সালে ২২ জুন মারা যান। মারা যাওয়া ব্যক্তি কীভাবে রিপোর্ট দেন, সেটির কারণ জানতে চায় সিভিল সার্জন অফিস।
নোটিশে আরও বলা হয়, ডা. মো. রেজাউল করিমের নাম ব্যবহার করে স্বাক্ষর ছাড়া রিপোর্ট প্রদান জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯-এর ৪৫ ধারা সুস্পষ্ট লঙ্ঘন এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। শেভরন ক্লিনিক স্বাস্থ্য ও জীবন রক্ষাকারী সেবামূলক কাজে নিয়োজিত রয়েছে, তাই এ ধরনের কর্মকাণ্ড অবহেলা, দায়িত্বহীনতা বা অসতর্কতা প্রমাণ। যা ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯-এর ৫২ ও ৫৩ ধারা সুস্পষ্ট লঙ্ঘন এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ ধরনের কর্মকাণ্ড বা চিকিৎসকের ভুয়া নাম ও পদবি ব্যবহার বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন-২০১০-এর পরিপন্থী।
সিভিল সার্জনের পাঠানো নোটিশে বলা হয়, এর আগে শেভরনের বিরুদ্ধে ডেঙ্গু পরীক্ষার অতিরিক্ত ফি গ্রহণের অভিযোগে ল্যাব সাময়িক বন্ধসহ কঠোর সতর্ক করা হয়। শেভরনের বিরুদ্ধে কেন আইনগত ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না—তার কারণও তিন দিনের মধ্যে জানতে চাওয়া হয়।
এ দিকে ডা. মো. রেজাউল করিম ২০১৫ সালে মারা যাওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকার কাছে স্বীকার করে শেভরন ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মহাব্যবস্থাপক পুলক পারিয়াল দাবি করেন, ভুলবশত তাঁর নাম রোগীর রিপোর্টে এখনো রয়ে গেছে। তবে রিপোর্ট দিচ্ছেন অন্য বিশেষজ্ঞ ডাক্তারেরা।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৫ ঘণ্টা আগে