নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
দেশকে এগিয়ে নিতে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই মন্তব্য করে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, ‘শিল্পায়নের ঝুঁকি ও একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে বিশ্বমানের করে গড়ে তুলতে হবে। এ ক্ষেত্রে দক্ষ, প্রশিক্ষিত শিক্ষকগণকে আলোকবর্তিকা হিসেবে শিক্ষার উন্নয়নে অবদান রাখতে হবে।’
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন পরিচালিত স্কুল পরিচালনা কমিটির সভায় গতকাল বুধবার তিনি এসব কথা বলেন।
চসিক মেয়র বলেন, ‘কোভিড-১৯ অতিমারিতে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় শিক্ষকদের গুরুদায়িত্ব পালন করতে হবে। ১২-১৮ বছরের কোনো ছাত্র-ছাত্রী যাতে টিকার বাইরে না থাকে সেটি নিশ্চিত করতে হবে।’
রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মানোন্নয়নে শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটির ভূমিকা অনস্বীকার্য। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি ও শিক্ষকেরা যদি সক্রিয়ভাবে কাজ করে তাহলে, ওই বিদ্যালয়টি একটি আদর্শ বিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করবে। শিক্ষকদের আধুনিক শিক্ষাপদ্ধতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে শ্রেণিকক্ষে ও অনলাইনে পাঠদানে পারদর্শী হতে হবে।
শিক্ষকদের উদ্দেশে মেয়র বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি সৎ, চরিত্রবান ও ভালো মানুষ হিসেবে শিক্ষার্থীদের গড়ে তুলতে হবে। ক্লাসে পাঠদানের পূর্বেই মানবিক, নৈতিক মূল্যবোধ সম্পর্কে আলোচনা করার ওপর গুরুত্বারোপ করতে হবে
প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা লুৎফুন নাহারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন চসিক শিক্ষা স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি ড. নিছার উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, কাউন্সিলর হাজী নুরুল হক, আবদুস সালাম মাসুম, মো. নুরুল আলম, মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাশেম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ শেখ মো. ওমর ফারুক, প্রধান শিক্ষক এ. কে. এম মোহাম্মদ উল্লাহ, বিধুভুষণ পাল, মানিক চন্দ্র বৈদ্য, জালাল আহমেদ প্রমুখ।
দেশকে এগিয়ে নিতে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই মন্তব্য করে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, ‘শিল্পায়নের ঝুঁকি ও একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে বিশ্বমানের করে গড়ে তুলতে হবে। এ ক্ষেত্রে দক্ষ, প্রশিক্ষিত শিক্ষকগণকে আলোকবর্তিকা হিসেবে শিক্ষার উন্নয়নে অবদান রাখতে হবে।’
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন পরিচালিত স্কুল পরিচালনা কমিটির সভায় গতকাল বুধবার তিনি এসব কথা বলেন।
চসিক মেয়র বলেন, ‘কোভিড-১৯ অতিমারিতে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় শিক্ষকদের গুরুদায়িত্ব পালন করতে হবে। ১২-১৮ বছরের কোনো ছাত্র-ছাত্রী যাতে টিকার বাইরে না থাকে সেটি নিশ্চিত করতে হবে।’
রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মানোন্নয়নে শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটির ভূমিকা অনস্বীকার্য। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি ও শিক্ষকেরা যদি সক্রিয়ভাবে কাজ করে তাহলে, ওই বিদ্যালয়টি একটি আদর্শ বিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করবে। শিক্ষকদের আধুনিক শিক্ষাপদ্ধতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে শ্রেণিকক্ষে ও অনলাইনে পাঠদানে পারদর্শী হতে হবে।
শিক্ষকদের উদ্দেশে মেয়র বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি সৎ, চরিত্রবান ও ভালো মানুষ হিসেবে শিক্ষার্থীদের গড়ে তুলতে হবে। ক্লাসে পাঠদানের পূর্বেই মানবিক, নৈতিক মূল্যবোধ সম্পর্কে আলোচনা করার ওপর গুরুত্বারোপ করতে হবে
প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা লুৎফুন নাহারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন চসিক শিক্ষা স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি ড. নিছার উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, কাউন্সিলর হাজী নুরুল হক, আবদুস সালাম মাসুম, মো. নুরুল আলম, মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাশেম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ শেখ মো. ওমর ফারুক, প্রধান শিক্ষক এ. কে. এম মোহাম্মদ উল্লাহ, বিধুভুষণ পাল, মানিক চন্দ্র বৈদ্য, জালাল আহমেদ প্রমুখ।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪৪ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে