কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে বসছে সাত দিনব্যাপী পর্যটন মেলা-বিচ কার্নিভ্যাল। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আগামী বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) থেকে পর্যটকদের কক্সবাজারমুখী করতে মেলায় সংশ্লিষ্ট খাতগুলোতে বিশেষ ছাড়ের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এর আগে গত বছরও জেলা প্রশাসন ও বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির উদ্যোগে পর্যটন মেলার আয়োজন করা হয়।
এদিকে পর্যটন দিবসের পরদিন বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ঈদে মিলাদুন্নবী ও শুক্র-শনিবারের সাপ্তাহিক ছুটিতে টানা তিন দিন কক্সবাজারে ব্যাপক পর্যটক সমাগমের আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
পর্যটন মেলার প্রস্তুতি, নিরাপত্তা ও ব্যবস্থাপনা নিয়ে আজ বুধবার জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে সাংবাদিকদের ব্রিফিং করেন জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান। তিনি বলেন, ‘পর্যটনে পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগ’ প্রতিপাদ্যে সমুদ্রসৈকত ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য তুলে ধরতে পর্যটকদের কক্সবাজারমুখী করতে এ আয়োজন।
এ সময় মেলার আহ্বায়ক অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. ইয়ামিন হোসেন, কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশ সুপার মো. জিল্লুর রহমান, জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলামসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এবারের মেলা ২৭ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে চলবে আগামী ৩ অক্টোবর পর্যন্ত। মেলায় বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, উদ্যোক্তা, পর্যটনসংশ্লিষ্ট সেবা এবং কক্সবাজারের পর্যটন স্পটগুলো তুলে ধরা হবে। ইতিমধ্যে সমুদ্রসৈকতের লাবণি পয়েন্টে মেলার মঞ্চ ও দুই শতাধিক স্টল নির্মাণকাজ শেষ করা হয়েছে।
হোটেলমালিকেরা জানান, এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অফ সিজন ধরা হয়। অক্টোবর থেকে বৃষ্টি ও গরম কমে সাগরও শান্ত হয়ে আসে, তখন পর্যটক সমাগম বাড়ে। কক্সবাজারে পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেলে দেড় লাখের ওপরে পর্যটক রাত যাপনের ব্যবস্থা রয়েছে। বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে হোটেল-মোটেল, কটেজ ও গেস্টহাউসে হাউস মালিক সমিতি পর্যটকদের জন্য নানা উদ্যোগ নিয়েছে বলে জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্টহাউসে হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পর্যটন দিবস উপলক্ষে হোটেল কক্ষে বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়েছে। পর্যটন মেলা চলাকালীন পর্যন্ত এ ছাড় চলবে।’
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইয়ামিন হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, হোটেল-মোটেল মালিক ও পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করে বিশেষ ছাড়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশ সুপার মো. জিল্লুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টানা ছুটি ও পর্যটন মেলা উপলক্ষে পর্যটক সমাগম বাড়বে। এ জন্য ট্যুরিস্ট পুলিশের টহল বাড়ানো হবে। ট্যুরিস্ট পুলিশ ছাড়াও বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে থাকবে সাদাপোশাকধারী পুলিশ ও বিভিন্ন সংস্থার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।’
জেলা প্রশাসক ও বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সভাপতি মুহম্মদ শাহীন ইমরান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পর্যটকেরা যাতে নির্বিঘ্নে কক্সবাজার ভ্রমণ ও পর্যটন মেলা উপভোগ করতে পারেন, তার জন্য সার্বিক নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালতও মাঠে কাজ করবে।’
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে বসছে সাত দিনব্যাপী পর্যটন মেলা-বিচ কার্নিভ্যাল। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আগামী বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) থেকে পর্যটকদের কক্সবাজারমুখী করতে মেলায় সংশ্লিষ্ট খাতগুলোতে বিশেষ ছাড়ের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এর আগে গত বছরও জেলা প্রশাসন ও বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির উদ্যোগে পর্যটন মেলার আয়োজন করা হয়।
এদিকে পর্যটন দিবসের পরদিন বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ঈদে মিলাদুন্নবী ও শুক্র-শনিবারের সাপ্তাহিক ছুটিতে টানা তিন দিন কক্সবাজারে ব্যাপক পর্যটক সমাগমের আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
পর্যটন মেলার প্রস্তুতি, নিরাপত্তা ও ব্যবস্থাপনা নিয়ে আজ বুধবার জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে সাংবাদিকদের ব্রিফিং করেন জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান। তিনি বলেন, ‘পর্যটনে পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগ’ প্রতিপাদ্যে সমুদ্রসৈকত ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য তুলে ধরতে পর্যটকদের কক্সবাজারমুখী করতে এ আয়োজন।
এ সময় মেলার আহ্বায়ক অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. ইয়ামিন হোসেন, কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশ সুপার মো. জিল্লুর রহমান, জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলামসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এবারের মেলা ২৭ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে চলবে আগামী ৩ অক্টোবর পর্যন্ত। মেলায় বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, উদ্যোক্তা, পর্যটনসংশ্লিষ্ট সেবা এবং কক্সবাজারের পর্যটন স্পটগুলো তুলে ধরা হবে। ইতিমধ্যে সমুদ্রসৈকতের লাবণি পয়েন্টে মেলার মঞ্চ ও দুই শতাধিক স্টল নির্মাণকাজ শেষ করা হয়েছে।
হোটেলমালিকেরা জানান, এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অফ সিজন ধরা হয়। অক্টোবর থেকে বৃষ্টি ও গরম কমে সাগরও শান্ত হয়ে আসে, তখন পর্যটক সমাগম বাড়ে। কক্সবাজারে পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেলে দেড় লাখের ওপরে পর্যটক রাত যাপনের ব্যবস্থা রয়েছে। বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে হোটেল-মোটেল, কটেজ ও গেস্টহাউসে হাউস মালিক সমিতি পর্যটকদের জন্য নানা উদ্যোগ নিয়েছে বলে জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্টহাউসে হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পর্যটন দিবস উপলক্ষে হোটেল কক্ষে বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়েছে। পর্যটন মেলা চলাকালীন পর্যন্ত এ ছাড় চলবে।’
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইয়ামিন হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, হোটেল-মোটেল মালিক ও পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করে বিশেষ ছাড়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশ সুপার মো. জিল্লুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টানা ছুটি ও পর্যটন মেলা উপলক্ষে পর্যটক সমাগম বাড়বে। এ জন্য ট্যুরিস্ট পুলিশের টহল বাড়ানো হবে। ট্যুরিস্ট পুলিশ ছাড়াও বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে থাকবে সাদাপোশাকধারী পুলিশ ও বিভিন্ন সংস্থার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।’
জেলা প্রশাসক ও বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সভাপতি মুহম্মদ শাহীন ইমরান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পর্যটকেরা যাতে নির্বিঘ্নে কক্সবাজার ভ্রমণ ও পর্যটন মেলা উপভোগ করতে পারেন, তার জন্য সার্বিক নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালতও মাঠে কাজ করবে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে