ইফতিয়াজ নুর নিশান, উখিয়া, কক্সবাজার
কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরগুলো থেকে স্থানান্তর কার্যক্রমের ১২তম ধাপে নোয়াখালীর দ্বীপ ভাসানচরের উদ্দেশে যাত্রা করেছে প্রায় তিন হাজার রোহিঙ্গা। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে শুরু হওয়া এই কার্যক্রমে একক দিন হিসেবে পূর্ববর্তী ধাপগুলোতে এত সংখ্যক রোহিঙ্গা ভাসানচর গমন করেনি।
বুধবার সারা দিন চলা এবারের স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় দুপরে ও সর্বশেষ সন্ধ্যা ৬টার সময় দুটি গাড়িবহরে উখিয়ার উখিয়া কলেজে স্থাপিত অস্থায়ী ট্রানজিট পয়েন্ট থেকে ভাসানচর যেতে চট্টগ্রামের উদ্দেশে ৫৯টি বাস যোগে রওনা দেন ১ হাজার ৮টি রোহিঙ্গা পরিবারের ২৯৭৬ জন। বিশাল এই বহরের সঙ্গে অতিথি হিসেবে ভাসানচরে যাচ্ছেন আরও ২২৪ জন রোহিঙ্গা।
ক্যাম্প প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সকাল থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরাপত্তার মাধ্যমে স্বেচ্ছায় ভাসান চরগামী রোহিঙ্গারা উখিয়া-টেকনাফের ৩৪টি রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে উখিয়া কলেজ মাঠে দলে দলে আসতে থাকেন।
রাতে চট্টগ্রামে পৌঁছে বিএএফ শাহীন কলেজের অস্থায়ী ট্রানজিটে অবস্থানের পর আগামীকাল বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম থেকে নৌবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় জাহাজযোগে তাঁরা ভাসানচর যাবেন।
অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মোহাম্মদ সামছু-দৌজা বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘এই ধাপে একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক রোহিঙ্গাকে নেওয়া হচ্ছে ভাসানচর, প্রতিনিয়ত সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় এ বছরের মধ্যে সেখানে একলক্ষ রোহিঙ্গা স্থানান্তরের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন সম্ভব হবে বলে আশা করা যায়।’
উখিয়ার ১ ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা জামাল হোসেন (৪৪) জানান, ‘গত মাসে ভাসানচর পরিদর্শনে গিয়েছিলাম তখন খুবই ভালো লেগেছে ওখানকার পরিবেশ, তাই পরিবার নিয়ে চলে যাচ্ছি দেশে না যাওয়ার আগ পর্যন্ত সেখানেই থাকব।’
নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে রোহিঙ্গা স্থানান্তরের জন্য সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ৩ হাজার ৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্প। ১৩ হাজার একর আয়তনের ওই চরে ১ লাখ রোহিঙ্গা বসবাসের উপযোগী ১২০টি গুচ্ছগ্রামের অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২৪ নভেম্বর বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টায় জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার সঙ্গে ভাসানচরে শরণার্থী ব্যবস্থাপনা-বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এরপর থেকেই রোহিঙ্গাদের মধ্যে ভাসানচর যাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়ে ১১টি ধাপে এখন পর্যন্ত ২৪ হাজার ২৫০ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়েছে। এই ধাপের বহরটি পৌঁছালে সেখানে বসবাসরত রোহিঙ্গার সংখ্যা পঁচিশ হাজার ছাড়িয়ে ২৭ হাজার ২২৬ জনে দাঁড়াবে, যা লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ২৭ শতাংশ।
কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরগুলো থেকে স্থানান্তর কার্যক্রমের ১২তম ধাপে নোয়াখালীর দ্বীপ ভাসানচরের উদ্দেশে যাত্রা করেছে প্রায় তিন হাজার রোহিঙ্গা। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে শুরু হওয়া এই কার্যক্রমে একক দিন হিসেবে পূর্ববর্তী ধাপগুলোতে এত সংখ্যক রোহিঙ্গা ভাসানচর গমন করেনি।
বুধবার সারা দিন চলা এবারের স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় দুপরে ও সর্বশেষ সন্ধ্যা ৬টার সময় দুটি গাড়িবহরে উখিয়ার উখিয়া কলেজে স্থাপিত অস্থায়ী ট্রানজিট পয়েন্ট থেকে ভাসানচর যেতে চট্টগ্রামের উদ্দেশে ৫৯টি বাস যোগে রওনা দেন ১ হাজার ৮টি রোহিঙ্গা পরিবারের ২৯৭৬ জন। বিশাল এই বহরের সঙ্গে অতিথি হিসেবে ভাসানচরে যাচ্ছেন আরও ২২৪ জন রোহিঙ্গা।
ক্যাম্প প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সকাল থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরাপত্তার মাধ্যমে স্বেচ্ছায় ভাসান চরগামী রোহিঙ্গারা উখিয়া-টেকনাফের ৩৪টি রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে উখিয়া কলেজ মাঠে দলে দলে আসতে থাকেন।
রাতে চট্টগ্রামে পৌঁছে বিএএফ শাহীন কলেজের অস্থায়ী ট্রানজিটে অবস্থানের পর আগামীকাল বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম থেকে নৌবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় জাহাজযোগে তাঁরা ভাসানচর যাবেন।
অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মোহাম্মদ সামছু-দৌজা বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘এই ধাপে একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক রোহিঙ্গাকে নেওয়া হচ্ছে ভাসানচর, প্রতিনিয়ত সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় এ বছরের মধ্যে সেখানে একলক্ষ রোহিঙ্গা স্থানান্তরের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন সম্ভব হবে বলে আশা করা যায়।’
উখিয়ার ১ ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা জামাল হোসেন (৪৪) জানান, ‘গত মাসে ভাসানচর পরিদর্শনে গিয়েছিলাম তখন খুবই ভালো লেগেছে ওখানকার পরিবেশ, তাই পরিবার নিয়ে চলে যাচ্ছি দেশে না যাওয়ার আগ পর্যন্ত সেখানেই থাকব।’
নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে রোহিঙ্গা স্থানান্তরের জন্য সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ৩ হাজার ৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্প। ১৩ হাজার একর আয়তনের ওই চরে ১ লাখ রোহিঙ্গা বসবাসের উপযোগী ১২০টি গুচ্ছগ্রামের অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২৪ নভেম্বর বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টায় জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার সঙ্গে ভাসানচরে শরণার্থী ব্যবস্থাপনা-বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এরপর থেকেই রোহিঙ্গাদের মধ্যে ভাসানচর যাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়ে ১১টি ধাপে এখন পর্যন্ত ২৪ হাজার ২৫০ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়েছে। এই ধাপের বহরটি পৌঁছালে সেখানে বসবাসরত রোহিঙ্গার সংখ্যা পঁচিশ হাজার ছাড়িয়ে ২৭ হাজার ২২৬ জনে দাঁড়াবে, যা লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ২৭ শতাংশ।
দীর্ঘ ১৫ বছর পর নওগাঁ জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক কাউন্সিলে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন সাবেক আহ্বায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক নান্নু। সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন যুগ্ম আহ্বায়ক মামুনুর রহমান রিপন। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ভোট গণনা শেষে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা...
৯ মিনিট আগেময়মনসিংহের তারাকান্দায় ছাত্রদল নেতা হিজবুল আলম জিয়েসের একটি টর্চার সেলের সন্ধান মিলেছে। সেখানে সাধারণ মানুষকে ধরে এনে নির্যাতনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এ ঘটনার প্রতিবাদ করায় মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহসাধারণ সম্পাদক মামুন সরকার হামলার শিকার হন এবং থানায় মামলা করেন।
৩২ মিনিট আগেগাজীপুরে প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও গলা কেটে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগে আরেক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। গতকাল সোমবার রাতে রাজধানী থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার নাম তুহিন। গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপ পুলিশ কমিশনার (অপরাধ-উত্তর) মো. রবিউল হা
৪০ মিনিট আগেমাদারীপুরের শিবচরে নিখোঁজের ১২ দিন পরে মিজান শেখ (৪৫) নামের এক ভ্যান চালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবারর (১২ আগস্ট) ভোরে উপজেলার মাদবরেরচর ইউনিয়নের বাখরেরকান্দি এলাকায় মাটি চাপা অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৪১ মিনিট আগে