রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খালে পানির স্রোতে ভেসে গেছেন নানি ও নাতি। আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার রাজানগর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের শিয়ালবুক্কা গ্রামের শিয়ালবুক্কা খালে এ ঘটনা ঘটে।
নিখোঁজের পর থেকে উদ্ধারে চেষ্টা চালাচ্ছে রাঙ্গুনিয়া ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনো উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নানি-নাতি।
তাঁরা দুজন হলেন রোকেয়া বেগম (৫০) এবং তাঁর নাতি মোহাম্মদ ইসমাঈল (৮)। রোকেয়া বেগম শিয়ালবুক্কা গ্রামের আবদুল জলিলের স্ত্রী। অন্যদিকে তাঁর নাতির বাড়ি পার্বত্য এলাকার মাইনীতে হলেও থাকে নানার বাড়িতে। তার বারার নাম মোহাম্মদ হোসেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শিয়ালবুক্কা গ্রামের খালের অপর পাড়ে খিলাটিলা নামক জায়গায় রোকেয়া বেগমের খামার রয়েছে। সেখানে তাঁর গৃহপালিত গরুকে কুকুর আক্রমণ করেছে এমন খবরে নাতি ও তাঁর এক প্রতিবেশীসহ খামারে যাচ্ছিলেন। যাওয়ার পথে তীব্র বৃষ্টি উপেক্ষা করে শিয়ালবুক্কা খাল হেঁটে পার হওয়ার চেষ্টা করেন তাঁরা। এ সময় বৃষ্টিতে পাহাড়ি ঢলে খালের তীব্র স্রোতের কবলে পড়েন তিনজনই। একজন কোনো রকম উঠে আসতে পারলেও নানি-নাতি স্রোতের টানে ভেসে যান। নিখোঁজের পর থেকে তাঁদের উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
ফায়ার সার্ভিসের রাঙ্গুনিয়া স্টেশন কর্মকর্তা কামরুজ্জামান সুমন বলেন, ‘বেলা ২টার দিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছি। রাঙামাটি থেকে দুজন ডুবুরি আনা হয়েছে। তাঁরাও আমাদের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছেন। সম্ভাব্য শিয়ালবুক্কা খালের সঙ্গে সংযুক্ত ইছামতী নদী পর্যন্ত আমরা খোঁজ চালাচ্ছি। উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত আমাদের সব প্রকার চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।’
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খালে পানির স্রোতে ভেসে গেছেন নানি ও নাতি। আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার রাজানগর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের শিয়ালবুক্কা গ্রামের শিয়ালবুক্কা খালে এ ঘটনা ঘটে।
নিখোঁজের পর থেকে উদ্ধারে চেষ্টা চালাচ্ছে রাঙ্গুনিয়া ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনো উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নানি-নাতি।
তাঁরা দুজন হলেন রোকেয়া বেগম (৫০) এবং তাঁর নাতি মোহাম্মদ ইসমাঈল (৮)। রোকেয়া বেগম শিয়ালবুক্কা গ্রামের আবদুল জলিলের স্ত্রী। অন্যদিকে তাঁর নাতির বাড়ি পার্বত্য এলাকার মাইনীতে হলেও থাকে নানার বাড়িতে। তার বারার নাম মোহাম্মদ হোসেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শিয়ালবুক্কা গ্রামের খালের অপর পাড়ে খিলাটিলা নামক জায়গায় রোকেয়া বেগমের খামার রয়েছে। সেখানে তাঁর গৃহপালিত গরুকে কুকুর আক্রমণ করেছে এমন খবরে নাতি ও তাঁর এক প্রতিবেশীসহ খামারে যাচ্ছিলেন। যাওয়ার পথে তীব্র বৃষ্টি উপেক্ষা করে শিয়ালবুক্কা খাল হেঁটে পার হওয়ার চেষ্টা করেন তাঁরা। এ সময় বৃষ্টিতে পাহাড়ি ঢলে খালের তীব্র স্রোতের কবলে পড়েন তিনজনই। একজন কোনো রকম উঠে আসতে পারলেও নানি-নাতি স্রোতের টানে ভেসে যান। নিখোঁজের পর থেকে তাঁদের উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
ফায়ার সার্ভিসের রাঙ্গুনিয়া স্টেশন কর্মকর্তা কামরুজ্জামান সুমন বলেন, ‘বেলা ২টার দিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছি। রাঙামাটি থেকে দুজন ডুবুরি আনা হয়েছে। তাঁরাও আমাদের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছেন। সম্ভাব্য শিয়ালবুক্কা খালের সঙ্গে সংযুক্ত ইছামতী নদী পর্যন্ত আমরা খোঁজ চালাচ্ছি। উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত আমাদের সব প্রকার চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৭ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪১ মিনিট আগে