মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
অস্ত্রের মুখে খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে বেসরকারি মোবাইল কোম্পানির (রবি) দুই টেকনিশিয়ানকে অপহরণ করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ শনিবার উপজেলার ময়ূরখীল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে গত ২২ জানুয়ারি দীঘিনালা, মাটিরাঙা ও মানিকছড়ি উপজেলার আটটি মোবাইল টাওয়ারের যন্ত্রাংশ ভাঙচুর করে দুর্বৃত্তরা। ওই ঘটনায় এখনো জড়িত কাউকে শনাক্ত করতে পারেনি প্রশাসন। ফলে পাহাড়ে টাওয়ারগুলোর কার্যক্রম অনিশ্চিত হয়ে পড়ল।
মোবাইল কোম্পানি ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২২ জানুয়ারি ভোরে একযোগে দীঘিনালা, মানিকছড়ি ও মাটিরাঙা উপজেলার আটটি টাওয়ার ভাঙচুর ও আগুনে জ্বালিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত করে দুর্বৃত্তরা। এরপর হতে ক্ষতিগ্রস্ত টাওয়ারের আওতায় থাকা কয়েক হাজার মোবাইল গ্রাহক ৩ মাস ধরে সেবাবঞ্চিত হচ্ছেন।
আজ বিকেলে উপজেলার ধর্মঘরস্থ (চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি সড়কসংলগ্ন) ময়ূরখীল বিলে টাওয়ার মেরামত করতে আসেন দুজন টেকনিশিয়ান। মুহূর্তের মধ্যে সেখানে হাজির হয় কয়েকজন সশস্ত্র সন্ত্রাসী। টেকনিশিয়ানদের টাওয়ার থেকে নামিয়ে জোরপূর্বক মোটরসাইকেলে তুলে নিয়ে যায় অজ্ঞাত স্থানে। কিন্তু কী কারণে টাওয়ারগুলোতে দুর্বৃত্তরা হামলা–ভাঙচুর করছে, সেটির সদুত্তর মিলছে না কোথাও।
একাধিক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করে বলেন, পাহাড়ের সকল ব্যবসায় সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মোটা অঙ্কের বার্ষিক চাঁদা দিতে হয়। এ ক্ষেত্রে রবি কোম্পানির সঙ্গে সশস্ত্র কোনো গোষ্ঠীর অমিল বা গরমিল হওয়ার রেশ এটি।
এ বিষয়ে ১ নম্বর মানিকছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) মো. মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলার ময়ূরখীল বিলে রবি টাওয়ার মেরামতে এসে দুই মেকানিক অপহৃতের বিষয়টি লোকমুখে শুনেছি।’
জানতে চাইলে মানিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মাহমুদুল হাসান রুবেল বলেন, ‘২২ জানুয়ারি সন্ত্রাসী হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত রবি টাওয়ার মেরামত করতে এসে গতকাল শুক্রবার দুজন টেকনিশিয়ান নিখোঁজ হয়েছে বলে লোকমুখে শুনেছি।
লোকমুখে এসব শুনলেও এখন পর্যন্ত বা বিগত সময়েও টাওয়ারসংশ্লিষ্ট কেউই কখনো পুলিশ বা প্রশাসনকে কোনো বিষয়ে অবহিত করেন না। লোকমুখে শোনা কথায় সত্যতা নিশ্চিত করাও কঠিন। তারপরও আমরা খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করছি।’
অস্ত্রের মুখে খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে বেসরকারি মোবাইল কোম্পানির (রবি) দুই টেকনিশিয়ানকে অপহরণ করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ শনিবার উপজেলার ময়ূরখীল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে গত ২২ জানুয়ারি দীঘিনালা, মাটিরাঙা ও মানিকছড়ি উপজেলার আটটি মোবাইল টাওয়ারের যন্ত্রাংশ ভাঙচুর করে দুর্বৃত্তরা। ওই ঘটনায় এখনো জড়িত কাউকে শনাক্ত করতে পারেনি প্রশাসন। ফলে পাহাড়ে টাওয়ারগুলোর কার্যক্রম অনিশ্চিত হয়ে পড়ল।
মোবাইল কোম্পানি ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২২ জানুয়ারি ভোরে একযোগে দীঘিনালা, মানিকছড়ি ও মাটিরাঙা উপজেলার আটটি টাওয়ার ভাঙচুর ও আগুনে জ্বালিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত করে দুর্বৃত্তরা। এরপর হতে ক্ষতিগ্রস্ত টাওয়ারের আওতায় থাকা কয়েক হাজার মোবাইল গ্রাহক ৩ মাস ধরে সেবাবঞ্চিত হচ্ছেন।
আজ বিকেলে উপজেলার ধর্মঘরস্থ (চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি সড়কসংলগ্ন) ময়ূরখীল বিলে টাওয়ার মেরামত করতে আসেন দুজন টেকনিশিয়ান। মুহূর্তের মধ্যে সেখানে হাজির হয় কয়েকজন সশস্ত্র সন্ত্রাসী। টেকনিশিয়ানদের টাওয়ার থেকে নামিয়ে জোরপূর্বক মোটরসাইকেলে তুলে নিয়ে যায় অজ্ঞাত স্থানে। কিন্তু কী কারণে টাওয়ারগুলোতে দুর্বৃত্তরা হামলা–ভাঙচুর করছে, সেটির সদুত্তর মিলছে না কোথাও।
একাধিক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করে বলেন, পাহাড়ের সকল ব্যবসায় সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মোটা অঙ্কের বার্ষিক চাঁদা দিতে হয়। এ ক্ষেত্রে রবি কোম্পানির সঙ্গে সশস্ত্র কোনো গোষ্ঠীর অমিল বা গরমিল হওয়ার রেশ এটি।
এ বিষয়ে ১ নম্বর মানিকছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) মো. মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলার ময়ূরখীল বিলে রবি টাওয়ার মেরামতে এসে দুই মেকানিক অপহৃতের বিষয়টি লোকমুখে শুনেছি।’
জানতে চাইলে মানিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মাহমুদুল হাসান রুবেল বলেন, ‘২২ জানুয়ারি সন্ত্রাসী হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত রবি টাওয়ার মেরামত করতে এসে গতকাল শুক্রবার দুজন টেকনিশিয়ান নিখোঁজ হয়েছে বলে লোকমুখে শুনেছি।
লোকমুখে এসব শুনলেও এখন পর্যন্ত বা বিগত সময়েও টাওয়ারসংশ্লিষ্ট কেউই কখনো পুলিশ বা প্রশাসনকে কোনো বিষয়ে অবহিত করেন না। লোকমুখে শোনা কথায় সত্যতা নিশ্চিত করাও কঠিন। তারপরও আমরা খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করছি।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২২ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩২ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে