পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
পটিয়ায় আয়েশা সুলতানা সুমি নামের এক শিক্ষানবিশ আইনজীবীকে পটিয়ার দুটি আদালতে প্রবেশে বিধিনিষেধ জারি করেছে পটিয়া আইনজীবী সমিতি।
আইনি সেবা নিতে আসা বিভিন্ন মক্কেলের কাছে আইনজীবী পরিচয়ে নানাভাবে হয়রানিসহ নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আইনজীবী সমিতি তদন্ত কমিটি করেন। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পর আইনজীবী সমিতির সভায় ওই আইনজীবীর বিরুদ্ধে বিধিনিষেধ জারি করে পটিয়া জজ আদালত এবং পটিয়া ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রবেশ মুখে নোটিশ টাঙানো হয়েছে। বিষয়টি দুই আদালতের বিচারকদেরও জানিয়েছেন আইনজীবী সমিতির নেতারা।
উল্লেখ্য, আয়েশা সুলতানার বিরুদ্ধে একাধিক সেবা প্রার্থী আইনজীবী পরিচয়ে টাকা নেওয়া এবং নানাভাবে হয়রানি করে বলে পটিয়া আইনজীবী সমিতির কাছে লিখিত অভিযোগ করেন।
আইনজীবী সমিতির নেতারা জানান, অভিযোগগুলোর সত্যতা পাওয়ায় এবং ওই কথিত শিক্ষানবিশ আইনজীবী চুক্তিপত্র দেখাতে ব্যর্থ হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ওই আইনজীবী পটিয়া উপজেলার দক্ষিণ খরনা এলাকার বাসিন্দা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পটিয়া আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবা আজমিরি মিষ্টি বলেন, ‘শিক্ষানবিশ আইনজীবী আয়েশা সুলতানা সুমির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সমিতির সাবেক দুই জন সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান কমিটির সহসভাপতিকে নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটি পাঁচটি অভিযোগ গোপনে ও প্রকাশ্যে তদন্ত করেন। অভিযুক্ত শিক্ষানবিশ আইনজীবী সুমির বক্তব্য নেওয়া হয়।’
মাহবুবা আজমিরি বলেন, ‘শিক্ষানবিশ হিসেবে পটিয়া আইনজীবী সমিতির কোনো বারের শিক্ষানবিশ কার্ড দেখাতে ব্যর্থ হয়েছেন সুমি। কমিটি অভিযোগের সত্যতা পেয়েছেন উল্লেখ করে গত ১৭ জুলাই প্রতিবেদন দাখিল করেন। গত ২ আগস্ট সমিতির অনুষ্ঠিত সভায় পটিয়া আইনজীবী সমিতি শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে তাঁকে পটিয়ার দুটি আদালতে প্রবেশে বিধিনিষেধ আরোপ করে। আয়েশা সুলতানা সুমি সমিতির আদেশ অমান্য করলে তাঁকে টাউট হিসেবে গণ্য করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
পটিয়া আইনজীবী সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ওই শিক্ষানবিশ আইনজীবীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। অভিযুক্ত ওই আদেশ পুনর্বিবেচনার জন্য সমিতির কাছে আবেদন করেছেন। আগামী মঙ্গলবার সমিতির সাধারণ সভায় সেটি নিয়ে আলোচনা করা হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আয়েশা আক্তার সুমি বলেন, তাঁর কাছে শিক্ষানবিশ আইনজীবী হিসেবে পরিচয়পত্র আছে। তদন্ত কমিটিকে সেটি দেখিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘কিন্তু তা গোপন করে তদন্ত কমিটি আমার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দিয়েছেন। আমার সাবেক স্বামীর প্ররোচনায় আইনজীবী সমিতি যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সে বিষয়টি আমাকে নোটিশ দিয়ে জানানো হয়েছে। আমি তাঁদের বিরুদ্ধে আমি মামলা করব। পটিয়া আইনজীবী সমিতির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত নয়। আমি পেশায় নিয়োজিত আছি এবং থাকব।’
পটিয়ায় আয়েশা সুলতানা সুমি নামের এক শিক্ষানবিশ আইনজীবীকে পটিয়ার দুটি আদালতে প্রবেশে বিধিনিষেধ জারি করেছে পটিয়া আইনজীবী সমিতি।
আইনি সেবা নিতে আসা বিভিন্ন মক্কেলের কাছে আইনজীবী পরিচয়ে নানাভাবে হয়রানিসহ নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আইনজীবী সমিতি তদন্ত কমিটি করেন। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পর আইনজীবী সমিতির সভায় ওই আইনজীবীর বিরুদ্ধে বিধিনিষেধ জারি করে পটিয়া জজ আদালত এবং পটিয়া ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রবেশ মুখে নোটিশ টাঙানো হয়েছে। বিষয়টি দুই আদালতের বিচারকদেরও জানিয়েছেন আইনজীবী সমিতির নেতারা।
উল্লেখ্য, আয়েশা সুলতানার বিরুদ্ধে একাধিক সেবা প্রার্থী আইনজীবী পরিচয়ে টাকা নেওয়া এবং নানাভাবে হয়রানি করে বলে পটিয়া আইনজীবী সমিতির কাছে লিখিত অভিযোগ করেন।
আইনজীবী সমিতির নেতারা জানান, অভিযোগগুলোর সত্যতা পাওয়ায় এবং ওই কথিত শিক্ষানবিশ আইনজীবী চুক্তিপত্র দেখাতে ব্যর্থ হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ওই আইনজীবী পটিয়া উপজেলার দক্ষিণ খরনা এলাকার বাসিন্দা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পটিয়া আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবা আজমিরি মিষ্টি বলেন, ‘শিক্ষানবিশ আইনজীবী আয়েশা সুলতানা সুমির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সমিতির সাবেক দুই জন সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান কমিটির সহসভাপতিকে নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটি পাঁচটি অভিযোগ গোপনে ও প্রকাশ্যে তদন্ত করেন। অভিযুক্ত শিক্ষানবিশ আইনজীবী সুমির বক্তব্য নেওয়া হয়।’
মাহবুবা আজমিরি বলেন, ‘শিক্ষানবিশ হিসেবে পটিয়া আইনজীবী সমিতির কোনো বারের শিক্ষানবিশ কার্ড দেখাতে ব্যর্থ হয়েছেন সুমি। কমিটি অভিযোগের সত্যতা পেয়েছেন উল্লেখ করে গত ১৭ জুলাই প্রতিবেদন দাখিল করেন। গত ২ আগস্ট সমিতির অনুষ্ঠিত সভায় পটিয়া আইনজীবী সমিতি শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে তাঁকে পটিয়ার দুটি আদালতে প্রবেশে বিধিনিষেধ আরোপ করে। আয়েশা সুলতানা সুমি সমিতির আদেশ অমান্য করলে তাঁকে টাউট হিসেবে গণ্য করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
পটিয়া আইনজীবী সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ওই শিক্ষানবিশ আইনজীবীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। অভিযুক্ত ওই আদেশ পুনর্বিবেচনার জন্য সমিতির কাছে আবেদন করেছেন। আগামী মঙ্গলবার সমিতির সাধারণ সভায় সেটি নিয়ে আলোচনা করা হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আয়েশা আক্তার সুমি বলেন, তাঁর কাছে শিক্ষানবিশ আইনজীবী হিসেবে পরিচয়পত্র আছে। তদন্ত কমিটিকে সেটি দেখিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘কিন্তু তা গোপন করে তদন্ত কমিটি আমার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দিয়েছেন। আমার সাবেক স্বামীর প্ররোচনায় আইনজীবী সমিতি যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সে বিষয়টি আমাকে নোটিশ দিয়ে জানানো হয়েছে। আমি তাঁদের বিরুদ্ধে আমি মামলা করব। পটিয়া আইনজীবী সমিতির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত নয়। আমি পেশায় নিয়োজিত আছি এবং থাকব।’
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মুশফিকুর রহমান (হীরক মুশফিক)। তিনি ২০১৮ সালে বিভাগটিতে অস্থায়ী প্রভাষক পদে নিয়োগ পান৷ যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রভাব খাটিয়ে শিক্ষক হওয়াসহ তার বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের...
১ ঘণ্টা আগেউপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাহুল চন্দ জানান, ১২ আগস্ট রাত ১০টা থেকে ১৩ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত ওই এলাকায় সব ধরনের সমাবেশ, মিছিল, সভা, লাঠিসহ অস্ত্র বহন এবং মাইক-শব্দবর্ধক যন্ত্র ব্যবহার নিষিদ্ধ থাকবে। আদেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে...
১ ঘণ্টা আগেএক বছর আগে আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার সরকারের যখন পতন হয়, তখন দেশের অর্থনীতি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতির সেই অবস্থায় কিছুটা স্থিতিশীলতা ফিরেছে বলে মনে করেন তিনি। এখন তিনি আশা করছেন, ‘আগামী জানুয়
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরা থেকে বকশীগঞ্জের সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের সাঙ্গাম মোড় এলাকা থেকে মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত পৌনে ১২টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া নজরুল ইসলাম সওদাগর জামালপুরের পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক বলেও জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগে