জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম
রীমা কমিউনিটি সেন্টারের যেখানে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হচ্ছে সেটির প্রধান গেট থেকে দুটি লাইন গেছে আসকারদীঘি পশ্চিম পাড় ও জামালখান মোড়ের দিকে। বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীরা টিকাকেন্দ্র ঘিরে প্রায় আধা কিলোমিটার এলাকা জুড়ে দারিয়ে আছে। আজ সোমবার সকাল ১০টা থেকে লাইনে দাঁড়িয়েও বিকেল তিনটা পর্যন্ত টিকা পায়নি বাকলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র তাজওয়ার ইসলাম রায়হান।
তাজওয়ার ইসলাম রায়হান সেই সকালে খেয়ে বের হয়েছে। কিন্তু দুপুর গড়িয়ে বিকেল হলেও পেটে পড়েনি কোনো খাবার। ক্লান্ত রায়হান হাঁটু গেড়ে একপাশে বসে পড়েছে। রায়হানের মতো তার বন্ধু আশফাক, তৈমুরাও টিকা পায়নি। ক্ষোভের সঙ্গে তারা বলেন, এমন অব্যবস্থাপনা জানলে আমরা আসতাম না। অব্যবস্থাপনার কারণে টিকা পেতে দেরি হচ্ছে। রীমা কমিউনিটি সেন্টারের ভেতরে পুলিশ থাকলেও প্রধান গেটে কোনো পুলিশ নেই। ফলে অনেকে দেরিতে এসে ‘এই পরিচয়, সেই পরিচয়’ দিয়ে টিকা নিয়ে চলে যাচ্ছেন।
বাকলিয়া আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী শামসুন নাহার ও তাসমিন সুলতানা দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এসেছে টিকা নিতে। জামালখান মোড়ের আগে বীর চট্টলার একটু পরেই তাদের অবস্থান। তাদের সামনে অন্তত পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী দাঁড়িয়ে আছে। টিকা নিতে পারবে কিনা, সেই শঙ্কায় রয়েছেন তারা।
শিক্ষার্থী আর অভিভাবকদের চাপের কারণে কমিউনিটি সেন্টারের ভেতরে ঢোকা যাচ্ছে না। টিকা নিয়ে প্রধান গেট দিয়ে বের হওয়া সাউথ এশিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্র সৌমিক ভট্টাচার্যকে দেখা গেল সেলফি তুলতে। জানতে চাইলে সে হেঁসে বলল,
‘টিকা দিয়ে মনে হচ্ছে যেন সোনার হরিণ পেয়েছি। তাই ফ্রেমবন্দী করছি।’
অপরদিকে, টিকা দেওয়া লাইনের কারণে জামালখান থেকে কাজীর দেউড়ি পর্যন্ত যানবাহন চলাচল একপ্রকার অচল হয়ে রয়েছে। যানজটমুক্ত করতে পুলিশকেও হিমশিম খেতে হচ্ছে।
শুধু রীমা কমিউনিটি সেন্টার নয়, আজ আগ্রাবাদ আব্দুল্লাহ কমিউনিটি সেন্টার ও চকবাজারের হল সেভেনেও একযোগে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। সেসব কেন্দ্রেও ভিড় দেখা গেছে।
জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতিটি কেন্দ্রে অন্তত ১০ হাজার মানুষ উপস্থিতি ছিল। এক হাজার মানুষের জায়গায় ১০ হাজার মানুষ জড়ো হলে ভিড় হওয়াটা স্বাভাবিক।
এ বিষয়ে জেলার সিভিল সার্জন মো. ইলিয়াস চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ সকাল থেকে এক গ্লাস পানিও মুখে পড়েনি। নিজেরাও হিমশিম খাচ্ছি। একটু কষ্ট তো সহ্য করতেই হবে। কারণ আগামী ১৫ তারিখের মধ্যে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া কার্যক্রম শেষ করতে হবে।
রীমা কমিউনিটি সেন্টারের যেখানে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হচ্ছে সেটির প্রধান গেট থেকে দুটি লাইন গেছে আসকারদীঘি পশ্চিম পাড় ও জামালখান মোড়ের দিকে। বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীরা টিকাকেন্দ্র ঘিরে প্রায় আধা কিলোমিটার এলাকা জুড়ে দারিয়ে আছে। আজ সোমবার সকাল ১০টা থেকে লাইনে দাঁড়িয়েও বিকেল তিনটা পর্যন্ত টিকা পায়নি বাকলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র তাজওয়ার ইসলাম রায়হান।
তাজওয়ার ইসলাম রায়হান সেই সকালে খেয়ে বের হয়েছে। কিন্তু দুপুর গড়িয়ে বিকেল হলেও পেটে পড়েনি কোনো খাবার। ক্লান্ত রায়হান হাঁটু গেড়ে একপাশে বসে পড়েছে। রায়হানের মতো তার বন্ধু আশফাক, তৈমুরাও টিকা পায়নি। ক্ষোভের সঙ্গে তারা বলেন, এমন অব্যবস্থাপনা জানলে আমরা আসতাম না। অব্যবস্থাপনার কারণে টিকা পেতে দেরি হচ্ছে। রীমা কমিউনিটি সেন্টারের ভেতরে পুলিশ থাকলেও প্রধান গেটে কোনো পুলিশ নেই। ফলে অনেকে দেরিতে এসে ‘এই পরিচয়, সেই পরিচয়’ দিয়ে টিকা নিয়ে চলে যাচ্ছেন।
বাকলিয়া আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী শামসুন নাহার ও তাসমিন সুলতানা দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এসেছে টিকা নিতে। জামালখান মোড়ের আগে বীর চট্টলার একটু পরেই তাদের অবস্থান। তাদের সামনে অন্তত পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী দাঁড়িয়ে আছে। টিকা নিতে পারবে কিনা, সেই শঙ্কায় রয়েছেন তারা।
শিক্ষার্থী আর অভিভাবকদের চাপের কারণে কমিউনিটি সেন্টারের ভেতরে ঢোকা যাচ্ছে না। টিকা নিয়ে প্রধান গেট দিয়ে বের হওয়া সাউথ এশিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্র সৌমিক ভট্টাচার্যকে দেখা গেল সেলফি তুলতে। জানতে চাইলে সে হেঁসে বলল,
‘টিকা দিয়ে মনে হচ্ছে যেন সোনার হরিণ পেয়েছি। তাই ফ্রেমবন্দী করছি।’
অপরদিকে, টিকা দেওয়া লাইনের কারণে জামালখান থেকে কাজীর দেউড়ি পর্যন্ত যানবাহন চলাচল একপ্রকার অচল হয়ে রয়েছে। যানজটমুক্ত করতে পুলিশকেও হিমশিম খেতে হচ্ছে।
শুধু রীমা কমিউনিটি সেন্টার নয়, আজ আগ্রাবাদ আব্দুল্লাহ কমিউনিটি সেন্টার ও চকবাজারের হল সেভেনেও একযোগে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। সেসব কেন্দ্রেও ভিড় দেখা গেছে।
জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতিটি কেন্দ্রে অন্তত ১০ হাজার মানুষ উপস্থিতি ছিল। এক হাজার মানুষের জায়গায় ১০ হাজার মানুষ জড়ো হলে ভিড় হওয়াটা স্বাভাবিক।
এ বিষয়ে জেলার সিভিল সার্জন মো. ইলিয়াস চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ সকাল থেকে এক গ্লাস পানিও মুখে পড়েনি। নিজেরাও হিমশিম খাচ্ছি। একটু কষ্ট তো সহ্য করতেই হবে। কারণ আগামী ১৫ তারিখের মধ্যে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া কার্যক্রম শেষ করতে হবে।
‘বুধবার দিবাগত গভীর রাতে ৯ জনকে পুশ-ইন করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছে। তাঁরা ভারতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। কীভাবে তাঁদের পুশ-ইন করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।’
১০ মিনিট আগে‘গ্রামের ছেলে হিসেবে এতোদিন ভালোই ছিলাম। কিন্তু তোদের মধ্যে কিছু কিছু লোক আমাকে ভালো হতে দিচ্ছে না। [শেখ হাসিনা] পালায় গিয়েছে তো কি হয়েছে। তবে মাথায় রাখিস, আমরা জায়গার মাল, জায়গাতেই বোসে আছি। ২০১৮ সালে তো হালকা হয়েছে। [ভবিষ্যতে ক্ষমতা পেলে ফিলিস্তিনের মতো হবে]।’
১৫ মিনিট আগেআহতরা হলেন—বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি বেতাগা গ্রামের ফরিদ হোসেনের ছেলে মামুন (৩২) এবং যশোর সদর উপজেলার এড়েন্দা গ্রামের মৃত নুর ইসলামের ছেলে মাসুদ (৪৫)। আহতদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
১ ঘণ্টা আগেগুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওই শিক্ষার্থীর নাম সাদ আহমেদ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের ২৪৭ নম্বর কক্ষে থাকেন। তাঁর বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়।
১ ঘণ্টা আগে