কর্ণফুলী(চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার জুলধা-ডাঙ্গারচর কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিকট শব্দ ও কাঁপুনিতে এলাকার ঘরবাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এ প্রতিবাদে তাঁরা আজ বুধবার সকালে কেন্দ্রের মূল ফটকে মানববন্ধন করেছেন।
ঘাট চৌধুরীর বাড়ি ও হাজি ছমদ মিয়ার বাড়ি রক্ষা কমিটির ব্যানারে মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার মুখপাত্র মাহবুবা ইলা খাদিজা তোহফা, ছাত্র প্রতিনিধি ইমরান হোসেন তারা, মিজানুর রহমান খোকা, স্থানীয় বিএনপি নেতা শফিকুল ইসলাম নুর মোহাম্মদ প্রমুখ।
বক্তারা জানান, জুলধা-ডাঙ্গারচর এলাকার গণবসতিতে গড়ে ওঠা বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিকট শব্দ ও কাঁপুনিতে স্বাভাবিক জীবন ব্যাহত হচ্ছে। ঘরের ছাদ ও দেয়ালে ফাটল দেখা দিয়েছে। বায়ু ও পানিদূষণের পাশাপাশি এলাকায় তৈরি হয়েছে জলাবদ্ধতা। ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নেমে গেছে। কৃষি থেকে শুরু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজ ব্যাহত এবং শতাধিক পরিবারের জীবনমান হুমকির মুখে পড়েছে। ১৫ বছর ধরে এই অবস্থা চললেও কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি কর্তৃপক্ষ। যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনার শঙ্কায় দিন কাটছে স্থানীয় ক্ষতিগ্রস্তদের।
এলাকাবাসী জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের সময় তাঁদের চাষযোগ্য জমি অধিগ্রহণ করা হয়। বিনিময়ে তাঁদের কেন্দ্রে ব্যবহৃত কালো তেল (স্লাজ) কিনে নিয়ে বিক্রির সুযোগ দেওয়া হয়। ৫ আগস্টের পর স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহল সেই ব্যবসা দখল করে নিয়েছে।
বক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে ব্যবসা ফিরিয়ে দেওয়াসহ দখলদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনকে আহ্বান জানান। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত বসতঘরের ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসনের দাবি করেন।
ক্ষতিগ্রস্ত কামাল হোসেনের মেয়ে খাইরুন নেছা বলেন, ‘দিনে শব্দ একটু কম হলেও সন্ধ্যার পর থেকে সারা রাত বিকট শব্দে কেউ ঘুমাতে পারে না। ঘরের ছাদ, দেয়াল এমনকি নিচের ফ্লোরও ফেটে গেছে। ভয়ে থাকি কখন ভেঙে গায়ের ওপরে পড়ে।’
উল্লেখ্য, ফার্নেস অয়েলনির্ভর ৩০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্রটি একর্ন ইনফ্রাস্ট্রাকচার সার্ভিসেস লিমিটেডের মালিকানাধীন একটি প্রতিষ্ঠান। সেখানে ব্যবহৃত কালো তেল প্রতি লিটার ৫ টাকা করে কিনে অন্যত্র বিক্রি করছিল এলাকাবাসী।
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার জুলধা-ডাঙ্গারচর কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিকট শব্দ ও কাঁপুনিতে এলাকার ঘরবাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এ প্রতিবাদে তাঁরা আজ বুধবার সকালে কেন্দ্রের মূল ফটকে মানববন্ধন করেছেন।
ঘাট চৌধুরীর বাড়ি ও হাজি ছমদ মিয়ার বাড়ি রক্ষা কমিটির ব্যানারে মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার মুখপাত্র মাহবুবা ইলা খাদিজা তোহফা, ছাত্র প্রতিনিধি ইমরান হোসেন তারা, মিজানুর রহমান খোকা, স্থানীয় বিএনপি নেতা শফিকুল ইসলাম নুর মোহাম্মদ প্রমুখ।
বক্তারা জানান, জুলধা-ডাঙ্গারচর এলাকার গণবসতিতে গড়ে ওঠা বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিকট শব্দ ও কাঁপুনিতে স্বাভাবিক জীবন ব্যাহত হচ্ছে। ঘরের ছাদ ও দেয়ালে ফাটল দেখা দিয়েছে। বায়ু ও পানিদূষণের পাশাপাশি এলাকায় তৈরি হয়েছে জলাবদ্ধতা। ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নেমে গেছে। কৃষি থেকে শুরু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজ ব্যাহত এবং শতাধিক পরিবারের জীবনমান হুমকির মুখে পড়েছে। ১৫ বছর ধরে এই অবস্থা চললেও কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি কর্তৃপক্ষ। যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনার শঙ্কায় দিন কাটছে স্থানীয় ক্ষতিগ্রস্তদের।
এলাকাবাসী জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের সময় তাঁদের চাষযোগ্য জমি অধিগ্রহণ করা হয়। বিনিময়ে তাঁদের কেন্দ্রে ব্যবহৃত কালো তেল (স্লাজ) কিনে নিয়ে বিক্রির সুযোগ দেওয়া হয়। ৫ আগস্টের পর স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহল সেই ব্যবসা দখল করে নিয়েছে।
বক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে ব্যবসা ফিরিয়ে দেওয়াসহ দখলদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনকে আহ্বান জানান। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত বসতঘরের ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসনের দাবি করেন।
ক্ষতিগ্রস্ত কামাল হোসেনের মেয়ে খাইরুন নেছা বলেন, ‘দিনে শব্দ একটু কম হলেও সন্ধ্যার পর থেকে সারা রাত বিকট শব্দে কেউ ঘুমাতে পারে না। ঘরের ছাদ, দেয়াল এমনকি নিচের ফ্লোরও ফেটে গেছে। ভয়ে থাকি কখন ভেঙে গায়ের ওপরে পড়ে।’
উল্লেখ্য, ফার্নেস অয়েলনির্ভর ৩০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্রটি একর্ন ইনফ্রাস্ট্রাকচার সার্ভিসেস লিমিটেডের মালিকানাধীন একটি প্রতিষ্ঠান। সেখানে ব্যবহৃত কালো তেল প্রতি লিটার ৫ টাকা করে কিনে অন্যত্র বিক্রি করছিল এলাকাবাসী।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৫ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৮ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪১ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে