প্রতিনিধি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে সরকারের নির্মিত মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ‘পেশ ইমাম’ নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ এনে আদালতে ইউএনওসহ ৭ জনের মামলা দায়ের করা হয়েছে। মঙ্গলবার মো. শফিকুল ইসলাম নামে একজন চাকরি প্রার্থী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যুগ্ম জেলা জজ (প্রথম) আদালতে এই মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক মো. মেজবাহ উদ্দিনকে। এ ছাড়া পদাধিকার বলে নিয়োগ কমিটির প্রধান ও বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ফিল্ড অফিসার নূরুল ইসলাম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাবেয়া আফসার সায়মা, সহকারী মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আল মামুন, উপজেলার আউলিয়ানগর সিনিয়র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়, লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ তালিকার ছয় নম্বরে থাকা মো. মিছবাহ উদ্দিনকে নিয়োগ দেওয়া হয়। নিয়োগের জন্য যেসব অভিজ্ঞতা প্রয়োজন সেগুলো মেছবাহ উদ্দিনের নেই। পাশাপাশি তিনি মহেশপুর উচ্চ বিদ্যালয় নামে একটি এমপিওভুক্ত স্কুলের শিক্ষক। এমপিও নীতিমালা ২০২১ অনুসারে তিনি মডেল মসজিদে নিয়োগ পেতে পারেন না।
নথিপত্র অনুযায়ী জানা যায়, মডেল মসজিদে পেশ ইমামসহ চারজনের নিয়োগ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। পেশ ইমাম পদে ৪০ জনের আবেদন জমা পড়ে। এর মধ্যে ১৮ জন লিখিত পরীক্ষায় অংশ। ২৩ জুন লিখিত পরীক্ষা শেষে ৭ জন উত্তীর্ণ হওয়ার কথা জানিয়ে নোটিশ দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) কে. এম. ইয়াসির আরাফাত। পরে তালিকার ৭ নম্বরে থাকা মিছবাহ উদ্দিনকে গত ১২ আগস্ট এক আদেশে নিয়োগ দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে শফিকুল ইসলামের দায়ের করা মামলার আইনজীবী মো. তানবীর ভূঁইয়া মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জানান, আদালতের বিচারক মো. সারোয়ার আলম মামলাটি আমলে নিয়েছেন। সম্পূর্ণ নিয়ম বহির্ভূতভাবে এ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আশা করি মামলার বাদী ন্যায় বিচার পাবেন।
মামলার বাদী মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ২৩ জুন প্রকাশিত লিখিত পরীক্ষার উত্তীর্ণের তালিকায় মিছবাহ্ উদ্দিনের নাম ছয় নম্বরে থাকলেও গত ১২ আগস্ট তাঁকে নিয়োগ দেওয়া হয়। নিয়োগের বিপরীতে চাওয়া সব ধরনের নিয়োগের যোগ্যতাও ওই ব্যক্তির নেই। স্কুল চলাকালীন সময়ে তাঁর পক্ষে মসজিদের কার্যক্রম পরিচালনাও করাও সম্ভব নয়। ফলে আইন ও নীতিগত কারণে নিয়োগটি অবৈধ।
এই ব্যাপারে মামলার আসামি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ফিল্ড অফিসার মো. নূরুল ইসলাম মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মোবাইল ফোনে জানান, এমপিওভুক্ত শিক্ষককে নিয়োগ দেওয়া যাবে কি-না সে বিষয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে কোনো নির্দেশনা ছিল না। মামলার কপি না পাওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে কিছু বলতে পারব না। তিনি এ বিষয়ে নিয়োগ সংশ্লিষ্ট অন্যান্যদের সঙ্গে কথা বলতে বলেন।
তবে বিজয়নগরের ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দায়িত্বে থাকা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাবেয়া আফসারের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে তিনি বুধবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে জানান মামলার কপি এখনো আমি হাতে পাইনি। এ ছাড়া যেহেতু বিজ্ঞ আদালতে মামলাটি দায়ের করেছেন, বিজ্ঞ আদালত যে আদেশ কিংবা নির্দেশনা দেবে তা আমাদের মানতে হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে সরকারের নির্মিত মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ‘পেশ ইমাম’ নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ এনে আদালতে ইউএনওসহ ৭ জনের মামলা দায়ের করা হয়েছে। মঙ্গলবার মো. শফিকুল ইসলাম নামে একজন চাকরি প্রার্থী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যুগ্ম জেলা জজ (প্রথম) আদালতে এই মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক মো. মেজবাহ উদ্দিনকে। এ ছাড়া পদাধিকার বলে নিয়োগ কমিটির প্রধান ও বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ফিল্ড অফিসার নূরুল ইসলাম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাবেয়া আফসার সায়মা, সহকারী মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আল মামুন, উপজেলার আউলিয়ানগর সিনিয়র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়, লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ তালিকার ছয় নম্বরে থাকা মো. মিছবাহ উদ্দিনকে নিয়োগ দেওয়া হয়। নিয়োগের জন্য যেসব অভিজ্ঞতা প্রয়োজন সেগুলো মেছবাহ উদ্দিনের নেই। পাশাপাশি তিনি মহেশপুর উচ্চ বিদ্যালয় নামে একটি এমপিওভুক্ত স্কুলের শিক্ষক। এমপিও নীতিমালা ২০২১ অনুসারে তিনি মডেল মসজিদে নিয়োগ পেতে পারেন না।
নথিপত্র অনুযায়ী জানা যায়, মডেল মসজিদে পেশ ইমামসহ চারজনের নিয়োগ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। পেশ ইমাম পদে ৪০ জনের আবেদন জমা পড়ে। এর মধ্যে ১৮ জন লিখিত পরীক্ষায় অংশ। ২৩ জুন লিখিত পরীক্ষা শেষে ৭ জন উত্তীর্ণ হওয়ার কথা জানিয়ে নোটিশ দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) কে. এম. ইয়াসির আরাফাত। পরে তালিকার ৭ নম্বরে থাকা মিছবাহ উদ্দিনকে গত ১২ আগস্ট এক আদেশে নিয়োগ দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে শফিকুল ইসলামের দায়ের করা মামলার আইনজীবী মো. তানবীর ভূঁইয়া মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জানান, আদালতের বিচারক মো. সারোয়ার আলম মামলাটি আমলে নিয়েছেন। সম্পূর্ণ নিয়ম বহির্ভূতভাবে এ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আশা করি মামলার বাদী ন্যায় বিচার পাবেন।
মামলার বাদী মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ২৩ জুন প্রকাশিত লিখিত পরীক্ষার উত্তীর্ণের তালিকায় মিছবাহ্ উদ্দিনের নাম ছয় নম্বরে থাকলেও গত ১২ আগস্ট তাঁকে নিয়োগ দেওয়া হয়। নিয়োগের বিপরীতে চাওয়া সব ধরনের নিয়োগের যোগ্যতাও ওই ব্যক্তির নেই। স্কুল চলাকালীন সময়ে তাঁর পক্ষে মসজিদের কার্যক্রম পরিচালনাও করাও সম্ভব নয়। ফলে আইন ও নীতিগত কারণে নিয়োগটি অবৈধ।
এই ব্যাপারে মামলার আসামি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ফিল্ড অফিসার মো. নূরুল ইসলাম মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মোবাইল ফোনে জানান, এমপিওভুক্ত শিক্ষককে নিয়োগ দেওয়া যাবে কি-না সে বিষয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে কোনো নির্দেশনা ছিল না। মামলার কপি না পাওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে কিছু বলতে পারব না। তিনি এ বিষয়ে নিয়োগ সংশ্লিষ্ট অন্যান্যদের সঙ্গে কথা বলতে বলেন।
তবে বিজয়নগরের ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দায়িত্বে থাকা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাবেয়া আফসারের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে তিনি বুধবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে জানান মামলার কপি এখনো আমি হাতে পাইনি। এ ছাড়া যেহেতু বিজ্ঞ আদালতে মামলাটি দায়ের করেছেন, বিজ্ঞ আদালত যে আদেশ কিংবা নির্দেশনা দেবে তা আমাদের মানতে হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
সম্প্রতি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, লম্বা শুভ্র চুল-দাড়ি বিশিষ্ট এক বৃদ্ধকে তিন ব্যক্তি জোর করে চুল কেটে দিচ্ছেন। বৃদ্ধ প্রাণপণ চেষ্টা করেও নিজেকে ছাড়িয়ে নিতে ব্যর্থ হন। না পেরে শেষ পর্যন্ত অসহায় আত্মসমর্পণ করে বলেন, ‘আল্লাহ, তুই দেহিস।’
১ ঘণ্টা আগেঋণের ফাঁদ থেকে কোনোভাবেই বের হতে পারছিলেন না মিঠুন দাস (২৮)। ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধির চাকরি আর সিসি ক্যামেরা লাগানোর ব্যবসা থেকে যে আয়-রোজগার হচ্ছিল, তার প্রায় সবই চলে যাচ্ছিল শুধু সুদ দিতে।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে আমগাছে দুই হাত বাঁধা অবস্থায় রফিক শেখ (৬০) নামের এক বৃদ্ধের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার শ্যামসিদ্ধি ইউনিয়নের কয়কীর্ত্তন এলাকায় লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেপিআর পদ্ধতির দাবিতে আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রতীক নিয়ে সৃষ্ট জটিলতা নির্বাচন আয়োজনে কোন প্রভাব ফেলবে না বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।
১ ঘণ্টা আগে